ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-১ আসনে (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) প্রার্থী হতে চান কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হাই মাস্টার। এ জন্য সাইকেল চেপে নির্বাচনী এলাকা ঘুরে হ্যান্ড মাইকে ভোট চাচ্ছেন তিনি। তাঁর আশা, আল্লাহ এবার তাঁকে এমপি বানাবেন।
আগাম নির্বাচনী প্রচার চালাতে গিয়ে যেখানে রাত হচ্ছে, সেখানকার কোনো বাড়িতে রাত যাপন করছেন সাবেক এই শিক্ষক। সেখান থেকেই পরদিন আবার প্রচারে নামছেন তিনি।
আব্দুল হাই মাস্টার চারবার করে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করেছেন। এর মধ্যে তিনি একবার উপজেলার বঙ্গসোনাহাট থেকে ২০০৩ সালে ইউপি চেয়ারম্যান এবং ২০০৯ সালে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হাই একজন স্কুলশিক্ষক। তিনি ২০২২ সালের অক্টোবরে চর ভূরুঙ্গামারী উচ্চবিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক হিসেবে অবসরে যান। তাঁর দুই সন্তান রয়েছে। বড় ছেলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। ছোট মেয়ে নবম শ্রেণিতে পড়ে।
ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের বাসিন্দা শামীম হোসেন বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অনেক ভোটার নিজ উদ্যোগে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাল, চিড়া, মুড়ি ও নগদ টাকা সংগ্রহ করে আব্দুল হাই মাস্টারকে সহযোগিতা করেছিলেন। নিজ উদ্যোগে ভোট দিয়ে তাঁরা তাঁকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা রেজাউল করিম বলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালীন আব্দুল হাই মাস্টার নিজ হাতে এলাকার বিভিন্ন রাস্তাঘাট ঝাড়ু দেওয়া, ড্রেন পরিষ্কার করতেন। এ ধরনের ব্যতিক্রমধর্মী কাজের কারণে এলাকার জনগণের মন জয় করেন তিনি।
আব্দুল হাইয়ের নির্বাচনী এলাকার বাসিন্দা সাইফুর রহমান বলেন, ‘এলাকার মানুষ হিসেবে আমরা হাই মাস্টারকেই ভোট দেব।’
ভূরুঙ্গামারীর সোনাহাট বাজারে নির্বাচনী প্রচারের সময় আব্দুল হাই মাস্টার বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা চেয়ারম্যান থাকাকালীন সীমিত ক্ষমতা দিয়ে মানুষের সাধ্যমতো উপকার করার চেষ্টা করেছি। জাতীয় সংসদ সদস্য হয়ে এলাকার উন্নয়নে ব্যাপকভাবে কাজ করতে চাই।’
আব্দুল হাই বলেন, ‘নির্বাচিত হলে নদীভাঙন রোধ, বেকার সমস্যার সমাধান ও বেসরকারি শিক্ষকেরা যাতে সহজে অবসরকালীন টাকা তুলতে পারেন—সে বিষয়ে কাজ করব। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাকের পার্টির প্রার্থী হয়ে কুড়িগ্রাম-১ আসনে (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) নির্বাচন করেছি। এবারও জাকের পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রচার চালাচ্ছি। জাকের পার্টির মনোনয়ন না পেলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ নির্বাচনে অংশ নেব।’
আব্দুল হাই আরও বলেন, ‘১৮ জানুয়ারি থেকে প্রচার শুরু করেছি। প্রতিটি এলাকায় মানুষের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি, আল্লাহ এবার আমাকে এমপি বানাবেন।’
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-১ আসনে (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) প্রার্থী হতে চান কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হাই মাস্টার। এ জন্য সাইকেল চেপে নির্বাচনী এলাকা ঘুরে হ্যান্ড মাইকে ভোট চাচ্ছেন তিনি। তাঁর আশা, আল্লাহ এবার তাঁকে এমপি বানাবেন।
আগাম নির্বাচনী প্রচার চালাতে গিয়ে যেখানে রাত হচ্ছে, সেখানকার কোনো বাড়িতে রাত যাপন করছেন সাবেক এই শিক্ষক। সেখান থেকেই পরদিন আবার প্রচারে নামছেন তিনি।
আব্দুল হাই মাস্টার চারবার করে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করেছেন। এর মধ্যে তিনি একবার উপজেলার বঙ্গসোনাহাট থেকে ২০০৩ সালে ইউপি চেয়ারম্যান এবং ২০০৯ সালে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হাই একজন স্কুলশিক্ষক। তিনি ২০২২ সালের অক্টোবরে চর ভূরুঙ্গামারী উচ্চবিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক হিসেবে অবসরে যান। তাঁর দুই সন্তান রয়েছে। বড় ছেলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। ছোট মেয়ে নবম শ্রেণিতে পড়ে।
ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের বাসিন্দা শামীম হোসেন বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অনেক ভোটার নিজ উদ্যোগে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাল, চিড়া, মুড়ি ও নগদ টাকা সংগ্রহ করে আব্দুল হাই মাস্টারকে সহযোগিতা করেছিলেন। নিজ উদ্যোগে ভোট দিয়ে তাঁরা তাঁকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা রেজাউল করিম বলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালীন আব্দুল হাই মাস্টার নিজ হাতে এলাকার বিভিন্ন রাস্তাঘাট ঝাড়ু দেওয়া, ড্রেন পরিষ্কার করতেন। এ ধরনের ব্যতিক্রমধর্মী কাজের কারণে এলাকার জনগণের মন জয় করেন তিনি।
আব্দুল হাইয়ের নির্বাচনী এলাকার বাসিন্দা সাইফুর রহমান বলেন, ‘এলাকার মানুষ হিসেবে আমরা হাই মাস্টারকেই ভোট দেব।’
ভূরুঙ্গামারীর সোনাহাট বাজারে নির্বাচনী প্রচারের সময় আব্দুল হাই মাস্টার বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা চেয়ারম্যান থাকাকালীন সীমিত ক্ষমতা দিয়ে মানুষের সাধ্যমতো উপকার করার চেষ্টা করেছি। জাতীয় সংসদ সদস্য হয়ে এলাকার উন্নয়নে ব্যাপকভাবে কাজ করতে চাই।’
আব্দুল হাই বলেন, ‘নির্বাচিত হলে নদীভাঙন রোধ, বেকার সমস্যার সমাধান ও বেসরকারি শিক্ষকেরা যাতে সহজে অবসরকালীন টাকা তুলতে পারেন—সে বিষয়ে কাজ করব। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাকের পার্টির প্রার্থী হয়ে কুড়িগ্রাম-১ আসনে (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) নির্বাচন করেছি। এবারও জাকের পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রচার চালাচ্ছি। জাকের পার্টির মনোনয়ন না পেলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ নির্বাচনে অংশ নেব।’
আব্দুল হাই আরও বলেন, ‘১৮ জানুয়ারি থেকে প্রচার শুরু করেছি। প্রতিটি এলাকায় মানুষের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি, আল্লাহ এবার আমাকে এমপি বানাবেন।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে