দিনাজপুর প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের কৃষকেরাও স্মার্ট হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সকাল আটটায় দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার ইশানিয়া ইউনিয়নে ৫৮ জন কৃষকের মাঝে ৫০ একর জমিতে আধুনিক রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে বোরো রোপণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশের কৃষকেরাও এখন স্মার্ট হচ্ছে। সনাতন পদ্ধতিতে চাষাবাদ করার দিন শেষ, এখন আধুনিক প্রযুক্তিতে কৃষিকাজ করে অল্প সময়ে ও সাশ্রয়ের ফলে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছে।’
খালিদ মাহমুদ এমপি বলেন, ‘আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে খাদ্য চাহিদার জোগান আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে। আবাদি জমির পরিমাণ কম হলেও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে কৃষকেরা অধিক ফলন ফলাতে পারছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন-সোনার বাংলা বিনির্মাণে কৃষিবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আছে বলেই কৃষকেরা ন্যায্যমূল্যে সার, বীজ ও তেল পাচ্ছে। অথচ বিএনপির আমলে কৃষকেরা সারের জন্য জীবন দিয়েছে। আমরা কৃষকের দোরগোড়ায় সারসহ সব কৃষিপণ্য পৌঁছে দিচ্ছি। আজকের এই রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে খাদ্যনিরাপত্তা জোরদার করা হলো।’
বোচাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছন্দা পালের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নয়ন কুমার সাহা।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সেতাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. আসলাম, বোচাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সৈয়দ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. আফছার আলী, যুগ্ম সম্পাদক আবু তাহের মো. মামুন, কৃষক লীগের সভাপতি মাইনউদ্দীন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন নাবু প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের কৃষকেরাও স্মার্ট হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সকাল আটটায় দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার ইশানিয়া ইউনিয়নে ৫৮ জন কৃষকের মাঝে ৫০ একর জমিতে আধুনিক রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে বোরো রোপণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশের কৃষকেরাও এখন স্মার্ট হচ্ছে। সনাতন পদ্ধতিতে চাষাবাদ করার দিন শেষ, এখন আধুনিক প্রযুক্তিতে কৃষিকাজ করে অল্প সময়ে ও সাশ্রয়ের ফলে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছে।’
খালিদ মাহমুদ এমপি বলেন, ‘আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে খাদ্য চাহিদার জোগান আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে। আবাদি জমির পরিমাণ কম হলেও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে কৃষকেরা অধিক ফলন ফলাতে পারছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন-সোনার বাংলা বিনির্মাণে কৃষিবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আছে বলেই কৃষকেরা ন্যায্যমূল্যে সার, বীজ ও তেল পাচ্ছে। অথচ বিএনপির আমলে কৃষকেরা সারের জন্য জীবন দিয়েছে। আমরা কৃষকের দোরগোড়ায় সারসহ সব কৃষিপণ্য পৌঁছে দিচ্ছি। আজকের এই রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে খাদ্যনিরাপত্তা জোরদার করা হলো।’
বোচাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছন্দা পালের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নয়ন কুমার সাহা।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সেতাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. আসলাম, বোচাগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সৈয়দ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো. আফছার আলী, যুগ্ম সম্পাদক আবু তাহের মো. মামুন, কৃষক লীগের সভাপতি মাইনউদ্দীন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন নাবু প্রমুখ।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
১ ঘণ্টা আগে