বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর বাঘায় পদ্মার চরে মাঝে চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা ১২টায় ওই বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের দায়ী করে এই বিক্ষোভ করে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয়পত্রের অর্ধ-বার্ষিকী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে স্কুলশিক্ষকদের দায়ী করা হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসকারী শিক্ষকদের বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ করে। বিক্ষোভটি স্কুল ক্যাম্পাসসহ চকরাজাপুর বাজার প্রদক্ষিণ করে। এই স্কুলে নবম শ্রেণির সাধারণ শাখা (জেনারেল) শাখায় ৫২ জন ও ভকেশনাল শাখায় ৪৪ জনসহ মোট ৯৬ জন শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে।
এ বিষয়ে চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুস সাত্তার বলেন, রোববার অফিসের কাজে রাজশাহী ছিলাম। পরীক্ষা নেওয়ার দায়িত্বে ছিলেন সহকারী প্রধান শিক্ষক। সকল পরীক্ষার প্রশ্ন অফিসে ছিল। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর পরীক্ষার কক্ষে ফ্লাইং শিক্ষক হিসেবে পরিদর্শন করছিলেন সহকারী প্রধান শিক্ষক। এই ফাঁকে কোনো এক ব্যক্তি অফিসে ঢুকে বাংলা দ্বিতীয়পত্রের একটি প্রশ্ন নিয়ে যায়। এ বিষয়টি জানতে পেরে স্কুলের শিক্ষকদের দায়ী করে পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা।
তিনি আরও জানান, বিষয়টি অবগত হওয়ার পরে সোমবার সকালে স্কুলে উপস্থিত হয়ে বাংলা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষা বাতিল করে শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হয়। সকল পরীক্ষার শেষে নতুন প্রশ্নপত্রে বাংলা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে শিক্ষার্থীদের জানিয়েছেন তিনি। তারপরও প্রতিষ্ঠানের বিপক্ষের কিছু লোকজন শিক্ষার্থীদের উসকানি দিয়ে এই কাজ করে নিয়েছেন। বিষয়টি দুঃখজনক বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সকল শিক্ষক রোববার পরীক্ষার কক্ষে ডিউটিতে ছিলেন। আমিও কক্ষ পরিদর্শন ছিলাম। পরে অফিস কক্ষে এসে দেখি বাংলা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষার প্রশ্নের প্যাকেট ছেঁড়া। পরে প্রধান শিক্ষককে বিষয়টি অবগত করা হলে তিনি শিক্ষকদের সমন্বয়ে কথা বলে পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করেন। তারপরেও শিক্ষার্থীরা শিক্ষককের কথা কর্ণপাত না করে বিক্ষোভ করে। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান এই প্রধান শিক্ষক।
চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আজিজুল আযম বলেন, ‘আমি ঢাকায় আছি। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শুনেছি, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পাপিয়া সুলতানা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাকে কেউ অবগত করেনি। এমন ঘটনা হয়ে থাকলে এ বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহীর বাঘায় পদ্মার চরে মাঝে চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা ১২টায় ওই বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের দায়ী করে এই বিক্ষোভ করে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয়পত্রের অর্ধ-বার্ষিকী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে স্কুলশিক্ষকদের দায়ী করা হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসকারী শিক্ষকদের বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ করে। বিক্ষোভটি স্কুল ক্যাম্পাসসহ চকরাজাপুর বাজার প্রদক্ষিণ করে। এই স্কুলে নবম শ্রেণির সাধারণ শাখা (জেনারেল) শাখায় ৫২ জন ও ভকেশনাল শাখায় ৪৪ জনসহ মোট ৯৬ জন শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে।
এ বিষয়ে চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুস সাত্তার বলেন, রোববার অফিসের কাজে রাজশাহী ছিলাম। পরীক্ষা নেওয়ার দায়িত্বে ছিলেন সহকারী প্রধান শিক্ষক। সকল পরীক্ষার প্রশ্ন অফিসে ছিল। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর পরীক্ষার কক্ষে ফ্লাইং শিক্ষক হিসেবে পরিদর্শন করছিলেন সহকারী প্রধান শিক্ষক। এই ফাঁকে কোনো এক ব্যক্তি অফিসে ঢুকে বাংলা দ্বিতীয়পত্রের একটি প্রশ্ন নিয়ে যায়। এ বিষয়টি জানতে পেরে স্কুলের শিক্ষকদের দায়ী করে পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা।
তিনি আরও জানান, বিষয়টি অবগত হওয়ার পরে সোমবার সকালে স্কুলে উপস্থিত হয়ে বাংলা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষা বাতিল করে শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হয়। সকল পরীক্ষার শেষে নতুন প্রশ্নপত্রে বাংলা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে শিক্ষার্থীদের জানিয়েছেন তিনি। তারপরও প্রতিষ্ঠানের বিপক্ষের কিছু লোকজন শিক্ষার্থীদের উসকানি দিয়ে এই কাজ করে নিয়েছেন। বিষয়টি দুঃখজনক বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সকল শিক্ষক রোববার পরীক্ষার কক্ষে ডিউটিতে ছিলেন। আমিও কক্ষ পরিদর্শন ছিলাম। পরে অফিস কক্ষে এসে দেখি বাংলা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষার প্রশ্নের প্যাকেট ছেঁড়া। পরে প্রধান শিক্ষককে বিষয়টি অবগত করা হলে তিনি শিক্ষকদের সমন্বয়ে কথা বলে পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করেন। তারপরেও শিক্ষার্থীরা শিক্ষককের কথা কর্ণপাত না করে বিক্ষোভ করে। বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান এই প্রধান শিক্ষক।
চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আজিজুল আযম বলেন, ‘আমি ঢাকায় আছি। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শুনেছি, প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় পরীক্ষা বর্জন করে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পাপিয়া সুলতানা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাকে কেউ অবগত করেনি। এমন ঘটনা হয়ে থাকলে এ বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের একটি হলো পিপিএস পাইপ অ্যান্ড প্লাস্টিক কারখানা। ২০২১ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
১৪ মিনিট আগেনাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় টোলপ্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা রড বোঝাই ট্রাকের পেছনে আরেকটি ট্রাকের ধাক্কায় চালকের সহকারী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় একজন ট্রাকচালক আহত হন। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগত রোববার রাতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গীর হোসেন মার্কেট এলাকায় এসে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ হন জ্যোতি। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার বাগানপাড়া থানার মৃত ওলিউল্লাহ আহম্মেদের মেয়ে। জ্যোতি রাজধানীর মিরপুর এলাকায় পরিবার নিয়ে বাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ১০টি দোকানে তালা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় পুলিশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা ও বিএনপির কর্মীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা উপজেলার আহম্মেদপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে