মেহেদী হাসান, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর)
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
এমন দৃশ্য চোখে পড়বে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌর শহরের অদূরে মধ্যগৌরীপাড়া গ্রামের হাফিজুরের হোটেলে। এর অবস্থান দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে, হাসমিপট্টিতে।
ভোজনরসিক বাঙালির রোজার শেষে ইফতারে চাই শরবত কিংবা ঠান্ডা পানির পাশাপাশি সাধ্যমতো নানা স্বাদের খাবার। এর একটা বড় অংশ তেলে ভাজা ও মিস্টি মুখরোচক খাবার। স্থানীয় রোজাদারদের কাছে ইফতারের জন্য জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে হাফিজুরের হোটেলের মিহিদানা ও ছানার পোলাও।
রমজানের শুরু থেকে পৌর শহরসহ উপজেলার প্রতিটি এলাকার হাটবাজারে জমে উঠেছে ইফতার বাজার। স্থায়ী হোটেল-রেস্টুরেন্ট ছাড়াও বসেছে নানা মানের ও দামের ছোট-বড় মৌসুমি ইফতারির দোকান। এসব দোকানে বিক্রি হয় খেজুর, মুড়ি, পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, হালিম, ছোলা ভুনা, ডালের বড়া ও জিলাপির মতো নানা সামগ্রী। কেউ কেউ বিক্রি করে নানা ধরনের ফলও।
আরেক শ্রেণির রেস্টুরেন্ট বা দোকানে পাওয়া যায় চিকেন ফ্রাই, পিৎজা, বারবিকিউ (ঝলসানো মাংস), নানা ধরনের কাবাব, তেহারি, কাচ্চি বিরিয়ানি, শাহি জিলাপি ও ভুনা খিচুড়ি।
ফুলবাড়ী পৌর শহরে রেস্টুরেন্ট, মৌসুমি ইফতারির দোকানসহ শতাধিক স্থানে নানা প্রকার ইফতারসামগ্রী বিক্রি হচ্ছে। তবে পৌর শহরবাসীর কাছে অন্যতম জনপ্রিয় ইফতারসামগ্রী মেলে হাফিজুরের হোটেলে। রমজানের শুরু থেকে প্রতিদিন মিহিদানা, ছানার পোলাওসহ হাফিজুরের হোটেলের বিভিন্ন ইফতারসামগ্রী কেনেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু শহিদ। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘হাফিজুরের হোটেলের ইফতারসামগ্রী অন্য দোকানের চেয়ে একটু ভিন্ন ধরনের। তাঁর দোকানের বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে মিহিদানা ও ছানার পোলাও। ইফতারের আগে আসতে একটু দেরি হলেই আর পাওয়া যায় না এ দুটি খাবার।’
দুদিন আগে এক বিকেলে ইফতারের কিছু সময় আগে হাফিজুরের হোটেলে গিয়ে দেখা যায়, হোটেলের সামনে ইফতারসামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসেছেন কয়েকজন কর্মচারী।
কাচের শোকেসে রয়েছে পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, ডিমের চপ, বুটের ডালের বড়া, ছোলা, মুড়ি, জিলাপি, নিমকি, বুন্দিয়া, মিহিদানা ও ছানার পোলাও।
কাঁটাবাড়ী গ্রামের মেনহাজ উদ্দিন বলেন, ‘অন্যান্য দোকানে বিভিন্ন আইটেম পাওয়া গেলেও মিহিদানা ও ছানার পোলাওয়ের জন্য হাফিজুরের হোটেলে আসি।’
সুজাপুর গ্রামের মাহাবুবুর রহমান জানালেন, তাঁর পরিবারের লোকজনের ইফতারে প্রতিদিন মিহিদানা ও ছানার পোলাও খাওয়া অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এ দুটি সামগ্রী ছাড়া তাঁদের যেন তৃপ্তি মেটে না।
হোটেলটির স্বত্বাধিকারী হাফিজুর রহমান জানান, তাঁর বড় ভাই আব্দুর রহমান বাবার সহায়তায় ১৯৮৫ সালে ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৯৫ সালে তিনি বড় ভাইয়ের সঙ্গে ব্যবসায় যোগ দেন। বেশ কয়েক বছর আগে তিনি রেস্টুরেন্টে মিহিদানা ও ছানার পোলাও তৈরি শুরু করেন। সেই থেকে এখনো তা অব্যাহত রয়েছে।
হাফিজুর রহমান বলেন, বুটের বেসন, চিনি এবং কয়েক ধরনের মসলা দিয়ে তৈরি করা হয় তাঁদের মিহিদানা। আর বেসনের সঙ্গে দুধের ছানা ব্যবহার করে তৈরি করা হয় ছানার পোলাও। এ দুটি পদের প্রতিটি ২০০ টাকা কেজি। তাঁদের রেস্টুরেন্টে রমজান মাসে প্রতিদিন ২০ কেজি মিহিদানা এবং ২০ কেজি ছানার পোলাও বিক্রি হচ্ছে।
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
এমন দৃশ্য চোখে পড়বে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌর শহরের অদূরে মধ্যগৌরীপাড়া গ্রামের হাফিজুরের হোটেলে। এর অবস্থান দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে, হাসমিপট্টিতে।
ভোজনরসিক বাঙালির রোজার শেষে ইফতারে চাই শরবত কিংবা ঠান্ডা পানির পাশাপাশি সাধ্যমতো নানা স্বাদের খাবার। এর একটা বড় অংশ তেলে ভাজা ও মিস্টি মুখরোচক খাবার। স্থানীয় রোজাদারদের কাছে ইফতারের জন্য জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে হাফিজুরের হোটেলের মিহিদানা ও ছানার পোলাও।
রমজানের শুরু থেকে পৌর শহরসহ উপজেলার প্রতিটি এলাকার হাটবাজারে জমে উঠেছে ইফতার বাজার। স্থায়ী হোটেল-রেস্টুরেন্ট ছাড়াও বসেছে নানা মানের ও দামের ছোট-বড় মৌসুমি ইফতারির দোকান। এসব দোকানে বিক্রি হয় খেজুর, মুড়ি, পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, হালিম, ছোলা ভুনা, ডালের বড়া ও জিলাপির মতো নানা সামগ্রী। কেউ কেউ বিক্রি করে নানা ধরনের ফলও।
আরেক শ্রেণির রেস্টুরেন্ট বা দোকানে পাওয়া যায় চিকেন ফ্রাই, পিৎজা, বারবিকিউ (ঝলসানো মাংস), নানা ধরনের কাবাব, তেহারি, কাচ্চি বিরিয়ানি, শাহি জিলাপি ও ভুনা খিচুড়ি।
ফুলবাড়ী পৌর শহরে রেস্টুরেন্ট, মৌসুমি ইফতারির দোকানসহ শতাধিক স্থানে নানা প্রকার ইফতারসামগ্রী বিক্রি হচ্ছে। তবে পৌর শহরবাসীর কাছে অন্যতম জনপ্রিয় ইফতারসামগ্রী মেলে হাফিজুরের হোটেলে। রমজানের শুরু থেকে প্রতিদিন মিহিদানা, ছানার পোলাওসহ হাফিজুরের হোটেলের বিভিন্ন ইফতারসামগ্রী কেনেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু শহিদ। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘হাফিজুরের হোটেলের ইফতারসামগ্রী অন্য দোকানের চেয়ে একটু ভিন্ন ধরনের। তাঁর দোকানের বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে মিহিদানা ও ছানার পোলাও। ইফতারের আগে আসতে একটু দেরি হলেই আর পাওয়া যায় না এ দুটি খাবার।’
দুদিন আগে এক বিকেলে ইফতারের কিছু সময় আগে হাফিজুরের হোটেলে গিয়ে দেখা যায়, হোটেলের সামনে ইফতারসামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসেছেন কয়েকজন কর্মচারী।
কাচের শোকেসে রয়েছে পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, ডিমের চপ, বুটের ডালের বড়া, ছোলা, মুড়ি, জিলাপি, নিমকি, বুন্দিয়া, মিহিদানা ও ছানার পোলাও।
কাঁটাবাড়ী গ্রামের মেনহাজ উদ্দিন বলেন, ‘অন্যান্য দোকানে বিভিন্ন আইটেম পাওয়া গেলেও মিহিদানা ও ছানার পোলাওয়ের জন্য হাফিজুরের হোটেলে আসি।’
সুজাপুর গ্রামের মাহাবুবুর রহমান জানালেন, তাঁর পরিবারের লোকজনের ইফতারে প্রতিদিন মিহিদানা ও ছানার পোলাও খাওয়া অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এ দুটি সামগ্রী ছাড়া তাঁদের যেন তৃপ্তি মেটে না।
হোটেলটির স্বত্বাধিকারী হাফিজুর রহমান জানান, তাঁর বড় ভাই আব্দুর রহমান বাবার সহায়তায় ১৯৮৫ সালে ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৯৫ সালে তিনি বড় ভাইয়ের সঙ্গে ব্যবসায় যোগ দেন। বেশ কয়েক বছর আগে তিনি রেস্টুরেন্টে মিহিদানা ও ছানার পোলাও তৈরি শুরু করেন। সেই থেকে এখনো তা অব্যাহত রয়েছে।
হাফিজুর রহমান বলেন, বুটের বেসন, চিনি এবং কয়েক ধরনের মসলা দিয়ে তৈরি করা হয় তাঁদের মিহিদানা। আর বেসনের সঙ্গে দুধের ছানা ব্যবহার করে তৈরি করা হয় ছানার পোলাও। এ দুটি পদের প্রতিটি ২০০ টাকা কেজি। তাঁদের রেস্টুরেন্টে রমজান মাসে প্রতিদিন ২০ কেজি মিহিদানা এবং ২০ কেজি ছানার পোলাও বিক্রি হচ্ছে।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
২৯ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
৩৪ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে