কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার উমর মজিদ ইউনিয়নে এক মাছ চাষির পুকুরে বিষ দিয়ে প্রায় ৭০ মণ মাছ নিধনের অভিযোগ উঠেছে। এতে পাঁচ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ওই মাছ চাষির। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তিনি।
এর আগে গত সোমবার রাতের কোনো এক সময় পুকুরে বিষ দেওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে গতকাল মঙ্গলবার সকালে পুকুরের মাছ মরে ভেসে উঠতে শুরু করে।
ভুক্তভোগী মাছ চাষির নাম আব্দুর রাজ্জাক (৪৫)। তিনি ইউনিয়নের ধনঞ্জয় এলাকার বাসিন্দা। এ ঘটনায় তিনি অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার রাজারহাট থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আব্দুর রাজ্জাক বেসরকারি চাকরি ছেড়ে গত বছর থেকে নিজ গ্রামে মাছ চাষ শুরু করেন। প্রায় দুই একর আয়তনের পুকুরে মাছ চাষ করে স্বামী-স্ত্রী মিলে তা দেখাশোনা করেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে স্থানীয়রা পুকুরে শত শত মৃত মাছ ভেসে থাকতে দেখে তাকে খবর দেন।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘রাতের অন্ধকারে কে বা কারা আমার পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে পুকুরের সব মাছ মেরে ফেলেছে। দুপুরে পুকুরে মরা মাছ ভেসে থাকতে দেখে আমি দিশেহারা হয়ে পড়েছি। অনেক আশা নিয়ে ঋণের টাকা দিয়ে মাছ চাষ করেছি। আমার প্রায় পাঁচ লাখ টাকা পানিতে গেল। দুর্বৃত্তরা আমাকে রাস্তায় নামিয়ে দিল। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
রাজ্জাকের স্ত্রী স্মৃতি বেগম বলেন, ‘আমরা স্বামী-স্ত্রী দিনরাত পরিশ্রম করে মাছ চাষ করছি। মাছ বিক্রির আয় দিয়ে সংসার খরচ চলে। এ ঘটনায় আমরা ন্যায় বিচার চাই।’
এ বিষয়ে রাজারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লা হিল জামান বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ওসি আব্দুল্লা হিল জামান আরও জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। পুকুরের পানি আর মৃত মাছ পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়েছে। মৎস্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। পরীক্ষার প্রতিবেদন আসলে মাছগুলো মারা যাওয়ার প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার উমর মজিদ ইউনিয়নে এক মাছ চাষির পুকুরে বিষ দিয়ে প্রায় ৭০ মণ মাছ নিধনের অভিযোগ উঠেছে। এতে পাঁচ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ওই মাছ চাষির। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন তিনি।
এর আগে গত সোমবার রাতের কোনো এক সময় পুকুরে বিষ দেওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে গতকাল মঙ্গলবার সকালে পুকুরের মাছ মরে ভেসে উঠতে শুরু করে।
ভুক্তভোগী মাছ চাষির নাম আব্দুর রাজ্জাক (৪৫)। তিনি ইউনিয়নের ধনঞ্জয় এলাকার বাসিন্দা। এ ঘটনায় তিনি অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার রাজারহাট থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আব্দুর রাজ্জাক বেসরকারি চাকরি ছেড়ে গত বছর থেকে নিজ গ্রামে মাছ চাষ শুরু করেন। প্রায় দুই একর আয়তনের পুকুরে মাছ চাষ করে স্বামী-স্ত্রী মিলে তা দেখাশোনা করেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে স্থানীয়রা পুকুরে শত শত মৃত মাছ ভেসে থাকতে দেখে তাকে খবর দেন।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘রাতের অন্ধকারে কে বা কারা আমার পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে পুকুরের সব মাছ মেরে ফেলেছে। দুপুরে পুকুরে মরা মাছ ভেসে থাকতে দেখে আমি দিশেহারা হয়ে পড়েছি। অনেক আশা নিয়ে ঋণের টাকা দিয়ে মাছ চাষ করেছি। আমার প্রায় পাঁচ লাখ টাকা পানিতে গেল। দুর্বৃত্তরা আমাকে রাস্তায় নামিয়ে দিল। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
রাজ্জাকের স্ত্রী স্মৃতি বেগম বলেন, ‘আমরা স্বামী-স্ত্রী দিনরাত পরিশ্রম করে মাছ চাষ করছি। মাছ বিক্রির আয় দিয়ে সংসার খরচ চলে। এ ঘটনায় আমরা ন্যায় বিচার চাই।’
এ বিষয়ে রাজারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লা হিল জামান বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ওসি আব্দুল্লা হিল জামান আরও জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। পুকুরের পানি আর মৃত মাছ পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়েছে। মৎস্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। পরীক্ষার প্রতিবেদন আসলে মাছগুলো মারা যাওয়ার প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
১ ঘণ্টা আগে