পাবনা প্রতিনিধি
চরমপন্থীদের অভ্যন্তরীণ পুরোনো বিরোধ আর প্রভাব বিস্তার নিয়ে বিরোধের জেরে পাবনার চরমপন্থী সর্বহারার সাবেক সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে (৫৩) গুলি করে হত্যা করা হয়। হত্যায় জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার ভোররাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন, পাবনা সদর উপজেলার মনোহরপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রহিম প্রামাণিকের ছেলে রফিকুল ইসলাম ওরফে কাটা রফিক (৩৮) ও একই উপজেলার বাবুলচড়া গ্রামের মুকুল হোসেনের ছেলে সোহলে রানা (৩২)।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, আব্দুর রাজ্জাক হত্যার ঘটনায় নিহতের ভাই ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে গতকাল সোমবার মধ্যরাতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় ১২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৫–৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এদিকে আজ মঙ্গলবার বিকেলে র্যাব–১২ পাবনার কোম্পানি কমান্ডার মেজর এহতেশামুল হক খান জানান, হত্যাকাণ্ডের পর জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযানে নামে র্যাবের একটি দল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর উপজেলার মনোহরপুর এলাকা থেকে রফিকুল ওরফে কাটা রফিক এবং পৃথক অভিযানে বাবুলচড়া এলাকা থেকে সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁদের পাবনা সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
হত্যার কারণ সম্পর্কে র্যাব-১২ কমান্ডার মেজর এহতেশামুল হক খান জানান, প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে চরমপন্থীদের অভ্যন্তরীণ পুরোনো বিরোধ, বিলের জমি ও মাছ ভোগদখল নিয়ে বিরোধ আর প্রভাব বিস্তার নিয়ে তাঁদের মধ্যে রেষারেষি ছিল। রাজ্জাক স্বাভাবিক জীবনে ফিরলেও সর্বহারাদের সঙ্গে বিরোধ শেষ হয়নি। যার কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, র্যাব দুজনকে সদর থানায় হস্তান্তর করার পর তাদের ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলার মানিকনগর বাজারে চায়ের দোকানে বসেছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। এ সময় মোটরসাইকেলযোগে মুখোশ পরা যুবক আব্দুর রাজ্জাককে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়।
এতে রাজ্জাকের পিঠের ডান দিকে এবং ডানহাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। পরে স্থানীয়রা গুরুতর আহত রাজ্জাককে উদ্ধার করে দ্রুত পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, আব্দুর রাজ্জাক নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির সদস্য ছিলেন। ২০১৯ সালে পাবনা জেলা স্টেডিয়ামে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের কাছে অন্যান্য চরমপন্থীর সঙ্গে আত্মসমর্পণ করেছিলেন।
চরমপন্থীদের অভ্যন্তরীণ পুরোনো বিরোধ আর প্রভাব বিস্তার নিয়ে বিরোধের জেরে পাবনার চরমপন্থী সর্বহারার সাবেক সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে (৫৩) গুলি করে হত্যা করা হয়। হত্যায় জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার ভোররাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন, পাবনা সদর উপজেলার মনোহরপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রহিম প্রামাণিকের ছেলে রফিকুল ইসলাম ওরফে কাটা রফিক (৩৮) ও একই উপজেলার বাবুলচড়া গ্রামের মুকুল হোসেনের ছেলে সোহলে রানা (৩২)।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, আব্দুর রাজ্জাক হত্যার ঘটনায় নিহতের ভাই ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে গতকাল সোমবার মধ্যরাতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় ১২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৫–৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এদিকে আজ মঙ্গলবার বিকেলে র্যাব–১২ পাবনার কোম্পানি কমান্ডার মেজর এহতেশামুল হক খান জানান, হত্যাকাণ্ডের পর জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযানে নামে র্যাবের একটি দল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর উপজেলার মনোহরপুর এলাকা থেকে রফিকুল ওরফে কাটা রফিক এবং পৃথক অভিযানে বাবুলচড়া এলাকা থেকে সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁদের পাবনা সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
হত্যার কারণ সম্পর্কে র্যাব-১২ কমান্ডার মেজর এহতেশামুল হক খান জানান, প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে চরমপন্থীদের অভ্যন্তরীণ পুরোনো বিরোধ, বিলের জমি ও মাছ ভোগদখল নিয়ে বিরোধ আর প্রভাব বিস্তার নিয়ে তাঁদের মধ্যে রেষারেষি ছিল। রাজ্জাক স্বাভাবিক জীবনে ফিরলেও সর্বহারাদের সঙ্গে বিরোধ শেষ হয়নি। যার কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, র্যাব দুজনকে সদর থানায় হস্তান্তর করার পর তাদের ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলার মানিকনগর বাজারে চায়ের দোকানে বসেছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। এ সময় মোটরসাইকেলযোগে মুখোশ পরা যুবক আব্দুর রাজ্জাককে লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়।
এতে রাজ্জাকের পিঠের ডান দিকে এবং ডানহাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। পরে স্থানীয়রা গুরুতর আহত রাজ্জাককে উদ্ধার করে দ্রুত পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, আব্দুর রাজ্জাক নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির সদস্য ছিলেন। ২০১৯ সালে পাবনা জেলা স্টেডিয়ামে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের কাছে অন্যান্য চরমপন্থীর সঙ্গে আত্মসমর্পণ করেছিলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে যাওয়ার রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় চরম জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। জানা গেছে, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়। এতে করে
৫ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় শাস্তি পাচ্ছেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। গত বছরের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত এসব হামলার তদন্তে গঠিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সুপারিশ করা ১০২ জনের শাস
৫ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহে নির্মিত হচ্ছে বহুল প্রত্যাশিত হাই-টেক পার্ক। তবে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের জেরে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থমকে যায় প্রকল্পের কাজ। সাত মাস বন্ধ থাকার পর এখন ধীরগতিতে চলছে পার্কটির নির্মাণ। ইতিমধ্যে এক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর পর আরেক দফা বৃদ্ধির আবেদন করা হয়েছে। তবে পুরোদমে কাজ শুরু করা না
৫ ঘণ্টা আগেএকপশলা বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয় বেনাপোল স্থলবন্দরে। টানা বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। পণ্যাগারে পানি ঢুকে নষ্ট হয় শত শত কোটি টাকার আমদানি পণ্য। ক্ষতির মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা, ভোগান্তি বাড়ে শ্রমিকদের।
৫ ঘণ্টা আগে