গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় জেলার সব ফিলিং স্টেশন হঠাৎ করে বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রী ও চালকেরা। আজ রোববার দুপুরে জেলার বিভিন্ন ফিলিং স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।
রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে বাস অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল। কর্মস্থলে যেতে না পারা মানুষদের কণ্ঠে ক্ষোভ আর হতাশা। ১০ দফা দাবিতে ফিলিং স্টেশন মালিকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
রোববার সকাল ৬টি থেকে বন্ধ হয়েছে পাম্পে তেল বিক্রি। কতক্ষণ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে তাও জানাতে পারছেন না ফিলিং স্টেশনের কর্মচারীরা। মালিক ফোন দিয়ে তাদের তেল বিক্রির বন্ধ নির্দেশ দিয়েছেন। তাই তারা তেল পাম্প বন্ধ করে দিয়েছেন বলে তাদের দাবি।
শহরের বাস টামিনালে অবস্থিত মেসার্স এস এ কাদির অ্যান্ড সন্স ফিলিং স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালকেরা জ্বালানি তেল নিতে আসছেন। তবে পেট্রোল পাম্প বন্ধ থাকায় তেল না পাওয়ার কারণে অনেকটাই বিপাকে পড়েন পেট্রল নির্ভরশীল বিভিন্ন যানবাহনের চালকেরা। বিশেষ করে মোটরসাইকেল চালকেরা পড়েছেন বেশি বিপাকে। তেল না পেয়ে ভোগান্তিতে অফিসগামী মানুষরাও।
এনজিওতে চাকরি করেন আনোয়ার হোসেন। বাসা থেকে সকাল মোটরসাইকেল নিয়ে অফিসে যান। অফিসের কাজে মাঠে যাওয়ার জন্য তেল নিতে পাম্পে আসে শোনেন তেল বিক্রি বন্ধ। পাম্প বন্ধ থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
মোটর সাইকেল আরোহী সুমন মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এভাবে দেশ চলতে পারে না। মানুষের যখন যাহা ইচ্ছা তাই করতেছে না। সাধারন মানুষ শুধু হয়রানির শিকার হচ্ছে।
পেট্রল পাম্পে তেল নিতে আসা আমিনুর রহমান বলেন, সারা দিন কর্মের প্রয়োজনে মোটরসাইকেল নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করতে হয়। সকালে পেট্রল পাম্পে তেল নিতে আসলে বলে তেল ফুরিয়ে গেছে। সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে আন্দোলন করার কোনো মানে হয় না বলে জানান তিনি।
তার মতো অনেকেই মোটরসাইকেল আরোহী ও জ্বালানি নির্ভর বিভিন্ন যানবাহনগুলো পাম্পে এসে বন্ধ থাকায় ফিরে যেতে হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে যানবাহন চালকদের।
মের্সাস রহমান ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার সুজন মিয়া বলেন, ‘জ সকালে মহাজন ফোন দিয়ে বললেন তেল বিক্রি বন্ধ করে একটা পোস্টার লাগে দিতে বলছেন। তাই করছি।’
গাইবান্ধায় জেলার সব ফিলিং স্টেশন হঠাৎ করে বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রী ও চালকেরা। আজ রোববার দুপুরে জেলার বিভিন্ন ফিলিং স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।
রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে বাস অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল। কর্মস্থলে যেতে না পারা মানুষদের কণ্ঠে ক্ষোভ আর হতাশা। ১০ দফা দাবিতে ফিলিং স্টেশন মালিকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
রোববার সকাল ৬টি থেকে বন্ধ হয়েছে পাম্পে তেল বিক্রি। কতক্ষণ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে তাও জানাতে পারছেন না ফিলিং স্টেশনের কর্মচারীরা। মালিক ফোন দিয়ে তাদের তেল বিক্রির বন্ধ নির্দেশ দিয়েছেন। তাই তারা তেল পাম্প বন্ধ করে দিয়েছেন বলে তাদের দাবি।
শহরের বাস টামিনালে অবস্থিত মেসার্স এস এ কাদির অ্যান্ড সন্স ফিলিং স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালকেরা জ্বালানি তেল নিতে আসছেন। তবে পেট্রোল পাম্প বন্ধ থাকায় তেল না পাওয়ার কারণে অনেকটাই বিপাকে পড়েন পেট্রল নির্ভরশীল বিভিন্ন যানবাহনের চালকেরা। বিশেষ করে মোটরসাইকেল চালকেরা পড়েছেন বেশি বিপাকে। তেল না পেয়ে ভোগান্তিতে অফিসগামী মানুষরাও।
এনজিওতে চাকরি করেন আনোয়ার হোসেন। বাসা থেকে সকাল মোটরসাইকেল নিয়ে অফিসে যান। অফিসের কাজে মাঠে যাওয়ার জন্য তেল নিতে পাম্পে আসে শোনেন তেল বিক্রি বন্ধ। পাম্প বন্ধ থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
মোটর সাইকেল আরোহী সুমন মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এভাবে দেশ চলতে পারে না। মানুষের যখন যাহা ইচ্ছা তাই করতেছে না। সাধারন মানুষ শুধু হয়রানির শিকার হচ্ছে।
পেট্রল পাম্পে তেল নিতে আসা আমিনুর রহমান বলেন, সারা দিন কর্মের প্রয়োজনে মোটরসাইকেল নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করতে হয়। সকালে পেট্রল পাম্পে তেল নিতে আসলে বলে তেল ফুরিয়ে গেছে। সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে আন্দোলন করার কোনো মানে হয় না বলে জানান তিনি।
তার মতো অনেকেই মোটরসাইকেল আরোহী ও জ্বালানি নির্ভর বিভিন্ন যানবাহনগুলো পাম্পে এসে বন্ধ থাকায় ফিরে যেতে হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে যানবাহন চালকদের।
মের্সাস রহমান ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার সুজন মিয়া বলেন, ‘জ সকালে মহাজন ফোন দিয়ে বললেন তেল বিক্রি বন্ধ করে একটা পোস্টার লাগে দিতে বলছেন। তাই করছি।’
জালাল হোসেন বলেন, ‘আমার কোনো দোষ নেই। আমি গ্রামের মধ্যে ফেরি করে ভাঙারি জিনিসপত্র কেনার সময় প্রধান শিক্ষক আমাকে ডেকে বইগুলো ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছেন। তাই আমি সেগুলো ভ্যানে করে নিয়ে যাচ্ছিলাম।’
৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ডিএনডি খাল থেকে অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৫ মে) বেলা সোয়া ১১টার দিকে নাসিক ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কিসমত মার্কেটসংলগ্ন ডিএনডি খাল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে যুবদল নেতার দাবি করা ৫ লাখ টাকা চাঁদা না দেওয়ায় এক ডিশ ব্যবসায়ীর বসতঘরের সামনে গুলি চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম গহিরা গ্রামের আবদুস সোবহান দারোগা বাড়ির ডিশ ব্যবসায়ী আবদুল হালিমের ঘরের সামনে গতকাল শনিবার রাতে এই গুলি করা হয়।
১১ মিনিট আগেতালতলা গ্রামের সত্তরোর্ধ্ব শেখ আব্দুর রউফ নামে এক দারিদ্র্য কৃষকের বসতবাড়িসহ ১৬ শতাংশ জমি রুবেল শেখের নামে লিখে দেওয়ার জন্য তিনি হুমকি দিতে থাকেন। জমি দখলে নিতে আব্দুর রউফের বাড়িতে রুবেল শেখ জোরপূর্বক ঘরও তোলেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ এসে বাধা দেয়। এসব বিষয় নিয়ে একাধিকবার সালিস বসলেও তা অমান্য করে আসছিল
১৫ মিনিট আগে