কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
স্ত্রীর করা যৌতুক নিরোধ আইনের মামলায় কুড়িগ্রামের এক পুলিশ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বাদীর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারের জেলার আবু ছায়েম আজ সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল রোববার বিকেলে কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আমলি আদালত রৌমারীর বিচারক মো. মজনু মিয়া এ আদেশ দেন। পরে পুলিশ তাঁকে কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে পাঠায়।
পুলিশ সদস্যের নাম মো. নুর আলম (৩০)। তিনি কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার দক্ষিণ টাপুরচর গ্রামের বাসিন্দা।
ঢাকা পুলিশ লাইন্সের মিল ব্যারাকে নায়েক পদে কর্মরত। যৌতুক ও নারী নির্যাতনে অভিযুক্ত এই পুলিশ সদস্য চলতি বছর ৩০ আগস্ট সাময়িক বরখাস্ত হন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালে পারিবারিকভাবে নুর আলম রৌমারী উপজেলার একই গ্রামে বিয়ে করেন। বিয়েতে ৪ লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য ছিল। দেনমোহর পরিশোধ না করেই তিনি ৪ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। স্ত্রী টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি বিভিন্ন সময় তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতে থাকেন। এর মধ্যে তাঁদের একটি মেয়ে সন্তান জন্ম নেয়। কিন্তু তারপরও নির্যাতন বন্ধ হয়নি।
বাদীর আইনজীবী জানান, নুর আলম চলতি বছরের এপ্রিল মাসে কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফিরে যৌতুকের দাবিতে আবারও স্ত্রীকে নির্যাতন করেন। ওইদিন সন্তানসহ তাঁর স্ত্রীকে বাড়ি থেকে বের করে দেন। পরে তাঁর স্ত্রী আদালতে মামলা করেন।
আদালত অপরাধ আমলে নিয়ে আসামির সমন জারি করেন। পরে আসামি আদালতে হাজির হয়ে আপসের শর্তে জামিন নেন। কিন্তু পরপর দুবার ধার্য তারিখ অতিবাহিত হলেও শর্ত অনুযায়ী মো. নুর আলম আপস না করে তালবাহানা করতে থাকেন। গতকাল রোববার ধার্য তারিখে আসামি আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার বাদী ও নুর আলমের স্ত্রী বলেন, ‘আমি সংসার করতে ইচ্ছুক। কিন্তু তিনি (নুর আলম) যৌতুক দাবি করে আমাকে দিনের পর দিন নির্যাতন করেন। এমনকি সন্তান ও আমার ভরণপোষণও দেন না। বাধ্য হয়ে আদালতে গেছি। আমি ন্যায় বিচার চাই।’
স্ত্রীর করা যৌতুক নিরোধ আইনের মামলায় কুড়িগ্রামের এক পুলিশ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বাদীর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারের জেলার আবু ছায়েম আজ সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল রোববার বিকেলে কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আমলি আদালত রৌমারীর বিচারক মো. মজনু মিয়া এ আদেশ দেন। পরে পুলিশ তাঁকে কুড়িগ্রাম জেলা কারাগারে পাঠায়।
পুলিশ সদস্যের নাম মো. নুর আলম (৩০)। তিনি কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার দক্ষিণ টাপুরচর গ্রামের বাসিন্দা।
ঢাকা পুলিশ লাইন্সের মিল ব্যারাকে নায়েক পদে কর্মরত। যৌতুক ও নারী নির্যাতনে অভিযুক্ত এই পুলিশ সদস্য চলতি বছর ৩০ আগস্ট সাময়িক বরখাস্ত হন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালে পারিবারিকভাবে নুর আলম রৌমারী উপজেলার একই গ্রামে বিয়ে করেন। বিয়েতে ৪ লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য ছিল। দেনমোহর পরিশোধ না করেই তিনি ৪ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। স্ত্রী টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি বিভিন্ন সময় তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতে থাকেন। এর মধ্যে তাঁদের একটি মেয়ে সন্তান জন্ম নেয়। কিন্তু তারপরও নির্যাতন বন্ধ হয়নি।
বাদীর আইনজীবী জানান, নুর আলম চলতি বছরের এপ্রিল মাসে কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফিরে যৌতুকের দাবিতে আবারও স্ত্রীকে নির্যাতন করেন। ওইদিন সন্তানসহ তাঁর স্ত্রীকে বাড়ি থেকে বের করে দেন। পরে তাঁর স্ত্রী আদালতে মামলা করেন।
আদালত অপরাধ আমলে নিয়ে আসামির সমন জারি করেন। পরে আসামি আদালতে হাজির হয়ে আপসের শর্তে জামিন নেন। কিন্তু পরপর দুবার ধার্য তারিখ অতিবাহিত হলেও শর্ত অনুযায়ী মো. নুর আলম আপস না করে তালবাহানা করতে থাকেন। গতকাল রোববার ধার্য তারিখে আসামি আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার বাদী ও নুর আলমের স্ত্রী বলেন, ‘আমি সংসার করতে ইচ্ছুক। কিন্তু তিনি (নুর আলম) যৌতুক দাবি করে আমাকে দিনের পর দিন নির্যাতন করেন। এমনকি সন্তান ও আমার ভরণপোষণও দেন না। বাধ্য হয়ে আদালতে গেছি। আমি ন্যায় বিচার চাই।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে