ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে পদ্মা নদীর চরে সন্ত্রাসী হামলায় আট কৃষক আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। একই সঙ্গে তাঁদের দুটি গরু লুট করে নিয়ে ভূরিভোজ করা হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে সাঁড়া ইউনিয়নের আট কিলোমিটার দক্ষিণে চরের জমিতে চাষাবাদ করতে গিয়ে কৃষকেরা মারধরের শিকার হন। তাঁরা হলেন সাঁড়া ঝাউদিয়া এলাকার মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে আনছার মাঝি, তাঁর ছেলে মজনু মাঝি, মাঝদিয়া গ্রামের সাদেকের ছেলে মাছিদুল ও মজিদুল ইসলাম, দুলাল খাঁর ছেলে লিটন খাঁ, সোহান হোসেন, আরাফাত ও এজাজুল। এর মধ্যে লিটনকে রাজশাহীতে এবং আনছার ও মজনুকে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
কৃষক আনছার ও মজনু জানান, পদ্মা থেকে বালু উত্তোলন ও বালুর খাজনা আদায়কে কেন্দ্র করে কয়েক দিন আগে চরে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সুলতান আলী বিশ্বাস টনির সঙ্গে দৌলতপুরের বালু ব্যবসায়ী কাকনের মধ্যে গোলাগুলি ও সংঘর্ষ ঘটে। এরপর কয়েক দিন স্থানীয় কৃষকদের পদ্মার চরে যাওয়া হয়নি। তাঁরা আজ দুপুরে নৌকাযোগে চাষাবাদের কাজে চরে যান। এ সময় আগে থেকেই সেখানে অবস্থান নেওয়া ১০-১৫ জন সন্ত্রাসী কৃষকদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালিয়ে বেদম মারধর করেন। এতে তাঁরা আহত হন। পরে হামলাকারীরা কৃষকদের দুটি গরু ছিনিয়ে বনভোজন করে খেয়েছেন বলে শুনেছেন। হামলায় ৭-৮ জন কৃষক আহত হন। পরে আহত অবস্থায় তাঁরা সেখান থেকে কোনোমতে পালিয়ে আসেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক সাহিদুল ইসলাম শিশির জানান, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে লিটনের অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের এখানেই চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে দুজন ভর্তি রয়েছেন।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে ঈশ্বরদী থানার নবাগত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুন নূর বলেন, ‘কয়েক দিন আগে পদ্মার চরে দুই পক্ষের গোলাগুলির পর কৃষকদের ওপর এই সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছি। চরে পুলিশ ফোর্স পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। আহত কৃষকদের চিকিৎসার ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে কেউ থানায় অভিযোগ দেননি। অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাবনার ঈশ্বরদীতে পদ্মা নদীর চরে সন্ত্রাসী হামলায় আট কৃষক আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। একই সঙ্গে তাঁদের দুটি গরু লুট করে নিয়ে ভূরিভোজ করা হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে সাঁড়া ইউনিয়নের আট কিলোমিটার দক্ষিণে চরের জমিতে চাষাবাদ করতে গিয়ে কৃষকেরা মারধরের শিকার হন। তাঁরা হলেন সাঁড়া ঝাউদিয়া এলাকার মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে আনছার মাঝি, তাঁর ছেলে মজনু মাঝি, মাঝদিয়া গ্রামের সাদেকের ছেলে মাছিদুল ও মজিদুল ইসলাম, দুলাল খাঁর ছেলে লিটন খাঁ, সোহান হোসেন, আরাফাত ও এজাজুল। এর মধ্যে লিটনকে রাজশাহীতে এবং আনছার ও মজনুকে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
কৃষক আনছার ও মজনু জানান, পদ্মা থেকে বালু উত্তোলন ও বালুর খাজনা আদায়কে কেন্দ্র করে কয়েক দিন আগে চরে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সুলতান আলী বিশ্বাস টনির সঙ্গে দৌলতপুরের বালু ব্যবসায়ী কাকনের মধ্যে গোলাগুলি ও সংঘর্ষ ঘটে। এরপর কয়েক দিন স্থানীয় কৃষকদের পদ্মার চরে যাওয়া হয়নি। তাঁরা আজ দুপুরে নৌকাযোগে চাষাবাদের কাজে চরে যান। এ সময় আগে থেকেই সেখানে অবস্থান নেওয়া ১০-১৫ জন সন্ত্রাসী কৃষকদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালিয়ে বেদম মারধর করেন। এতে তাঁরা আহত হন। পরে হামলাকারীরা কৃষকদের দুটি গরু ছিনিয়ে বনভোজন করে খেয়েছেন বলে শুনেছেন। হামলায় ৭-৮ জন কৃষক আহত হন। পরে আহত অবস্থায় তাঁরা সেখান থেকে কোনোমতে পালিয়ে আসেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক সাহিদুল ইসলাম শিশির জানান, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে লিটনের অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের এখানেই চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে দুজন ভর্তি রয়েছেন।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে ঈশ্বরদী থানার নবাগত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুন নূর বলেন, ‘কয়েক দিন আগে পদ্মার চরে দুই পক্ষের গোলাগুলির পর কৃষকদের ওপর এই সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছি। চরে পুলিশ ফোর্স পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। আহত কৃষকদের চিকিৎসার ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে কেউ থানায় অভিযোগ দেননি। অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে পাল্লা দিয়ে নয়াবাজারে গড়ে উঠেছে ৫০টিরও বেশি পুরনো আসবাবপত্রের দোকান। এখানে কী নেই! পুরনো দরজা, জানালা, চৌকাঠ, জানালার গ্রিল, চেয়ার, টেবিল, সিমেন্টের পাল্লা, এমনকি পুরনো টিন পর্যন্ত পাওয়া যায়। মূলত নতুন পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায়...
২৯ মিনিট আগে২০২৪ সালের ১৯ জুলাই জুমার নামাজ শেষে বাড্ডা এলাকায় বের হলে তিনি পুলিশের গুলিতে আহত হন। একটি গুলি তাঁর ডান চোখের পাশে লেগে মাথার পেছন দিয়ে বের হয়ে যায়। পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৩৫ মিনিট আগেস্থানীয়ভাবে ‘হোমিও চিকিৎসক’ হিসেবে পরিচিত মোসলেম আলির একটি দোকান রয়েছে, যার নাম ‘মাতৃশোধন হোমিও ফার্মেসি’। পুলিশ জানায়, ফার্মেসির আড়ালে তিনি বাড়িতে বসে এলকোলি নামের মাদক, ঘুমের ওষুধ ও চুনের পানি মিশিয়ে মদ তৈরি করতেন। শনিবার রাতে ওই ফার্মেসিতে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেশনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের করিমপুর হাইওয়ে থানা সংলগ্ন ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট গিয়ে রাত ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
১ ঘণ্টা আগে