পীরগাছা (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় আমন ধানখেতে ইঁদুর নিধনে ‘চোঙ্গা ফাঁদ’ পদ্ধতি কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গত কয়েক বছরে কৃষকেরা ধানখেতে ইঁদুরের উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন। এ বছর বাঁশ দিয়ে তৈরি চোঙ্গা ফাঁদ কৃষকদের মাঝে সাড়া ফেলেছে।
সরেজমিনে উপজেলার পারুল, ইটাকুমারী, অন্নদানগর, ছাওলা, তাম্বুলপুর, পীরগাছা, ও কান্দিসহ বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, মাঠের পর মাঠ জুড়ে সবুজের সমারোহ। সবুজ শ্যামল ধান খেতগুলো ফুলে ফেঁপে বেরিয়ে আসতে চাইছে। এ সময় জমিতে পানি না থাকার কারণে উৎপাত শুরু করেছে ইঁদুরের দল। গত কয়েক বছরে এসব ইঁদুর বিনষ্ট করেছে কৃষকদের হাজার হাজার মণ ধান।
ইঁদুর নিধনে জিংক পাউডার, গ্যাস ট্যাবলেটসহ বিভিন্ন বিষ ব্যবহার করে কোনো লাভ হয়নি। এ বছরও আমন ধানখেতে ইদুরের উৎপাত শুরু হলে কৃষকেরা উপজেলা কৃষি অফিস ও স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে বাঁশের সাহায্যে চোঙ্গা ফাঁদ পদ্ধতি তৈরি করেন। আর রাতের বেলা ধানখেতে এ চোঙ্গা ফাঁদ পেতে ইঁদুর নিধনে ব্যাপক সফলতা পাওয়া গেছে।
পীরগাছা সদরের কয়েকটি ফসলের জমিতে গিয়ে দেখা যায়, বেড়ে ওঠা ধান গাছগুলো কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলেছে ইঁদুর। ওই জমিতে ধান গাছগুলো হলুদ বর্ণ ধারণ করে মরে যাচ্ছে। উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়নের জগজীবন গ্রামের কৃষক নুরুল আমিন ও মোখলেছ মিয়া জানান, প্রতি বছর ইঁদুর অর্ধেক ধান নষ্ট করতো। এ বছর চোঙ্গা ফাঁদ ব্যবহার করায় ইঁদুরের উপদ্রব অনেক কমেছে।
সদর ইউনিয়নের কৃষক জামাল হোসেন বলেন, আমি চোঙ্গা ফাঁদ ব্যবহার করে এক রাতে ১৫টি ইঁদুর ধরেছি। উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়নের জগজীবন এলাকার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আহসানুল হক বলেন, আগে কৃষকেরা ইঁদুরের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছিলেন। এখন আমরা নানাভাবে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে ফসল রক্ষার চেষ্টা করছি। এতে ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে।
পীরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাইফুল আলম বলেন, এ উপজেলার নয়টি ইউনিয়নে ধানের জমির মধ্যে পানি না থাকায় ইঁদুরের উৎপাত বেশি। আমরা প্রতি সপ্তাহে কৃষকদের ফসল রক্ষায় সব উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে নিয়ে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। চোঙ্গা ফাঁদ পদ্ধতিতে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। এতে খরচ কম, তাই কৃষকেরা ব্যবহারও করছেন।
রংপুরের পীরগাছায় আমন ধানখেতে ইঁদুর নিধনে ‘চোঙ্গা ফাঁদ’ পদ্ধতি কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গত কয়েক বছরে কৃষকেরা ধানখেতে ইঁদুরের উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন। এ বছর বাঁশ দিয়ে তৈরি চোঙ্গা ফাঁদ কৃষকদের মাঝে সাড়া ফেলেছে।
সরেজমিনে উপজেলার পারুল, ইটাকুমারী, অন্নদানগর, ছাওলা, তাম্বুলপুর, পীরগাছা, ও কান্দিসহ বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, মাঠের পর মাঠ জুড়ে সবুজের সমারোহ। সবুজ শ্যামল ধান খেতগুলো ফুলে ফেঁপে বেরিয়ে আসতে চাইছে। এ সময় জমিতে পানি না থাকার কারণে উৎপাত শুরু করেছে ইঁদুরের দল। গত কয়েক বছরে এসব ইঁদুর বিনষ্ট করেছে কৃষকদের হাজার হাজার মণ ধান।
ইঁদুর নিধনে জিংক পাউডার, গ্যাস ট্যাবলেটসহ বিভিন্ন বিষ ব্যবহার করে কোনো লাভ হয়নি। এ বছরও আমন ধানখেতে ইদুরের উৎপাত শুরু হলে কৃষকেরা উপজেলা কৃষি অফিস ও স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে বাঁশের সাহায্যে চোঙ্গা ফাঁদ পদ্ধতি তৈরি করেন। আর রাতের বেলা ধানখেতে এ চোঙ্গা ফাঁদ পেতে ইঁদুর নিধনে ব্যাপক সফলতা পাওয়া গেছে।
পীরগাছা সদরের কয়েকটি ফসলের জমিতে গিয়ে দেখা যায়, বেড়ে ওঠা ধান গাছগুলো কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলেছে ইঁদুর। ওই জমিতে ধান গাছগুলো হলুদ বর্ণ ধারণ করে মরে যাচ্ছে। উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়নের জগজীবন গ্রামের কৃষক নুরুল আমিন ও মোখলেছ মিয়া জানান, প্রতি বছর ইঁদুর অর্ধেক ধান নষ্ট করতো। এ বছর চোঙ্গা ফাঁদ ব্যবহার করায় ইঁদুরের উপদ্রব অনেক কমেছে।
সদর ইউনিয়নের কৃষক জামাল হোসেন বলেন, আমি চোঙ্গা ফাঁদ ব্যবহার করে এক রাতে ১৫টি ইঁদুর ধরেছি। উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়নের জগজীবন এলাকার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আহসানুল হক বলেন, আগে কৃষকেরা ইঁদুরের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছিলেন। এখন আমরা নানাভাবে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে ফসল রক্ষার চেষ্টা করছি। এতে ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে।
পীরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাইফুল আলম বলেন, এ উপজেলার নয়টি ইউনিয়নে ধানের জমির মধ্যে পানি না থাকায় ইঁদুরের উৎপাত বেশি। আমরা প্রতি সপ্তাহে কৃষকদের ফসল রক্ষায় সব উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে নিয়ে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। চোঙ্গা ফাঁদ পদ্ধতিতে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। এতে খরচ কম, তাই কৃষকেরা ব্যবহারও করছেন।
রাজাপুর গ্রামের সামসুদ্দিন বিশ্বাসের বাড়ি থেকে দুইদিন আগে পানির মোটর চুরি হয়। সামসুদ্দিনের বাড়ির লোকজন রুপল শেখকে চোর সন্দেহ করে। শুক্রবার সন্ধ্যায় শালিসের কথা বলে রুপলকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় সামসুদ্দিনের ছেলেরা। এরপর ঘরে বন্দি করে পিটিয়ে আহত করে। রুপলের অবস্থা বেগতিক দেখে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার..
৩৪ মিনিট আগেচাঁদপুরে তালিকাভুক্ত খামারির সংখ্যা ৩ হাজার ৭৭০ জন। তাদের খামারে উৎপাদিত হয়েছে ৪২ হাজার ৪৯৭টি গরু এবং ১৯ হাজার ৬০১টি ছাগল, ভেড়া ও অন্যান্য পশু। এর মধ্যে ষাঁড় ২৪ হাজার ২৪৭ টি, বলদ ৭ হাজার ৭৮১ টি, গাভী ১০ হাজার ৪৬৯ টি, মহিষ ২১৭ টি, ছাগল ১৮ হাজার ৪৫৮ টি, ভেড়া ৮৩০টি ও অন্যান্য পশু ৯৬ টি।
৩৬ মিনিট আগেশিশুদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণে মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের শিক্ষক-কর্মচারী ও কর্মকর্তারা ৫ মাস ধরে বেতন-ভাতা পান না। বিভিন্ন সময় দাবি করেও বেতন ভাতা মেলেনি। খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছেন স্বল্প বেতনভুক্ত এসব শিক্ষক...
৩৮ মিনিট আগেঅসাধু ব্যবসায়ীরা পাচার করতে ট্রলারে করে চিংড়ির রেণু নিয়ে যাচ্ছিলো। খবর পেয়ে মৎস্য অধিদপ্তর ও কোস্টগার্ড মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে দুর্গাপুর লঞ্চঘাট এলাকা থেকে ট্রলারটি আটক করে। ট্রলারে ৩৪টি ড্রামে প্রায় ৫০ লাখ ১০ হাজার গলদা চিংড়ির রেণু পোনা পাওয়া যায়। যার মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা। পরে চিংড়ির...
১ ঘণ্টা আগে