নাটোর ও সিংড়া প্রতিনিধি
নাটোরের সিংড়া উপজেলার কলম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আসন্ন নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মঈনুল হক চুনুর গণসংযোগকালে তাঁকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় চুনুর সমর্থকেরা হাতেনাতে শামসুল ইসলাম (৫৫) ও বাবলু হোসেন (৫০) নামে দুজনকে ধরে ফেলে। পরে পুলিশ এসে তাদের আটক করে।
আটক শামসুল ইসলাম কলমের কালিনগর গ্রামের মৃত খান মোহাম্মদ এর ছেলে। বাবলু হোসেন পাশবর্তী গুরুদাসপুর উপজেলার খামার নাসকৈড় গ্রামের মৃত লুৎফর রহমান তারা’র ছেলে বলে জানা গেছে। বুধবার রাত ৮টায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ৮টার দিকে ৪ নং কলম ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড পারসাঐল হাজিপুরে নির্বাচনী পথসভা শেষে করে রাস্তায় গণসংযোগ করছিলেন। এ সময় তিনটি মোটরসাইকেলে ৫ / ৬ জন দুর্বৃত্ত হেলমেট পড়া অবস্থায় অদূরে অবস্থান নেয়। এ সময় শামসুল হক পিস্তল বের করে চুনুকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ার চেষ্টা করলে কিছুটা পেছনে থাকা চুনুর কর্মীরা তাকে ধরে ফেলে। এ সময় অপর দুই মোটরসাইকেল দ্রুত সটকে পড়লেও চালক বাবুলসহ শামসুল ধরা পড়ে যায়। পরে তাদের ধরে পুলিশে খবর দেওয়া হলে পুলিশ এসে দুজনকে আটক করে।
চেয়ারম্যান মঈনুল হক চুনু বলেন, শামসুল আমার বড় ভাই সাবেক চেয়ারম্যান ফজলার রহমান ফুনু হত্যা মামলার দুই নম্বর আসামি। সে ভাড়াটে খুনি। আমাকে হত্যা করার জন্য তাকে কেউ পাঠিয়ে থাকতে পারে। আমি নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছি।
সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরে আলম সিদ্দিকি বলেন, মৌখিক অভিযোগের পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে ৷ একটি রিভেলভার উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় জনতার হাতে আটক দুজনকে পুলিশ হেফাজতে আনা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, কলম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফজলার রহমান ফুনু হত্যার আসামি শামসুল হক। ফুনু হত্যার পর উপনির্বাচনে বিজয়ী হন তারই ভাই মঈনুল হক চুনু। গত ২০১৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আবারও চেয়ারম্যান হন চুনু। এবার দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঘোড়া প্রতীক পেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনি।
নাটোরের সিংড়া উপজেলার কলম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আসন্ন নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মঈনুল হক চুনুর গণসংযোগকালে তাঁকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় চুনুর সমর্থকেরা হাতেনাতে শামসুল ইসলাম (৫৫) ও বাবলু হোসেন (৫০) নামে দুজনকে ধরে ফেলে। পরে পুলিশ এসে তাদের আটক করে।
আটক শামসুল ইসলাম কলমের কালিনগর গ্রামের মৃত খান মোহাম্মদ এর ছেলে। বাবলু হোসেন পাশবর্তী গুরুদাসপুর উপজেলার খামার নাসকৈড় গ্রামের মৃত লুৎফর রহমান তারা’র ছেলে বলে জানা গেছে। বুধবার রাত ৮টায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাত ৮টার দিকে ৪ নং কলম ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড পারসাঐল হাজিপুরে নির্বাচনী পথসভা শেষে করে রাস্তায় গণসংযোগ করছিলেন। এ সময় তিনটি মোটরসাইকেলে ৫ / ৬ জন দুর্বৃত্ত হেলমেট পড়া অবস্থায় অদূরে অবস্থান নেয়। এ সময় শামসুল হক পিস্তল বের করে চুনুকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ার চেষ্টা করলে কিছুটা পেছনে থাকা চুনুর কর্মীরা তাকে ধরে ফেলে। এ সময় অপর দুই মোটরসাইকেল দ্রুত সটকে পড়লেও চালক বাবুলসহ শামসুল ধরা পড়ে যায়। পরে তাদের ধরে পুলিশে খবর দেওয়া হলে পুলিশ এসে দুজনকে আটক করে।
চেয়ারম্যান মঈনুল হক চুনু বলেন, শামসুল আমার বড় ভাই সাবেক চেয়ারম্যান ফজলার রহমান ফুনু হত্যা মামলার দুই নম্বর আসামি। সে ভাড়াটে খুনি। আমাকে হত্যা করার জন্য তাকে কেউ পাঠিয়ে থাকতে পারে। আমি নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছি।
সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরে আলম সিদ্দিকি বলেন, মৌখিক অভিযোগের পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে ৷ একটি রিভেলভার উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় জনতার হাতে আটক দুজনকে পুলিশ হেফাজতে আনা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, কলম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফজলার রহমান ফুনু হত্যার আসামি শামসুল হক। ফুনু হত্যার পর উপনির্বাচনে বিজয়ী হন তারই ভাই মঈনুল হক চুনু। গত ২০১৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আবারও চেয়ারম্যান হন চুনু। এবার দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঘোড়া প্রতীক পেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনি।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
৪৪ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
২ ঘণ্টা আগে