জয়পুরহাট প্রতিনিধি
‘পতাকা রাখেন, জাতীয় পতাকা। ছোট-বড়-মাঝারি বিভিন্ন মাপের জাতীয় পতাকা। এ ছাড়াও নিতে পারেন হাত পতাকা, জাতীয় পতাকা এবং বাংলাদেশের মানচিত্রের ছবিযুক্ত হাত বেসলেট, মাথায় বাঁধার ফিতা, স্টিকার ব্যাচ, পিতলের ব্যাচ...’
জয়পুরহাট জেলা শহরের পথে পথে ফেরি করে এভাবেই জাতীয় পতাকা বিক্রি করছেন একজন মধ্যবয়সী। তাঁর নাম হেমায়েত মাতবর। তিনি ফরিদপুর জেলার বাসিন্দা। প্রায় ১৫ বছর ধরে এভাবেই জাতীয় পতাকা ফেরি করে বিক্রি করেন তিনি।
হেমায়েত মাতবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি পেশায় মূলত একজন কৃষক। তা সত্ত্বেও, প্রতি বছর ডিসেম্বরের প্রথম থেকে ১৬ তারিখ, ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে ২১ তারিখ এবং মার্চের প্রথম থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন শহর বন্দরের-জনবহুল স্থান, ব্যবসা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঘুরে ফিরে, পায়ে হেঁটে, ফেরি করে আমি জাতীয় পতাকা বিক্রি করে থাকি। এবার আমিসহ আরও দুজন জাতীয় পতাকা বিক্রি করতে জয়পুরহাটে এসেছি।’
পতাকা বিক্রি করতে তাঁরা জয়পুরহাট জেলা সদরের শান্তিনগর এলাকায় অবস্থিত ‘তাজ বোর্ডিংয়ে’ উঠেছেন।
হেমায়েত মাতবর আরও বলেন, ‘এবার আমরা তিনজন মিলে ৫৫ হাজার টাকার জাতীয় পতাকাসহ অন্যান্য পণ্য বিক্রি করার জন্য জয়পুরহাটে এসেছি। আমাদের কাছে সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা মূল্যের জাতীয় পতাকা এবং পতাকার ছবি সংযুক্ত বিভিন্ন পণ্য আছে। বেচাবিক্রি আশানুরূপ হচ্ছেনা। দুবছর আগে এ জেলাতেই ৩ লাখের বেশি টাকার জাতীয় পতাকা বিক্রি করেছি। এবার যেভাবে বিক্রি হচ্ছে, তাতে সব মালপত্র বিক্রি হবেনা বলে মনে হয়না। আমাদের এসব পণ্যের প্রধান ক্রেতা স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ুয়া ছোট ছোট শিশু, বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ী, বিভিন্ন সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টরা।’
নর্থ বেঙ্গল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী নিশাত বলে, ‘১০ টাকা দিয়ে একটি ছোট জাতীয় হাত পতাকা কিনেছি। আমার দেশের পতাকা খুবই সুন্দর। ১৬ ডিসেম্বর বন্ধুদের সাথে এ পতাকা হাতে নিয়ে স্কুলে ঘুরব। এতে আনন্দ ও গর্বে ভরে উঠবে মন।’
জেলার আক্কেলপুর উপজেলার মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাকের কর্মকর্তা রাজিম হোসেন জানান, তিনি তাঁর ৬ বছর বয়সী ছোট বোন মাসরুফার জন্য ১০ টাকা দিয়ে একটি জাতীয় পতাকা কিনেছেন। এটি হাতে সে সহপাঠীদের সঙ্গে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যাবে।
রড-সিমেন্ট ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘এদেশ স্বাধীন করার জন্য যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। তাঁদের প্রতি সম্মান এবং শ্রদ্ধা জানাতেই আমি ১৬ ডিসেম্বরসহ জাতীয় দিবসগুলোতে দোকানে জাতীয় পতাকা টাঙাই। সকল দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরাই এ কাজ করে থাকেন বলে আমি বিশ্বাস করি।’
‘পতাকা রাখেন, জাতীয় পতাকা। ছোট-বড়-মাঝারি বিভিন্ন মাপের জাতীয় পতাকা। এ ছাড়াও নিতে পারেন হাত পতাকা, জাতীয় পতাকা এবং বাংলাদেশের মানচিত্রের ছবিযুক্ত হাত বেসলেট, মাথায় বাঁধার ফিতা, স্টিকার ব্যাচ, পিতলের ব্যাচ...’
জয়পুরহাট জেলা শহরের পথে পথে ফেরি করে এভাবেই জাতীয় পতাকা বিক্রি করছেন একজন মধ্যবয়সী। তাঁর নাম হেমায়েত মাতবর। তিনি ফরিদপুর জেলার বাসিন্দা। প্রায় ১৫ বছর ধরে এভাবেই জাতীয় পতাকা ফেরি করে বিক্রি করেন তিনি।
হেমায়েত মাতবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি পেশায় মূলত একজন কৃষক। তা সত্ত্বেও, প্রতি বছর ডিসেম্বরের প্রথম থেকে ১৬ তারিখ, ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে ২১ তারিখ এবং মার্চের প্রথম থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন শহর বন্দরের-জনবহুল স্থান, ব্যবসা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঘুরে ফিরে, পায়ে হেঁটে, ফেরি করে আমি জাতীয় পতাকা বিক্রি করে থাকি। এবার আমিসহ আরও দুজন জাতীয় পতাকা বিক্রি করতে জয়পুরহাটে এসেছি।’
পতাকা বিক্রি করতে তাঁরা জয়পুরহাট জেলা সদরের শান্তিনগর এলাকায় অবস্থিত ‘তাজ বোর্ডিংয়ে’ উঠেছেন।
হেমায়েত মাতবর আরও বলেন, ‘এবার আমরা তিনজন মিলে ৫৫ হাজার টাকার জাতীয় পতাকাসহ অন্যান্য পণ্য বিক্রি করার জন্য জয়পুরহাটে এসেছি। আমাদের কাছে সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২০০ টাকা মূল্যের জাতীয় পতাকা এবং পতাকার ছবি সংযুক্ত বিভিন্ন পণ্য আছে। বেচাবিক্রি আশানুরূপ হচ্ছেনা। দুবছর আগে এ জেলাতেই ৩ লাখের বেশি টাকার জাতীয় পতাকা বিক্রি করেছি। এবার যেভাবে বিক্রি হচ্ছে, তাতে সব মালপত্র বিক্রি হবেনা বলে মনে হয়না। আমাদের এসব পণ্যের প্রধান ক্রেতা স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ুয়া ছোট ছোট শিশু, বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ী, বিভিন্ন সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টরা।’
নর্থ বেঙ্গল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী নিশাত বলে, ‘১০ টাকা দিয়ে একটি ছোট জাতীয় হাত পতাকা কিনেছি। আমার দেশের পতাকা খুবই সুন্দর। ১৬ ডিসেম্বর বন্ধুদের সাথে এ পতাকা হাতে নিয়ে স্কুলে ঘুরব। এতে আনন্দ ও গর্বে ভরে উঠবে মন।’
জেলার আক্কেলপুর উপজেলার মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাকের কর্মকর্তা রাজিম হোসেন জানান, তিনি তাঁর ৬ বছর বয়সী ছোট বোন মাসরুফার জন্য ১০ টাকা দিয়ে একটি জাতীয় পতাকা কিনেছেন। এটি হাতে সে সহপাঠীদের সঙ্গে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যাবে।
রড-সিমেন্ট ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘এদেশ স্বাধীন করার জন্য যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। তাঁদের প্রতি সম্মান এবং শ্রদ্ধা জানাতেই আমি ১৬ ডিসেম্বরসহ জাতীয় দিবসগুলোতে দোকানে জাতীয় পতাকা টাঙাই। সকল দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরাই এ কাজ করে থাকেন বলে আমি বিশ্বাস করি।’
গত রোববার রাতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় এসে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ হন জ্যোতি। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার বাগানপাড়া থানার মৃত ওলিউল্লাহ আহম্মেদের মেয়ে। জ্যোতি রাজধানীর মিরপুর এলাকায় পরিবার নিয়ে বাস করতেন।
৪ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ১০টি দোকানে তালা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও বিএনপির কর্মীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ষষ্ঠ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থী মারা গেছে। গতকাল সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর কুটিচন্দ্রখানা এলাকায় ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের লোকজন।
১ ঘণ্টা আগেসোমবার জামালপুর ও ময়মনসিংহে জুলাই পথযাত্রা করেন এনসিপি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় টাঙ্গাইল শহরের নিরালার মোড়ে পথসভা করবে দলটি। এ জন্য সফরে থাকা দলটির নেতার গতকাল রাতেই টাঙ্গাইলে আসেন। তাঁরা পৌঁছে ভাসানীর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর মধ্য দিয়ে এনসিপির টাঙ্গাইলের পদযাত্রা শুরু করা হয়েছে বলে দলটির
২ ঘণ্টা আগে