কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে ঘিরে চেয়ারম্যান এবং সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থীদের প্রচারণায় ও ভোট প্রার্থনায় কদর বেড়েছে নারী কর্মী ও সমর্থকদের। তাঁরা নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে প্রতীক নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নারী ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করছেন।
জানা গেছে, নারী কর্মী ও সমর্থকেরা কেউ কেউ প্রচারণার জন্য পারিশ্রমিক পান। আবার অনেকেই দলীয় কিংবা আত্মীয়তার টানে প্রচারণায় নেমেছেন। ভোটগ্রহণের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, ভোট প্রার্থনা ও প্রচারণায় নারী কর্মী-সমর্থকের সংখ্যা ততই বাড়ছে। চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্যপ্রার্থীদের প্রচারণার কাজ করছেন তাঁদের পরিবারের পুরুষ ও নারীরা। প্রতিদিন সকালে প্রার্থীর বাড়িতে ২০ থেকে ২৫ জন নারী কর্মীরা প্রার্থীর বাড়িতে কিংবা নির্বাচনী অফিসে একত্রিত হয়। এরপর তাঁরা দল বেঁধে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিজ প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইছেন।
স্থানীয়রা জানান উপজেলার সারাই, হারাগাছ, কুর্শা, শহীদবাগ, বালাপাড়া ও টেপামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য পদে সব প্রার্থীই কমবেশি নারী কর্মীদের দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
হারাগাছ নাজিরদহ গ্রামের কয়েকজন নারী কর্মী জানান, মজুরি অন্যান্য কাজের চেয়ে কিছু কম হলেও শারীরিক পরিশ্রম কম হওয়ায় তাঁরা প্রার্থীর হয়ে প্রচারণার কাজ বেছে নিয়েছেন। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে বিকেল পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিজ প্রার্থীর প্রতীক পৌঁছে দিয়ে ভোট চাইছেন তাঁরা। এ জন্য তাঁদের প্রতিদিন ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রার্থীর বাড়িতে চা-নাশতাসহ দুপুরের খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
বনগ্রামের বাসিন্দা রমজান আলী বলেন, নারী কর্মীরা গ্রাম বা পাড়া-মহল্লায় বাসাবাড়িতে ঢুকে প্রচারকাজ চালাতে পারেন। এ জন্য নির্বাচনী প্রচারে নারী কর্মী ও সমর্থকদের কদর বেড়েছে।
ওই গ্রামের আরেক বাসিন্দা আকবর আলী বলেন, পুরুষ কর্মীরা বাসাবাড়ির ভেতরে প্রবেশ করতে সংকোচ বোধ করেন। কিন্তু নারী কর্মীরা সংকোচ ছাড়াই বসতবাড়ির ভেতরে ঢুকে নিজ প্রার্থীর হয়ে নারী ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করতে পারেন। আর এ জন্য প্রার্থীরাও তাঁদের পক্ষে নারী কর্মীদের নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে নামিয়েছেন।
এ বিষয়ে হারাগাছ ইউপিতে সাধারণ সদস্য (মেম্বার) পদপ্রার্থী মোজাম্মেল হক বলেন, নির্বাচনী প্রচারণায় স্থানীয় পুরুষ সমর্থকেরা ছাড়াও নিজেদের নারী আত্মীয়স্বজন প্রচারণা চালাচ্ছেন। পাশাপাশি দরিদ্র পরিবারের নারীরাও খাবার বাবদ কিছু টাকার বিনিময়ে প্রতীক নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাইছেন।
বালাপাড়া ইউপিতে আওয়ামী লীগের দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী আনছার আলী বলেন, দলীয় নারী নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সামান্য পারিশ্রমিকের বিনিময়ে এবং এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে নারীরাও দলীয় প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। এ ছাড়া আত্মীয়স্বজন তো আছেনই।
রংপুরের কাউনিয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে ঘিরে চেয়ারম্যান এবং সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থীদের প্রচারণায় ও ভোট প্রার্থনায় কদর বেড়েছে নারী কর্মী ও সমর্থকদের। তাঁরা নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে প্রতীক নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নারী ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করছেন।
জানা গেছে, নারী কর্মী ও সমর্থকেরা কেউ কেউ প্রচারণার জন্য পারিশ্রমিক পান। আবার অনেকেই দলীয় কিংবা আত্মীয়তার টানে প্রচারণায় নেমেছেন। ভোটগ্রহণের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, ভোট প্রার্থনা ও প্রচারণায় নারী কর্মী-সমর্থকের সংখ্যা ততই বাড়ছে। চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্যপ্রার্থীদের প্রচারণার কাজ করছেন তাঁদের পরিবারের পুরুষ ও নারীরা। প্রতিদিন সকালে প্রার্থীর বাড়িতে ২০ থেকে ২৫ জন নারী কর্মীরা প্রার্থীর বাড়িতে কিংবা নির্বাচনী অফিসে একত্রিত হয়। এরপর তাঁরা দল বেঁধে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিজ প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইছেন।
স্থানীয়রা জানান উপজেলার সারাই, হারাগাছ, কুর্শা, শহীদবাগ, বালাপাড়া ও টেপামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্য পদে সব প্রার্থীই কমবেশি নারী কর্মীদের দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
হারাগাছ নাজিরদহ গ্রামের কয়েকজন নারী কর্মী জানান, মজুরি অন্যান্য কাজের চেয়ে কিছু কম হলেও শারীরিক পরিশ্রম কম হওয়ায় তাঁরা প্রার্থীর হয়ে প্রচারণার কাজ বেছে নিয়েছেন। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে বিকেল পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি গিয়ে নিজ প্রার্থীর প্রতীক পৌঁছে দিয়ে ভোট চাইছেন তাঁরা। এ জন্য তাঁদের প্রতিদিন ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রার্থীর বাড়িতে চা-নাশতাসহ দুপুরের খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
বনগ্রামের বাসিন্দা রমজান আলী বলেন, নারী কর্মীরা গ্রাম বা পাড়া-মহল্লায় বাসাবাড়িতে ঢুকে প্রচারকাজ চালাতে পারেন। এ জন্য নির্বাচনী প্রচারে নারী কর্মী ও সমর্থকদের কদর বেড়েছে।
ওই গ্রামের আরেক বাসিন্দা আকবর আলী বলেন, পুরুষ কর্মীরা বাসাবাড়ির ভেতরে প্রবেশ করতে সংকোচ বোধ করেন। কিন্তু নারী কর্মীরা সংকোচ ছাড়াই বসতবাড়ির ভেতরে ঢুকে নিজ প্রার্থীর হয়ে নারী ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করতে পারেন। আর এ জন্য প্রার্থীরাও তাঁদের পক্ষে নারী কর্মীদের নির্বাচনী প্রচারণায় মাঠে নামিয়েছেন।
এ বিষয়ে হারাগাছ ইউপিতে সাধারণ সদস্য (মেম্বার) পদপ্রার্থী মোজাম্মেল হক বলেন, নির্বাচনী প্রচারণায় স্থানীয় পুরুষ সমর্থকেরা ছাড়াও নিজেদের নারী আত্মীয়স্বজন প্রচারণা চালাচ্ছেন। পাশাপাশি দরিদ্র পরিবারের নারীরাও খাবার বাবদ কিছু টাকার বিনিময়ে প্রতীক নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাইছেন।
বালাপাড়া ইউপিতে আওয়ামী লীগের দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী আনছার আলী বলেন, দলীয় নারী নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সামান্য পারিশ্রমিকের বিনিময়ে এবং এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে নারীরাও দলীয় প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। এ ছাড়া আত্মীয়স্বজন তো আছেনই।
চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক খুনের ঘটনা ঘটছে। গত আট মাসে গুলি করে পাঁচজনকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার এসব ঘটনায় পর্যালোচনা করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, এসব হত্যাকাণ্ডে একই গ্যাং জড়িত।
২ ঘণ্টা আগেমেয়াদ শেষের প্রায় দুই বছর হয়ে গেলেও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর তিলাই ইউনিয়নের দক্ষিণ ছাট গোপালপুরে দুধকুমার নদের তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণকাজ শেষ হয়নি। এতে দুধকুমারের তীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙন-আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এদিকে প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অস্থায়ী ম্যানেজারের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের টাকা নিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠে বসানো হয়েছে হাট-বাজার। এতে বিঘ্নিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার পরিবেশ। খেলাধুলার চর্চা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। প্রতিষ্ঠানটিতে যাওয়া-আসা করতেও ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে তাদের।
২ ঘণ্টা আগেবালুমহাল হিসেবে ইজারা নেওয়া হয়নি; তবে দিব্যি নদীতীরের মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। রোজ শতাধিক ট্রাক মাটি উঠছে পাড় থেকে। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ঘটছে এমন ঘটনা। বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতারা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এই মাটি ও বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় ইউএনওর বাসায় ককটেল ফোটানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে