খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
সুইসাইড নোট লিখে একজন গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে বলে জানা গেছে। গৃহবধূর নাম জুই রায় (২২)। পরে তাঁর মরদেহ ও একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করে পুলিশ। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। আজ মঙ্গলবার দিনাজপুর খানসামা উপজেলার ভাবকী ইউনিয়নের রামনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বাবা-মা, শ্বশুর পরিবার ও স্বামীর প্রতি অভিমান করে ওই গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি তাঁর পরিবারের। জুঁই রায় ওই এলাকার কমল রায়ের মেয়ে ও ভাবকী গ্রামের শেওরাতলী এলাকার জীবন রায়ের স্ত্রী।
উদ্ধারকৃত সুইসাইড নোটে জুই রায় লেখেন, 'বাবা-মা সবাই ভালো থাকো। মোর শ্বশুর-শাশুড়ি, স্বামী, ননদ, ননদীয়া সবাই ভালো থাকো। মুই মরি গেইলে আরও বিয়াও করিস, সুখে থাকিস, ভালো থাকিস। তোর জীবনে মুই আর কাঁটা হয়া থাকিবার চাও না। মোর আর কোনো ইচ্ছা নাই। তোর জীবন থাকি মুই যদি চলি যাও, তাহলে তোর পছন্দ মতো মেয়েকে বিয়ে করিস। তোর কাছোত মোর কোনো দাম নাই। সবাইকে নিয়ে সুখে থাকিস। সবার চোখের কাঁটা হছু তাই মোর বাচিঁ থাকার কোনো ইচ্ছা নাই। সবাই সুখে থাকেন, ভালো থাকো।'
শেষ লাইনে স্বামী জীবনকে উদ্দেশ্য করে জুঁই রায় লিখেছেন, 'জীবন ভালো থাকিস।'
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দেড় বছর আগে পরিবারের সম্মতিতে জুঁই রায় ও জীবন রায়ের বিয়ে হয়। বিয়ের ছয় মাস পরে পারিবারিক ঝামেলায় নিহত জুই রায় বাবার বাড়ি চলে আসেন। দীর্ঘ এক বছরেও দুজনের পারিবারিক সমস্যা সুরাহা হয়নি। এরই জের ধরে মেয়েটি মঙ্গলবার তার বাবার বাড়িতে বিষপান করেন। একপর্যায়ে পরিবারের লোকজন বিষয়টি বুঝতে পারলে দ্রুত তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত আবাসিক চিকিৎসক শামসুদ্দোহা মুকুল তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে খানসামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, 'নিহত জুই রায়ের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি কাগজে সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলো যাচাই-বাছাই চলছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'
সুইসাইড নোট লিখে একজন গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে বলে জানা গেছে। গৃহবধূর নাম জুই রায় (২২)। পরে তাঁর মরদেহ ও একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করে পুলিশ। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়। আজ মঙ্গলবার দিনাজপুর খানসামা উপজেলার ভাবকী ইউনিয়নের রামনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বাবা-মা, শ্বশুর পরিবার ও স্বামীর প্রতি অভিমান করে ওই গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন বলে দাবি তাঁর পরিবারের। জুঁই রায় ওই এলাকার কমল রায়ের মেয়ে ও ভাবকী গ্রামের শেওরাতলী এলাকার জীবন রায়ের স্ত্রী।
উদ্ধারকৃত সুইসাইড নোটে জুই রায় লেখেন, 'বাবা-মা সবাই ভালো থাকো। মোর শ্বশুর-শাশুড়ি, স্বামী, ননদ, ননদীয়া সবাই ভালো থাকো। মুই মরি গেইলে আরও বিয়াও করিস, সুখে থাকিস, ভালো থাকিস। তোর জীবনে মুই আর কাঁটা হয়া থাকিবার চাও না। মোর আর কোনো ইচ্ছা নাই। তোর জীবন থাকি মুই যদি চলি যাও, তাহলে তোর পছন্দ মতো মেয়েকে বিয়ে করিস। তোর কাছোত মোর কোনো দাম নাই। সবাইকে নিয়ে সুখে থাকিস। সবার চোখের কাঁটা হছু তাই মোর বাচিঁ থাকার কোনো ইচ্ছা নাই। সবাই সুখে থাকেন, ভালো থাকো।'
শেষ লাইনে স্বামী জীবনকে উদ্দেশ্য করে জুঁই রায় লিখেছেন, 'জীবন ভালো থাকিস।'
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দেড় বছর আগে পরিবারের সম্মতিতে জুঁই রায় ও জীবন রায়ের বিয়ে হয়। বিয়ের ছয় মাস পরে পারিবারিক ঝামেলায় নিহত জুই রায় বাবার বাড়ি চলে আসেন। দীর্ঘ এক বছরেও দুজনের পারিবারিক সমস্যা সুরাহা হয়নি। এরই জের ধরে মেয়েটি মঙ্গলবার তার বাবার বাড়িতে বিষপান করেন। একপর্যায়ে পরিবারের লোকজন বিষয়টি বুঝতে পারলে দ্রুত তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত আবাসিক চিকিৎসক শামসুদ্দোহা মুকুল তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে খানসামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, 'নিহত জুই রায়ের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি কাগজে সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলো যাচাই-বাছাই চলছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
৩ ঘণ্টা আগে