নওগাঁ প্রতিনিধি
গুজব ছড়ানো, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও মানহানির অভিযোগে মামলা করেছেন নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার দাউল বারবাকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের আলোচিত শিক্ষক আমোদিনী পাল। ওই মামলার এজাহারভুক্ত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মহাদেবপুর সার্কেল) এটিএম মাইনুল ইসলাম।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মহাদেবপুর উপজেলা সদরের বাসিন্দা কিউএম সাঈদ টিটো (৫০) ও কুশার সেন্টার পাড়া এলাকার বাসিন্দা কাজী সামছুজ্জোহা মিলন (৩৮)।
স্থানীয়রা জানান, পেশায় দুজনেই সাংবাদিক। কিউএম সাঈদ দৈনিক নওরোজ ও দৈনিক ডেলটা টাইমস পত্রিকার মহাদেবপুর উপজেলা প্রতিনিধি। আর সামসুজ্জামান মিলন দৈনিক আমাদের অর্থনীতি ও দৈনিক আমাদের নতুন সময় পত্রিকার মহাদেবপুর উপজেলা প্রতিনিধি।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মামলা করেন শিক্ষক আমোদিনী পাল। রাতেই মামলার এজাহারভুক্ত আসামি কিউএম সাঈদকে মহাদেবপুর উপজেলা সদরের লাইব্রেরিপট্টির নিজ বাড়ি থেকে এবং সামসুজ্জামান মিলনকে উপজেলা সদরের কুশার সেন্টারপাড়া এলাকার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শিক্ষক আমোদিনী পাল বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে হিজাব নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, তাঁকে সামাজিকভাবে হেয় করা ও বেআইনিভাবে দলবদ্ধ হয়ে বিদ্যালয়ে হামলার অভিযোগ করেন। মামলায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২০-২৫ জনকে আসামি করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার রাতেই অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আমোদিনী পালের করা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি হিসেবে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
মহাদেবপুর থানার ওসি আজম উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের চেষ্টায় কিউএম সাঈদ ও সামসুজ্জামানকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের আমোদিনী পালের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে নেওয়া হয়েছে। মামলায় অভিযুক্ত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি হিজাব পরায় দাউল বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পাল শিক্ষার্থীদের মারধর করেছেন— এমন অভিযোগ তুলে বিদ্যালয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই হামলার ভিডিও ভাইরাল হয়।
এ ঘটনায় প্রশাসনের করা তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গত সোমবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। তদন্তে হিজাব পরায় ছাত্রীদের পেটানোর অভিযোগের কোনো সত্যতা পায়নি কমিটি। স্কুলড্রেস পরে না আসার কারণে ওই দিন শিক্ষিকা আমোদিনী পাল ও আরেক শিক্ষক বদিউল আলম শিক্ষার্থীদের মারধর করেছেন বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে দাউল বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পেটানোর অভিযোগ তুলে বিদ্যালয়ে হামলার ঘটনার চার দিন পর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ধরনী কান্ত বর্মণ। জিডিতে ওই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে অজ্ঞাতনামা ১৪০-১৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়।
গুজব ছড়ানো, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও মানহানির অভিযোগে মামলা করেছেন নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার দাউল বারবাকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের আলোচিত শিক্ষক আমোদিনী পাল। ওই মামলার এজাহারভুক্ত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মহাদেবপুর সার্কেল) এটিএম মাইনুল ইসলাম।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মহাদেবপুর উপজেলা সদরের বাসিন্দা কিউএম সাঈদ টিটো (৫০) ও কুশার সেন্টার পাড়া এলাকার বাসিন্দা কাজী সামছুজ্জোহা মিলন (৩৮)।
স্থানীয়রা জানান, পেশায় দুজনেই সাংবাদিক। কিউএম সাঈদ দৈনিক নওরোজ ও দৈনিক ডেলটা টাইমস পত্রিকার মহাদেবপুর উপজেলা প্রতিনিধি। আর সামসুজ্জামান মিলন দৈনিক আমাদের অর্থনীতি ও দৈনিক আমাদের নতুন সময় পত্রিকার মহাদেবপুর উপজেলা প্রতিনিধি।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মামলা করেন শিক্ষক আমোদিনী পাল। রাতেই মামলার এজাহারভুক্ত আসামি কিউএম সাঈদকে মহাদেবপুর উপজেলা সদরের লাইব্রেরিপট্টির নিজ বাড়ি থেকে এবং সামসুজ্জামান মিলনকে উপজেলা সদরের কুশার সেন্টারপাড়া এলাকার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শিক্ষক আমোদিনী পাল বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে হিজাব নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, তাঁকে সামাজিকভাবে হেয় করা ও বেআইনিভাবে দলবদ্ধ হয়ে বিদ্যালয়ে হামলার অভিযোগ করেন। মামলায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২০-২৫ জনকে আসামি করেন তিনি।
বৃহস্পতিবার রাতেই অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আমোদিনী পালের করা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি হিসেবে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
মহাদেবপুর থানার ওসি আজম উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের চেষ্টায় কিউএম সাঈদ ও সামসুজ্জামানকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের আমোদিনী পালের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে নেওয়া হয়েছে। মামলায় অভিযুক্ত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি হিজাব পরায় দাউল বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক আমোদিনী পাল শিক্ষার্থীদের মারধর করেছেন— এমন অভিযোগ তুলে বিদ্যালয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই হামলার ভিডিও ভাইরাল হয়।
এ ঘটনায় প্রশাসনের করা তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গত সোমবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। তদন্তে হিজাব পরায় ছাত্রীদের পেটানোর অভিযোগের কোনো সত্যতা পায়নি কমিটি। স্কুলড্রেস পরে না আসার কারণে ওই দিন শিক্ষিকা আমোদিনী পাল ও আরেক শিক্ষক বদিউল আলম শিক্ষার্থীদের মারধর করেছেন বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে দাউল বারবাকপুর উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পেটানোর অভিযোগ তুলে বিদ্যালয়ে হামলার ঘটনার চার দিন পর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ধরনী কান্ত বর্মণ। জিডিতে ওই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে অজ্ঞাতনামা ১৪০-১৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৬ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৭ ঘণ্টা আগে