লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগ তুলে মব তৈরি করে বাবা-ছেলেকে নির্যাতনের ঘটনার পর এবার পুলিশের উপস্থিতিতে মবের শিকার হতে যাচ্ছিলেন সাংবাদিকেরা। পরে পুলিশের সহায়তায় মব থেকে রক্ষা পেয়েছেন তাঁরা। আজ বুধবার লালমনিরহাট পৌরসভার গোশলা বাজারের হানিফ পাগলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, মব তৈরি করে বাবা-ছেলেকে নির্যাতনের ঘটনা তদন্ত করতে আজ সরেজমিনে যান রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন। এ সময় ঘটনাস্থলে তৌহিদি মুসলিম জনতার নেতা ও নরসুন্দর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন।
নরসুন্দর পরিবারটি চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে দাবি করে নরসুন্দর বিষ্ণুর স্ত্রী দীপ্তি রানী পুলিশের এ কর্মকর্তার কাছে হাতজোড় করে পরিবার ও গ্রেপ্তার বাবা-ছেলের নিরাপত্তা নিশ্চিতের আবেদন জানান। পরে পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। এ সময় আসন্ন রথ উৎসবের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতারা। রথযাত্রায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রস্তুতি রয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন।
এ সময় নরসুন্দর পরিবারের অভিযোগ প্রসঙ্গে তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করায় উপস্থিত সাংবাদিকদের ওপর ক্ষিপ্ত হন কতিপয় স্থানীয় লোকজন। পরে পুলিশ চলে যাওয়ার মুহূর্তে সাংবাদিকদের হিন্দুর দালাল ও ভুয়া বলে স্লোগান দিয়ে মব তৈরির চেষ্টা করেন। এ সময় দ্রুত সাংবাদিকেরা পুলিশের সহায়তা নেওয়ায় মব থেকে রক্ষা পান।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধ থেকে তৌহিদি মুসলিম জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষ তাঁদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলেছেন। পরিবারের সদস্যদের প্রতি কারও কোনো অভিযোগ নেই। তাই তাদের নিরাপত্তাহীনতারও কিছু নেই। রথযাত্রাকে ঘিরে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রস্তুত রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
লালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগ তুলে মব তৈরি করে বাবা-ছেলেকে নির্যাতনের ঘটনার পর এবার পুলিশের উপস্থিতিতে মবের শিকার হতে যাচ্ছিলেন সাংবাদিকেরা। পরে পুলিশের সহায়তায় মব থেকে রক্ষা পেয়েছেন তাঁরা। আজ বুধবার লালমনিরহাট পৌরসভার গোশলা বাজারের হানিফ পাগলা মোড়ে এই ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, মব তৈরি করে বাবা-ছেলেকে নির্যাতনের ঘটনা তদন্ত করতে আজ সরেজমিনে যান রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন। এ সময় ঘটনাস্থলে তৌহিদি মুসলিম জনতার নেতা ও নরসুন্দর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন।
নরসুন্দর পরিবারটি চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে দাবি করে নরসুন্দর বিষ্ণুর স্ত্রী দীপ্তি রানী পুলিশের এ কর্মকর্তার কাছে হাতজোড় করে পরিবার ও গ্রেপ্তার বাবা-ছেলের নিরাপত্তা নিশ্চিতের আবেদন জানান। পরে পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। এ সময় আসন্ন রথ উৎসবের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতারা। রথযাত্রায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রস্তুতি রয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন।
এ সময় নরসুন্দর পরিবারের অভিযোগ প্রসঙ্গে তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করায় উপস্থিত সাংবাদিকদের ওপর ক্ষিপ্ত হন কতিপয় স্থানীয় লোকজন। পরে পুলিশ চলে যাওয়ার মুহূর্তে সাংবাদিকদের হিন্দুর দালাল ও ভুয়া বলে স্লোগান দিয়ে মব তৈরির চেষ্টা করেন। এ সময় দ্রুত সাংবাদিকেরা পুলিশের সহায়তা নেওয়ায় মব থেকে রক্ষা পান।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শরিফ উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধ থেকে তৌহিদি মুসলিম জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষ তাঁদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলেছেন। পরিবারের সদস্যদের প্রতি কারও কোনো অভিযোগ নেই। তাই তাদের নিরাপত্তাহীনতারও কিছু নেই। রথযাত্রাকে ঘিরে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রস্তুত রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৪ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৪ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৪ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৪ ঘণ্টা আগে