পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় সীমান্ত অতিক্রম করার অভিযোগে ৮ বাংলাদেশিকে আটকের পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল বুধবার রাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পৃথক দুটি ঘটনায় ওই আট ব্যক্তিকে বিএসএফ আটক করেছিল বলে পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে জানানো হয়।
ফেরত আসা ব্যক্তিরা হলেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রুহিয়া ইউনিয়নের উত্তর বোয়ালিয়া গ্রামের হরেন বর্মণ ও তাঁর স্ত্রী মমতা রানী, ছেলে অজয় কুমার বর্মণ, নব বর্মণ; একই উপজেলার আখা নগর ইউনিয়নের রিপন বর্মণ, দেবগঞ্জ এলাকার শুশান্ত রায় এবং গড়েয়া এলাকার আশিশ রায়। অপরজন পাথর শ্রমিক রবিউল ইসলাম। পরে তাঁদের তেঁতুলিয়া মডেল থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পঞ্চগড় ব্যাটালিয়ন ১৮ বিজিবির অধীনস্থ তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা ইউনিয়নের কাশিমগঞ্জ বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্তের এলাকা দিয়ে মহানন্দা নদী পার হয়ে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়াবিহীন এলাকা দিয়ে গত মঙ্গলবার রাতে সাতজন বাংলাদেশি ভারতের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করেন। এ সময় বিএসএফের ১৮ ব্যাটালিয়নের বানেশ্বরজোত বিওপির টহলদল তাঁদের আটক করে। পরে বিষয়টি বিজিবিকে জানানো হয়। বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় সীমান্তের মেইন পিলার ৭৩০ এলাকায় বিজিবি ও বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে আটক বাংলাদেশিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ।
এদিকে তেঁতুলিয়ার মহানন্দা নদীতে পাথর উত্তোলনের সময় ভারতীয় সীমান্তে প্রবেশ করায় উপজেলার শালবাহান ইউনিয়নের লোহাকাচি এলাকার রবিউলকে আটকের পর ফেরত দিয়েছে বিএসএফ। বুধবার বিকেলে পতাকা বৈঠকের পর তাঁকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনায়েত কবির বলেন, অবৈধভাবে সীমান্ত পার হওয়ার অভিযোগে বিজিবির পক্ষ থেকে থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। আটক আটজনকেও থানায় হস্তান্তর করা হয়। তাঁদের আদালতে হাজির করা হবে।
পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মনিরুল ইসলাম বলেন, সীমান্তে বিজিবির টহল জোরদার রয়েছে। তবে দালালের মাধ্যমে ভারতে অনুপ্রবেশ করলে বিএসএফের হাতে আটক হয়। পরে আমরা তাঁদের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ফিরিয়ে নিয়ে আসি। বিএসএফের ফেরত দেওয়া ৮ ব্যক্তির বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় সীমান্ত অতিক্রম করার অভিযোগে ৮ বাংলাদেশিকে আটকের পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল বুধবার রাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
পৃথক দুটি ঘটনায় ওই আট ব্যক্তিকে বিএসএফ আটক করেছিল বলে পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে জানানো হয়।
ফেরত আসা ব্যক্তিরা হলেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রুহিয়া ইউনিয়নের উত্তর বোয়ালিয়া গ্রামের হরেন বর্মণ ও তাঁর স্ত্রী মমতা রানী, ছেলে অজয় কুমার বর্মণ, নব বর্মণ; একই উপজেলার আখা নগর ইউনিয়নের রিপন বর্মণ, দেবগঞ্জ এলাকার শুশান্ত রায় এবং গড়েয়া এলাকার আশিশ রায়। অপরজন পাথর শ্রমিক রবিউল ইসলাম। পরে তাঁদের তেঁতুলিয়া মডেল থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পঞ্চগড় ব্যাটালিয়ন ১৮ বিজিবির অধীনস্থ তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা ইউনিয়নের কাশিমগঞ্জ বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্তের এলাকা দিয়ে মহানন্দা নদী পার হয়ে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়াবিহীন এলাকা দিয়ে গত মঙ্গলবার রাতে সাতজন বাংলাদেশি ভারতের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করেন। এ সময় বিএসএফের ১৮ ব্যাটালিয়নের বানেশ্বরজোত বিওপির টহলদল তাঁদের আটক করে। পরে বিষয়টি বিজিবিকে জানানো হয়। বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় সীমান্তের মেইন পিলার ৭৩০ এলাকায় বিজিবি ও বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে আটক বাংলাদেশিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ।
এদিকে তেঁতুলিয়ার মহানন্দা নদীতে পাথর উত্তোলনের সময় ভারতীয় সীমান্তে প্রবেশ করায় উপজেলার শালবাহান ইউনিয়নের লোহাকাচি এলাকার রবিউলকে আটকের পর ফেরত দিয়েছে বিএসএফ। বুধবার বিকেলে পতাকা বৈঠকের পর তাঁকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনায়েত কবির বলেন, অবৈধভাবে সীমান্ত পার হওয়ার অভিযোগে বিজিবির পক্ষ থেকে থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। আটক আটজনকেও থানায় হস্তান্তর করা হয়। তাঁদের আদালতে হাজির করা হবে।
পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মনিরুল ইসলাম বলেন, সীমান্তে বিজিবির টহল জোরদার রয়েছে। তবে দালালের মাধ্যমে ভারতে অনুপ্রবেশ করলে বিএসএফের হাতে আটক হয়। পরে আমরা তাঁদের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ফিরিয়ে নিয়ে আসি। বিএসএফের ফেরত দেওয়া ৮ ব্যক্তির বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাভারের আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ ও আহত অবস্থায় তিনজনকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে। আজ বুধবার (১৮ জুন) সকাল ৭টার দিকে নিশ্চিন্তপুরের অন্বেষা গার্মেন্টসের পেছনে শামীমের দোতলা বাড়ির নিচতলায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেস্থানীয় বটতলা বাজারের একটি দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে তারা বাজার পার হচ্ছে। সে সময় তাদের পরনে জামা-পায়জামা ও মাথায় হিজাব ছিল। কিন্তু বুধবার ভোরে তাদের মরদেহ পুকুরে ভেসে ওঠে এবং দু’জনের শরীরেই কোনো কাপড় ছিল না। আশপাশে তাদের পোশাক খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
৮ মিনিট আগেবন্দর সড়কের উচ্চতার চেয়ে গুদামগুলো নিচু হওয়ায় পানির স্বাভাবিক নিষ্কাশন সম্ভব হয় না। ফলে পণ্যের গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে এবং কর্মীদের চলাফেরায় ভোগান্তি বাড়ছে। এ নিয়ে একাধিকবার ব্যবসায়ীরা বন্দরের কাছে অভিযোগ করলেও কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
২৫ মিনিট আগেস্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে মনিরুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সকালে তার মৃত্যু হয়।
৪২ মিনিট আগে