বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে সত্যতা পাওয়ার পর ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ঝরনা আকতারকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গত ১৪ জুলাই বস্ত্র ও পাট অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক অতিরিক্ত সচিব দীপক কুমার সরকারের এক পত্রের সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে।
পত্রে বলা হয়েছে, আউটসোর্সিং জনবল হিসেবে পদায়নকৃত ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ঝরনা আকতার পাটচাষি প্রশিক্ষণে অন্য উপজেলা থেকে চাষি এনে প্রশিক্ষণ করান, যা স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টিতে আসে এবং গণমাধ্যমে ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে প্রকল্প তথা অধিদপ্তরের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নে তাঁর পূর্বের কার্যক্রম সন্তোষজনক নয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন ও অধিদপ্তরের ভাবমূর্তি রক্ষার স্বার্থে ঝরনা বেগমের পদায়ন বাতিল করা হলো। এ ক্ষেত্রে তাঁর পরিবর্তে নতুন জনবল সরবরাহের জন্য আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করা হলো।
এর আগে ২৭ জুন (বৃহস্পতিবার) ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পরিষদ হলরুমে অন্য উপজেলা থেকে আত্মীয়স্বজনদের প্রশিক্ষণার্থী বানিয়ে ভাতার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ঝরনা আকতারের বিরুদ্ধে। সে সময় স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী, উপজেলা প্রশাসন এবং জেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তার কাছে বিষয়টি ধরা পড়ে।
এ নিয়ে এ ঘটনায় গত ২৯ জুন আজকের পত্রিকায় ‘শ্বশুর-দেবরকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছিলেন পাট কর্মকর্তা’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। খবর প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসে মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় প্রশাসন।
প্রশিক্ষণে অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রকাশ এবং অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গত ২৯ জুন উপজেলা প্রশাসনের পাঠানো লিখিত সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন বস্ত্র ও পাট অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক অতিরিক্ত সচিব দীপক কুমার সরকার।
গত ২ জুলাই তদন্ত কমিটির দুই সদস্য বস্ত্র ও পাট অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও উপসচিব সৈয়দ ফারুক আহম্মদ ও পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ও প্রকল্পের সহকারী পরিচালক কৃষিবিদ মো. ওসমান আলী শেখ সরেজমিনে এসে তদন্ত করে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা করেন।
তদন্তের দিন অভিযুক্ত পাট কর্মকর্তা এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছার, জেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ওয়াসিম কুমার মালাকার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন সোহেল সঙ্গে ছিলেন।
জেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ প্রকল্প একটি প্রকল্প দেশের ৪৫টি জেলার ২৮০টি উপজেলায় চলমান।
অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে সত্যতা পাওয়ার পর ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ঝরনা আকতারকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গত ১৪ জুলাই বস্ত্র ও পাট অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক অতিরিক্ত সচিব দীপক কুমার সরকারের এক পত্রের সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে।
পত্রে বলা হয়েছে, আউটসোর্সিং জনবল হিসেবে পদায়নকৃত ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ঝরনা আকতার পাটচাষি প্রশিক্ষণে অন্য উপজেলা থেকে চাষি এনে প্রশিক্ষণ করান, যা স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টিতে আসে এবং গণমাধ্যমে ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে প্রকল্প তথা অধিদপ্তরের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। এ ছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়নে তাঁর পূর্বের কার্যক্রম সন্তোষজনক নয়।
চিঠিতে আরও বলা হয়, প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন ও অধিদপ্তরের ভাবমূর্তি রক্ষার স্বার্থে ঝরনা বেগমের পদায়ন বাতিল করা হলো। এ ক্ষেত্রে তাঁর পরিবর্তে নতুন জনবল সরবরাহের জন্য আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করা হলো।
এর আগে ২৭ জুন (বৃহস্পতিবার) ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার পরিষদ হলরুমে অন্য উপজেলা থেকে আত্মীয়স্বজনদের প্রশিক্ষণার্থী বানিয়ে ভাতার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ঝরনা আকতারের বিরুদ্ধে। সে সময় স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী, উপজেলা প্রশাসন এবং জেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তার কাছে বিষয়টি ধরা পড়ে।
এ নিয়ে এ ঘটনায় গত ২৯ জুন আজকের পত্রিকায় ‘শ্বশুর-দেবরকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছিলেন পাট কর্মকর্তা’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। খবর প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসে মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় প্রশাসন।
প্রশিক্ষণে অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রকাশ এবং অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গত ২৯ জুন উপজেলা প্রশাসনের পাঠানো লিখিত সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন বস্ত্র ও পাট অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক অতিরিক্ত সচিব দীপক কুমার সরকার।
গত ২ জুলাই তদন্ত কমিটির দুই সদস্য বস্ত্র ও পাট অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও উপসচিব সৈয়দ ফারুক আহম্মদ ও পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ও প্রকল্পের সহকারী পরিচালক কৃষিবিদ মো. ওসমান আলী শেখ সরেজমিনে এসে তদন্ত করে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন জমা করেন।
তদন্তের দিন অভিযুক্ত পাট কর্মকর্তা এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছার, জেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা ওয়াসিম কুমার মালাকার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন সোহেল সঙ্গে ছিলেন।
জেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ প্রকল্প একটি প্রকল্প দেশের ৪৫টি জেলার ২৮০টি উপজেলায় চলমান।
এক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
৭ মিনিট আগেসৌদি আরবে সাইদুল গাজী ও মামুন হাওলাদার নামের দুই ভাইকে পাঁচ মাস আটকে রেখে দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে দালাল রুবেল হাওলাদার ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। সৌদি আরবের জেলহাজত থেকে সাইদুল মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরলেও অপর ভাই মামুন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
৮ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের রামগতিতে বিএনপির উঠান বৈঠকে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে বিশেষ অতিথি করায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই বৈঠকে কেন্দ্রীয় বিএনপির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ও লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম আশরাফ উদ্দিন নিজাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
১১ মিনিট আগেবাংলাদেশের প্রথম নারী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার চৌধুরী আর নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটায় ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
১ ঘণ্টা আগে