কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেছেন, ‘আমরা এই সরকারকে ব্যর্থ হতে দিতে চাই না। আজকে যাঁরা নির্বাচন পেছাতে চান তাঁরা ষড়যন্ত্রের অংশ। আমরা যাঁরা রাজনীতি করি, তাঁরা ভুল করতে পারি; কিন্তু জনগণ ভুল করতে পারে না।’ সেই জনগণের বিশ্বাসকে আপনি চ্যালেঞ্জ করেন? কীভাবে বলেন, জনগণ রায় দিলে সেই রায় ভুল রায় হবে। যাঁরা এ কথা বলেন, তাঁরা ১৮ কোটি মানুষের সঙ্গে মশকরা করেন। মশকরা বন্ধ করেন।’
আজ বৃহস্পতিবার কুড়িগ্রাম শহরের পুরোনো ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত এক জনসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতি ও দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করে জেলা বিএনপি।
অন্তর্বর্তী সরকারে প্রধানকে উদ্দেশ্য করে আব্দুস সালাম বলেন, ‘আপনাকে লং টাইম ক্ষমতায় থাকার জন্য বসানো হয়নি। আপনাকে বসানোই হয়েছে যে জনগণের রায় নেবেন আপনি। আপনাদের মধ্যে যদি কাউকে কাউকে ক্ষমতার লিপ্সায় পেয়ে বসে থাকে, তাহলে তাঁদের ক্ষমতার মসনদ থেকে দূরে সরান। না হলে ওই দু-একজনের জন্য আপনার সরকারের চরিত্র নষ্ট হয়ে যাবে। আপনার ওপর এখনো দেশবাসীর আস্থা আছে। আমরা বিশ্বাস করি, নিরপেক্ষ সরকার হিসেবে আপনারা ভোট দেবেন। জনগণের রায় নেবেন। জনগণ যাঁদের ভোট দেবে সে-ই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেবেন। তাহলে ভয় পান কেন?’
আব্দুস সালাম বলেন, ‘প্রফেসর ইউনূস সাহেব, ওই চেয়ারটা খুব খারাপ। ওইটায় যদি ক্ষমতার লোভ পেয়ে বসে, তারপর ক্ষমতা যেভাবে যায়, সেটা খুব খারাপ। দেখছেন না, শেখ হাসিনা এত কিছু করার পরও পেছনের দরজা দিয়ে পালাইছে।’
দেশের রাজনীতির ধারার পরিচয় করিয়ে আব্দুস সালাম বলেন, ‘পরিষ্কার বুঝতে হবে বাংলাদেশে রাজনীতির দুটি ধারা। একটি হলো আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ভারতীয় আধিপত্যবাদের ধারা। আরেকটি হলো জিয়াউর রহমানের সৃষ্টি বিএনপির নেতৃত্বে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারা। এই দুটি বাংলাদেশে প্রবহমান। এ ধারার বাইরে বাংলাদেশে আর কোনো ধারা নেই।’
আব্দুস সালাম আরও বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট বিএনপি চাইলে সব আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দলকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে পারত। কিন্তু আমরা বলেছি, আমরা নির্বাচন চাই। বিএনপি জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করে। জনগণের ক্ষমতা জনগণকে ফিরিয়ে দিতে চাই। নির্বাচনের কথা শুনলে হাসিনার যে রকম চুল খাড়া হয়ে যেত, এখনো অনেকের নাকি চুল-দাড়ি খাড়া হয়ে যায়।’
ভারতকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে বলব, বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে আর ষড়যন্ত্র করবেন না। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক করেন। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে বুঝিয়ে দেন।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফার সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, বিশেষ অতিথি সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক। সঞ্চালনা করেন সদস্যসচিব সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ প্রমুখ।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেছেন, ‘আমরা এই সরকারকে ব্যর্থ হতে দিতে চাই না। আজকে যাঁরা নির্বাচন পেছাতে চান তাঁরা ষড়যন্ত্রের অংশ। আমরা যাঁরা রাজনীতি করি, তাঁরা ভুল করতে পারি; কিন্তু জনগণ ভুল করতে পারে না।’ সেই জনগণের বিশ্বাসকে আপনি চ্যালেঞ্জ করেন? কীভাবে বলেন, জনগণ রায় দিলে সেই রায় ভুল রায় হবে। যাঁরা এ কথা বলেন, তাঁরা ১৮ কোটি মানুষের সঙ্গে মশকরা করেন। মশকরা বন্ধ করেন।’
আজ বৃহস্পতিবার কুড়িগ্রাম শহরের পুরোনো ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত এক জনসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতি ও দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করে জেলা বিএনপি।
অন্তর্বর্তী সরকারে প্রধানকে উদ্দেশ্য করে আব্দুস সালাম বলেন, ‘আপনাকে লং টাইম ক্ষমতায় থাকার জন্য বসানো হয়নি। আপনাকে বসানোই হয়েছে যে জনগণের রায় নেবেন আপনি। আপনাদের মধ্যে যদি কাউকে কাউকে ক্ষমতার লিপ্সায় পেয়ে বসে থাকে, তাহলে তাঁদের ক্ষমতার মসনদ থেকে দূরে সরান। না হলে ওই দু-একজনের জন্য আপনার সরকারের চরিত্র নষ্ট হয়ে যাবে। আপনার ওপর এখনো দেশবাসীর আস্থা আছে। আমরা বিশ্বাস করি, নিরপেক্ষ সরকার হিসেবে আপনারা ভোট দেবেন। জনগণের রায় নেবেন। জনগণ যাঁদের ভোট দেবে সে-ই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেবেন। তাহলে ভয় পান কেন?’
আব্দুস সালাম বলেন, ‘প্রফেসর ইউনূস সাহেব, ওই চেয়ারটা খুব খারাপ। ওইটায় যদি ক্ষমতার লোভ পেয়ে বসে, তারপর ক্ষমতা যেভাবে যায়, সেটা খুব খারাপ। দেখছেন না, শেখ হাসিনা এত কিছু করার পরও পেছনের দরজা দিয়ে পালাইছে।’
দেশের রাজনীতির ধারার পরিচয় করিয়ে আব্দুস সালাম বলেন, ‘পরিষ্কার বুঝতে হবে বাংলাদেশে রাজনীতির দুটি ধারা। একটি হলো আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ভারতীয় আধিপত্যবাদের ধারা। আরেকটি হলো জিয়াউর রহমানের সৃষ্টি বিএনপির নেতৃত্বে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ধারা। এই দুটি বাংলাদেশে প্রবহমান। এ ধারার বাইরে বাংলাদেশে আর কোনো ধারা নেই।’
আব্দুস সালাম আরও বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট বিএনপি চাইলে সব আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দলকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে পারত। কিন্তু আমরা বলেছি, আমরা নির্বাচন চাই। বিএনপি জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করে। জনগণের ক্ষমতা জনগণকে ফিরিয়ে দিতে চাই। নির্বাচনের কথা শুনলে হাসিনার যে রকম চুল খাড়া হয়ে যেত, এখনো অনেকের নাকি চুল-দাড়ি খাড়া হয়ে যায়।’
ভারতকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে বলব, বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে আর ষড়যন্ত্র করবেন না। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক করেন। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে বুঝিয়ে দেন।’
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফার সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, বিশেষ অতিথি সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক। সঞ্চালনা করেন সদস্যসচিব সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ প্রমুখ।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নানা উন্নয়নকাজ একটি সংঘবদ্ধ চক্র (সিন্ডিকেট) দখল করে নিচ্ছে। পদ না থাকলেও বিএনপি নামধারী কয়েক নেতা করপোরেশনের লাখ লাখ টাকার কাজগুলো করেছে বলে অভিযোগ করেছে। এ নিয়ে গত মঙ্গলবারও দুই পক্ষে হাতাহাতি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণকাজের নির্ধারিত সময়সীমা গতকাল শেষ হয়েছে। তবে কাজ শেষ করতে পারেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পাউবোর দাবি, জেলায় বাঁধের কাজ গড়ে ৮৮ শতাংশ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ শেষ করতে আরও সাত
৪ ঘণ্টা আগেইজমা শোভা জর্দা কোম্পানি। দেশি এই জর্দা কোম্পানির মালিক মঞ্জু মিয়া। তিনি জেলার কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার ঘনিষ্ঠজন। ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মঞ্জু মিয়া করিমগঞ্জ উপজেলার জাফরাবাদ ও কাদির জঙ্গল ইউনিয়নের মধ্যবর্তী দেওয়ানগঞ্জ বাজার সেতুর পশ্চিমে নরসুন্দা নদীর মূল গতিপথের
৪ ঘণ্টা আগেশুরুর মতো এবারের বইমেলার শেষ দিনটিও ছিল সাপ্তাহিক ছুটির দিন। গতকাল শুক্রবার তাই সকাল থেকে আসতে শুরু করেন দর্শনার্থীরা। শিশুপ্রহরে বাচ্চাদের দল এসেছিল পরিবারের সঙ্গে। ক্রমে বেলা বাড়তেই বড়দের ভিড় লেগে যায়। এক বছরের জন্য বিদায় নিচ্ছে বইমেলা, তাই ভিড় ছিল শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত।
৪ ঘণ্টা আগে