নিজস্ব প্রতিবেদক রাজশাহী ও সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আরাফাত আমিন তমালকে গুলি করার ঘটনাটি অনিচ্ছাকৃত বলে দাবি করেছেন শিক্ষক রায়হান শরীফ। এজন্য তিনি অনুতপ্ত বলে আদালতকে জানিয়েছেন। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তিনি এসব কথা বলেন বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক জুলহাজ উদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সিরাজগঞ্জ সদর থানার আমলী আদালতে তাঁকে হাজির করা হয়। এ সময় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ বিল্লাল হোসাইন তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক জুলহাজ উদ্দিন বলেন, শিক্ষক তাঁর কাজের জন্য অনুতপ্ত বলে আদালতকে জানিয়েছেন। এখন অনুতপ্ত হয়ে কী লাভ হবে। যা করার তিনি তা করেছেন।
তিনি আরও জানান, তাঁরা আসামির সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করার প্রস্তুতি রেখেছিলেন। তবে আসামি আদালতে নিজের অপরাধ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। আসামির পক্ষে কোনো আইনজীবীও ছিলেন না। জামিনেরও আবেদন করা হয়নি। আসামি দোষ স্বীকার করে নেওয়ায় রিমান্ডের আবেদন করার প্রয়োজন হয়নি।
এর আগে, বিকেলে শিক্ষক রায়হান শরীফকে সিরাজগঞ্জ সদর আমলী আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তিনি। পরে আদালতের বিচারক ও অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ বিল্লাল হোসাইন তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এদিকে শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালকে গুলি করার ঘটনা তদন্তে আজ সকাল ১১টার দিকে মেডিকেল কলেজে আসেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠিত তিন সদস্যের দলটি। সেখানে গুলিতে আহত শিক্ষার্থী ও তাঁদের সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলেন তদন্ত কমিটি।
বিকেলে তদন্ত কমিটি যান সিরাজগঞ্জ ডিবি (গোয়েন্দা শাখা) কার্যালয়ে। সেখানে তাঁরা শিক্ষক রায়হান শরীফের কথা শোনেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) আরিফুর রহমান মণ্ডল।
গতকাল সোমবার বিকেলে কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক রায়হান শরীফ শ্রেণিকক্ষের ভেতরেই কলেজের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র আরাফাত আমিন তমালকে গুলি করেন। এরপর রায়হান শরীফকে ঘরে আটকে রেখেছিলেন শিক্ষার্থীরা। বিক্ষুব্ধ কর্মচারীদের কেউ কেউ উত্তম-মাধ্যমও দেন। পরে পুলিশ তাঁকে আটক করে নিয়ে যায়।
এ সময় ওই কক্ষ থেকে পড়ে থাকা একটি পিস্তল উদ্ধার করে পুলিশ। এ ছাড়া তাঁর ব্যাগটিও জব্দ করা হয়। এই ব্যাগের ভেতরে আরও একটি পিস্তল, ৮১ রাউন্ড গুলি, চারটি ম্যাগাজিন, দুটি বিদেশি কাতানা (ছোরা) ও ১০টি অত্যাধুনিক বার্মিজ চাকু জব্দ করা হয়।
এসব অবৈধ অস্ত্র রাখার অপরাধে আজ মঙ্গলবার পুলিশ বাদী হয়ে রায়হানের বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা করে। এ ছাড়া আহত শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালের বাবা আব্দুল্লাহ আল আমিন বাদী হয়ে আরেকটি মামলা করেন। দুটি মামলা সিরাজগঞ্জ জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) দুজন উপপরিদর্শক (এসআই) তদন্ত করছেন।
এ দুটি মামলার আসামি হিসেবে শিক্ষক রায়হান শরীফকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালতে তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আরাফাত আমিন তমালকে গুলি করার ঘটনাটি অনিচ্ছাকৃত বলে দাবি করেছেন শিক্ষক রায়হান শরীফ। এজন্য তিনি অনুতপ্ত বলে আদালতকে জানিয়েছেন। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তিনি এসব কথা বলেন বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক জুলহাজ উদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সিরাজগঞ্জ সদর থানার আমলী আদালতে তাঁকে হাজির করা হয়। এ সময় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ বিল্লাল হোসাইন তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
সিরাজগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক জুলহাজ উদ্দিন বলেন, শিক্ষক তাঁর কাজের জন্য অনুতপ্ত বলে আদালতকে জানিয়েছেন। এখন অনুতপ্ত হয়ে কী লাভ হবে। যা করার তিনি তা করেছেন।
তিনি আরও জানান, তাঁরা আসামির সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করার প্রস্তুতি রেখেছিলেন। তবে আসামি আদালতে নিজের অপরাধ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। আসামির পক্ষে কোনো আইনজীবীও ছিলেন না। জামিনেরও আবেদন করা হয়নি। আসামি দোষ স্বীকার করে নেওয়ায় রিমান্ডের আবেদন করার প্রয়োজন হয়নি।
এর আগে, বিকেলে শিক্ষক রায়হান শরীফকে সিরাজগঞ্জ সদর আমলী আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তিনি। পরে আদালতের বিচারক ও অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ বিল্লাল হোসাইন তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এদিকে শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালকে গুলি করার ঘটনা তদন্তে আজ সকাল ১১টার দিকে মেডিকেল কলেজে আসেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গঠিত তিন সদস্যের দলটি। সেখানে গুলিতে আহত শিক্ষার্থী ও তাঁদের সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলেন তদন্ত কমিটি।
বিকেলে তদন্ত কমিটি যান সিরাজগঞ্জ ডিবি (গোয়েন্দা শাখা) কার্যালয়ে। সেখানে তাঁরা শিক্ষক রায়হান শরীফের কথা শোনেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) আরিফুর রহমান মণ্ডল।
গতকাল সোমবার বিকেলে কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক রায়হান শরীফ শ্রেণিকক্ষের ভেতরেই কলেজের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র আরাফাত আমিন তমালকে গুলি করেন। এরপর রায়হান শরীফকে ঘরে আটকে রেখেছিলেন শিক্ষার্থীরা। বিক্ষুব্ধ কর্মচারীদের কেউ কেউ উত্তম-মাধ্যমও দেন। পরে পুলিশ তাঁকে আটক করে নিয়ে যায়।
এ সময় ওই কক্ষ থেকে পড়ে থাকা একটি পিস্তল উদ্ধার করে পুলিশ। এ ছাড়া তাঁর ব্যাগটিও জব্দ করা হয়। এই ব্যাগের ভেতরে আরও একটি পিস্তল, ৮১ রাউন্ড গুলি, চারটি ম্যাগাজিন, দুটি বিদেশি কাতানা (ছোরা) ও ১০টি অত্যাধুনিক বার্মিজ চাকু জব্দ করা হয়।
এসব অবৈধ অস্ত্র রাখার অপরাধে আজ মঙ্গলবার পুলিশ বাদী হয়ে রায়হানের বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা করে। এ ছাড়া আহত শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালের বাবা আব্দুল্লাহ আল আমিন বাদী হয়ে আরেকটি মামলা করেন। দুটি মামলা সিরাজগঞ্জ জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) দুজন উপপরিদর্শক (এসআই) তদন্ত করছেন।
এ দুটি মামলার আসামি হিসেবে শিক্ষক রায়হান শরীফকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালতে তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
রিকশাচালককে জুতাপেটা করা রাজশাহীর পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-৫ (প্রশাসন ও শৃঙ্খলা) শাখার এক প্রজ্ঞাপনে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
৪ মিনিট আগেপুরান ঢাকার বিএনপি নেতা শহীদুল হকের বিরুদ্ধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাত ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর ধোলাইখাল এলাকায় কথা-কাটাকাটির জের ধরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের...
১১ মিনিট আগেউপজেলার এওচিয়া ইউনিয়নের ছনখোলা গ্রামে দুজন নিহত হয়েছেন। আমরা ঘটনাস্থলে অবস্থান করছি। উদ্ধার শেষে লাশ হাসপাতালে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় আরও চার–পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেপাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সামনেই উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরসহ চার নেতাকে বেধড়ক মারধর করেছেন বিএনপি নেতারা। অভিযোগ রয়েছে, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করায় ইউএনওকে মারতে গেলে জামায়াতের...
১ ঘণ্টা আগে