বেরোবি প্রতিনিধি
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে তিন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মার্কেটিং বিভাগের ৮ শিক্ষার্থীকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাত সাড়ে তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির এক জরুরি বৈঠক শেষে এ কথা জানান বেরোবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন— বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ২৩-২৪ সেশনের শিক্ষার্থী সাফায়েত হোসেন শুভ, শাহরিয়ার অপু, সজিব, সৌরভ, নাজমুজ সাকিব, রোহান সরকার রোহান, জিহাদ ও ২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী আশরাফুল ইসলাম।
এর আগে গতকাল রাত সাড়ে ৯টায় ঘটনার সূত্রপাত হয়। কয়েক দিন আগে হওয়া একটি ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল খেলাকে কেন্দ্র করে মার্কেটিং, পরিসংখ্যান ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে পরিসংখ্যান ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শ্রেণিকক্ষ ভাঙচুর করে।
সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের সময় অন্তত ১০ শিক্ষার্থী আহত হন। তাঁদের মধ্যে মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়া এক শিক্ষার্থীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ফেরদৌস রহমান, রেজিস্ট্রার ড. হারুন অর রশীদ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. ইলিয়াস প্রামাণিকসহ তিন বিভাগের শিক্ষকেরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও শিক্ষার্থীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
পরে রাত ১১টা নাগাদ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে জরুরি শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে উপাচার্য বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি জিরো টলারেন্স। এসব বিষয় আর অধিকতর আইডেনটিফাই করার জন্য ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
নির্দিষ্ট কোনো সেমিস্টারের শিক্ষার্থী বহিষ্কার কি না—সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বহিষ্কার মানে বহিষ্কার, কোনো সেমিস্টার নেই এখানে। বিশ্ববিদ্যালয়কে কলঙ্কমুক্ত করার জন্য এ সমস্ত কীটকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করতে হবে।’
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে তিন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় মার্কেটিং বিভাগের ৮ শিক্ষার্থীকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাত সাড়ে তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির এক জরুরি বৈঠক শেষে এ কথা জানান বেরোবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন— বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ২৩-২৪ সেশনের শিক্ষার্থী সাফায়েত হোসেন শুভ, শাহরিয়ার অপু, সজিব, সৌরভ, নাজমুজ সাকিব, রোহান সরকার রোহান, জিহাদ ও ২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী আশরাফুল ইসলাম।
এর আগে গতকাল রাত সাড়ে ৯টায় ঘটনার সূত্রপাত হয়। কয়েক দিন আগে হওয়া একটি ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল খেলাকে কেন্দ্র করে মার্কেটিং, পরিসংখ্যান ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে পরিসংখ্যান ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শ্রেণিকক্ষ ভাঙচুর করে।
সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের সময় অন্তত ১০ শিক্ষার্থী আহত হন। তাঁদের মধ্যে মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়া এক শিক্ষার্থীকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ফেরদৌস রহমান, রেজিস্ট্রার ড. হারুন অর রশীদ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. ইলিয়াস প্রামাণিকসহ তিন বিভাগের শিক্ষকেরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও শিক্ষার্থীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন।
পরে রাত ১১টা নাগাদ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শওকাত আলী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে জরুরি শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে উপাচার্য বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি জিরো টলারেন্স। এসব বিষয় আর অধিকতর আইডেনটিফাই করার জন্য ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
নির্দিষ্ট কোনো সেমিস্টারের শিক্ষার্থী বহিষ্কার কি না—সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বহিষ্কার মানে বহিষ্কার, কোনো সেমিস্টার নেই এখানে। বিশ্ববিদ্যালয়কে কলঙ্কমুক্ত করার জন্য এ সমস্ত কীটকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করতে হবে।’
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৬ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৬ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৬ ঘণ্টা আগে