বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বিরামপুর আম ও লিচুর জন্য পরিচিতি। এই উপজেলার বিভিন্ন এলাকার প্রকৃতি সেজেছে আম ও লিচুর মুকুলে। এই অঞ্চলের মানুষের মন মাতিয়ে তুলছে মুকুলের সুবাস।
বিরামপুর উপজেলায় প্রায় ৮০ শতাংশ আম ও লিচুর গাছে মুকুল এসেছে। বাগানমালিক, আম ও লিচুর চাষিরা আশা করছেন বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে বাম্পার ফলন হবে। চাষিরা বাগান পরিচর্চায় এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন।
উপজেলায় ফজলি, ক্ষীরশাপাতি, হাঁড়িভাঙা, হিমসাগর, গোপালভোগসহ বিভিন্ন জাতের আম এবং চায়না-থ্রি, চায়না-২, বেদানা, বোম্বাই ও মাদ্রাজি লিচুর চাষ হয়েছে। কৃষকেরা প্রথম দিকে উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে চারা সংগ্রহ করে বাগান তৈরি করেন। পরে এখন তাঁরা চারা উৎপাদন করছেন।
আম ও লিচু চাষে সফল কৃষক উপজেলার একইর গ্রামের সাহিন বলেন, ‘আমার দুই হেক্টর জমিতে আম ও লিচুবাগান রয়েছে। সব গাছে মুকুল এসেছে। গত বছর আম ও লিচু থেকে অনেক টাকা আয় করেছি।’
সাহিনের মতো উপজেলার নটকুমারী গ্রামের রাজিবুল আলম, দিওড় বড়খুর গ্রামের আমচাষি এনামুল হকসহ অনেকে আম ও লিচুর বাগান তৈরি করেছেন। তাঁরা জানান, ক্ষতিকারক পোকার আক্রমণ কম থাকায় তাঁরা এবার কাঙ্ক্ষিত ফলনের আশা করছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এবার বিরামপুর উপজেলায় লিচুগাছের সংখ্যা ১ লাখ ৪০ হাজার ও আম গাছ রয়েছে ৮৪ হাজার। গুটি হওয়ার পর থেকে নিয়মিত ছত্রাকনাশক স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জৈব কীটনাশক ও ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করে আমসহ বিভিন্ন ফল চাষে কৃষকদেরকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আমের ও লিচুর ফলন ভালো হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফিরোজ আহম্মেদ বলেন, ‘বিরামপুর উপজেলার মাটি ও আবহাওয়া আম-লিচু চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। উপজেলায় ১০৫ হেক্টর আম ও ১১৪ হেক্টর লিচু চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় আমের ও লিচুর উৎপাদন গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার আশা করা যাচ্ছে।’
দিনাজপুরের বিরামপুর আম ও লিচুর জন্য পরিচিতি। এই উপজেলার বিভিন্ন এলাকার প্রকৃতি সেজেছে আম ও লিচুর মুকুলে। এই অঞ্চলের মানুষের মন মাতিয়ে তুলছে মুকুলের সুবাস।
বিরামপুর উপজেলায় প্রায় ৮০ শতাংশ আম ও লিচুর গাছে মুকুল এসেছে। বাগানমালিক, আম ও লিচুর চাষিরা আশা করছেন বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে বাম্পার ফলন হবে। চাষিরা বাগান পরিচর্চায় এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন।
উপজেলায় ফজলি, ক্ষীরশাপাতি, হাঁড়িভাঙা, হিমসাগর, গোপালভোগসহ বিভিন্ন জাতের আম এবং চায়না-থ্রি, চায়না-২, বেদানা, বোম্বাই ও মাদ্রাজি লিচুর চাষ হয়েছে। কৃষকেরা প্রথম দিকে উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে চারা সংগ্রহ করে বাগান তৈরি করেন। পরে এখন তাঁরা চারা উৎপাদন করছেন।
আম ও লিচু চাষে সফল কৃষক উপজেলার একইর গ্রামের সাহিন বলেন, ‘আমার দুই হেক্টর জমিতে আম ও লিচুবাগান রয়েছে। সব গাছে মুকুল এসেছে। গত বছর আম ও লিচু থেকে অনেক টাকা আয় করেছি।’
সাহিনের মতো উপজেলার নটকুমারী গ্রামের রাজিবুল আলম, দিওড় বড়খুর গ্রামের আমচাষি এনামুল হকসহ অনেকে আম ও লিচুর বাগান তৈরি করেছেন। তাঁরা জানান, ক্ষতিকারক পোকার আক্রমণ কম থাকায় তাঁরা এবার কাঙ্ক্ষিত ফলনের আশা করছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘এবার বিরামপুর উপজেলায় লিচুগাছের সংখ্যা ১ লাখ ৪০ হাজার ও আম গাছ রয়েছে ৮৪ হাজার। গুটি হওয়ার পর থেকে নিয়মিত ছত্রাকনাশক স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জৈব কীটনাশক ও ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করে আমসহ বিভিন্ন ফল চাষে কৃষকদেরকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আমের ও লিচুর ফলন ভালো হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফিরোজ আহম্মেদ বলেন, ‘বিরামপুর উপজেলার মাটি ও আবহাওয়া আম-লিচু চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। উপজেলায় ১০৫ হেক্টর আম ও ১১৪ হেক্টর লিচু চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় আমের ও লিচুর উৎপাদন গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার আশা করা যাচ্ছে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
১ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
২ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৩ ঘণ্টা আগে