ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বিধবা মায়ের জমি ও বসতবাড়ি দখল নিতে ১০ ভাড়াটে গুন্ডা এনে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছে ছেলে আব্দুল কাদেরের (৪৫) বিরুদ্ধে। আজ শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের বড়লই গ্রামের আমসা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় ভাড়াটে গুন্ডাদের হামলায় আহত হয়েছেন ৫ জন। তবে ১০ ভাড়াটে গুন্ডাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয় জনতা। আটকদের বিরুদ্ধে ফুলবাড়ী থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ওই এলাকার আজমল ব্যাপারী ও ওবায়দুল হক খন্দকার জানায়, দেশীয় অস্ত্রে অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ৬টি মোটরসাইকেলে ১০ জন ভাড়াটে আকস্মিক গ্রামের মৃত বশীর উদ্দিন ব্যাপারীর বিধবা স্ত্রী মমেনা বেগম (৬৯) ও ছোট ছেলে মকবুল হোসেনের (৩৫) বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও মারপিট শুরু করে। এতে পুরো গ্ৰাম ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, বসতবাড়ির ৭ শতক জমি নিয়ে ওই বিধবা ও ছোট ছেলের সঙ্গে বড় ছেলে আব্দুল কাদেরের বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে সালিস বৈঠকে সমঝোতার চেষ্টা করেন স্থানীয়রা। এতে ক্ষান্ত না হয়ে আব্দুল কাদের জমির দখল নিতে কুড়িগ্রাম সদরের মধ্যকুমরপুর ও কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার সদর থেকে ১০ গুন্ডা ভাড়া করে আনেন।
এ সময় স্থানীয় লোকজন ভাড়াটে গুন্ডাদের মারমুখী আচরণ দেখে ভয় পেয়ে যান। প্রায় ৩০ মিনিট পর্যন্ত হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট করতে থাকে গুণ্ডারা। এ সময় গ্রামের প্রায় ৪ শতাধিক লোকজন একত্রিত হয়ে মোটরসাইকেলসহ ১০ গুন্ডাকে আটক করে। পরে ফুলবাড়ী থানায় খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে ১০ গুন্ডাকে তাঁদের কাছে সোপর্দ করা হয়। পুলিশ মোটরসাইকেল জব্দ করে তাঁদের থানায় নেয়।
আটক গুন্ডারা হলেন—কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙা গ্ৰামের রশিদের ছেলে সাইদুল (২৭), কুড়িগ্রাম সদরের মধ্যকুমরপুর এলাকার মমিনুলের ছেলে কামাল মিয়া (১৯) ও নুর জামাল (২৪), আক্কাসের ছেলে নুরনবী রানা (৩০), বাবুল মিয়ার ছেলে ফজলুল করিম (৩০), গোলাপ উদ্দিনের ছেলে মাহমুদুল হাসান (২১), মোখলেছুর রহমানের ছেলে নাদেন আলী (২৪), আমির আলীর ছেলে আশিক (২৯), শহিদুলের ছেলে শামিম (২৫) এবং খলিলুর রহমানের ছেলে বেলাল হোসের (২১)।
গুন্ডাদের হামলায় আহতরা হলেন—আব্দুল হামিদ ব্যাপারী (৭০), মমেনা বেগম (৭৫), শহিদুল (৫৫), আফজাল ব্যাপারী (৬০) ও মঞ্জুরুল ইসলাম (৩৫)।
এ ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত আব্দুল কাদেরের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হলে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
ফুলবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এস আই) নাজমুল হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। ফলে বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।’
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রাণকৃষ্ণ দেবনাথ ভাড়াটে ১০ ভাড়াটে গুন্ডা আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটকদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বিধবা মায়ের জমি ও বসতবাড়ি দখল নিতে ১০ ভাড়াটে গুন্ডা এনে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ উঠেছে ছেলে আব্দুল কাদেরের (৪৫) বিরুদ্ধে। আজ শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের বড়লই গ্রামের আমসা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় ভাড়াটে গুন্ডাদের হামলায় আহত হয়েছেন ৫ জন। তবে ১০ ভাড়াটে গুন্ডাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয় জনতা। আটকদের বিরুদ্ধে ফুলবাড়ী থানায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ওই এলাকার আজমল ব্যাপারী ও ওবায়দুল হক খন্দকার জানায়, দেশীয় অস্ত্রে অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ৬টি মোটরসাইকেলে ১০ জন ভাড়াটে আকস্মিক গ্রামের মৃত বশীর উদ্দিন ব্যাপারীর বিধবা স্ত্রী মমেনা বেগম (৬৯) ও ছোট ছেলে মকবুল হোসেনের (৩৫) বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও মারপিট শুরু করে। এতে পুরো গ্ৰাম ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, বসতবাড়ির ৭ শতক জমি নিয়ে ওই বিধবা ও ছোট ছেলের সঙ্গে বড় ছেলে আব্দুল কাদেরের বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে স্থানীয় পর্যায়ে সালিস বৈঠকে সমঝোতার চেষ্টা করেন স্থানীয়রা। এতে ক্ষান্ত না হয়ে আব্দুল কাদের জমির দখল নিতে কুড়িগ্রাম সদরের মধ্যকুমরপুর ও কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার সদর থেকে ১০ গুন্ডা ভাড়া করে আনেন।
এ সময় স্থানীয় লোকজন ভাড়াটে গুন্ডাদের মারমুখী আচরণ দেখে ভয় পেয়ে যান। প্রায় ৩০ মিনিট পর্যন্ত হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট করতে থাকে গুণ্ডারা। এ সময় গ্রামের প্রায় ৪ শতাধিক লোকজন একত্রিত হয়ে মোটরসাইকেলসহ ১০ গুন্ডাকে আটক করে। পরে ফুলবাড়ী থানায় খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে ১০ গুন্ডাকে তাঁদের কাছে সোপর্দ করা হয়। পুলিশ মোটরসাইকেল জব্দ করে তাঁদের থানায় নেয়।
আটক গুন্ডারা হলেন—কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙা গ্ৰামের রশিদের ছেলে সাইদুল (২৭), কুড়িগ্রাম সদরের মধ্যকুমরপুর এলাকার মমিনুলের ছেলে কামাল মিয়া (১৯) ও নুর জামাল (২৪), আক্কাসের ছেলে নুরনবী রানা (৩০), বাবুল মিয়ার ছেলে ফজলুল করিম (৩০), গোলাপ উদ্দিনের ছেলে মাহমুদুল হাসান (২১), মোখলেছুর রহমানের ছেলে নাদেন আলী (২৪), আমির আলীর ছেলে আশিক (২৯), শহিদুলের ছেলে শামিম (২৫) এবং খলিলুর রহমানের ছেলে বেলাল হোসের (২১)।
গুন্ডাদের হামলায় আহতরা হলেন—আব্দুল হামিদ ব্যাপারী (৭০), মমেনা বেগম (৭৫), শহিদুল (৫৫), আফজাল ব্যাপারী (৬০) ও মঞ্জুরুল ইসলাম (৩৫)।
এ ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত আব্দুল কাদেরের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হলে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
ফুলবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এস আই) নাজমুল হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। ফলে বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।’
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রাণকৃষ্ণ দেবনাথ ভাড়াটে ১০ ভাড়াটে গুন্ডা আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটকদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৪ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে