ইমাম হাসান মুক্তি, লালপুর (নাটোর)
নাটোরের লালপুর কলোনির কদরজান বেওয়ার ঘরবাড়ি পদ্মার ভাঙনে বিলীন হওয়ার পর স্বামীও মারা যান এর কিছুদিন পর। ঘরবাড়ি ও স্বামী হারিয়ে দিশেহারা কদরজান বেওয়া অন্যের জমিতে ঝুপড়ি তুলে কোনো রকমে দিন যাপন করতেন। প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর পেয়ে এখন তিনি আনন্দে আত্মহারা।
কদরজান বেওয়া (৭০) বলেন, `পদ্মা নদীর ভাঙনে আমার ঘর ভেঙেছে। রোদ-বৃষ্টিতে আতঙ্কে দিন কেটেছে। নিজের কোনো ঘর হবে জীবনেও ভাবিনি। প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর আর জমি পেয়ে আমি খুব খুশি। শেখের বিটি বাঁচি থাক শত বছর ধরে।'
নাটোরের লালপুরে শুধু কদরজান বেওয়া নন, নদীভাঙনে ভূমিহীন ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শতাধিক পরিবারের আশ্রয় হয়েছে মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া উপহারের ঘরে। মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়ে আশ্রয়হীন মানুষগুলোর মুখে ফুটেছে আনন্দের হাসি।
লালপুর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার লালপুর কলোনি, ডহরশৈলা, বিলসলিয়া, গোধরা, মঞ্জিলপুকুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ভূমিহীন ও গৃহহীন অসহায় পরিবার ৯২টি উপহারের ঘর পেয়েছে। এ ছাড়া উপজেলার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ১৫ জন পেয়েছেন উপহারের ঘর। আশ্রয়ণ প্রকল্পের প্রতিটি বাড়িতে আছে দুটি থাকার ঘর, একটি রান্নাঘর, একটি করে শৌচাগার ও স্টোররুম। প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে এসব ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
আজ রোববার সরেজমিনে লালপুর কলোনি আশ্রয়ণ প্রকল্পে গিয়ে দেখা যায়, প্রকল্পের ৩৯টি পরিবারের লোকজন আনন্দে বসবাস করছে। তবে বিদ্যুৎ, পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ও অভ্যন্তরীণ চলাচলের রাস্তা নির্মাণ না করায় সমস্যায় পড়েছে।
মঞ্জিলপুকুর প্রকল্পে উপহারের ঘর পাওয়া শাহজাহান আলী (৮০) বলেন, ‘প্রায় ৪০ বছর আগে পদ্মায় গিলেছে ভিটেমাটি। বাঁচার জন্য মানুষের দ্বারে আশ্রয় খুঁজেছি, কিন্তু কেউ সাহায্য করেনি। এখন প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া জমিসহ ঘর পেয়ে আমরা সবাই আনন্দে আছি। সবাই মিলেমিশে বাস করছি।'
তবে প্রকল্পের কাজ কিছু বাকি থাকায় এসব জায়গায় কিছুটা দুর্ভোগে রয়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর পাওয়া মানুষগুলো। তাঁরা বলছেন, এখনো বিদ্যুতের সংযোগ এবং কিছু রাস্তাঘাট কাঁচা থাকায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ লালপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার রেজাউল করিম খান বলেন, এ পর্যন্ত ৯টি ঘর বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। বাকিগুলোতেও কাজ শেষে দ্রুত সংযোগ দেওয়া হবে।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী আক্তার বলেন, উদ্বোধনের জন্য দ্রুত কাজ শেষ করায় কিছু কাজ এখনো বাকি আছে। দ্রুত সব কাজ সম্পন্ন করা হবে।
নাটোরের লালপুর কলোনির কদরজান বেওয়ার ঘরবাড়ি পদ্মার ভাঙনে বিলীন হওয়ার পর স্বামীও মারা যান এর কিছুদিন পর। ঘরবাড়ি ও স্বামী হারিয়ে দিশেহারা কদরজান বেওয়া অন্যের জমিতে ঝুপড়ি তুলে কোনো রকমে দিন যাপন করতেন। প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর পেয়ে এখন তিনি আনন্দে আত্মহারা।
কদরজান বেওয়া (৭০) বলেন, `পদ্মা নদীর ভাঙনে আমার ঘর ভেঙেছে। রোদ-বৃষ্টিতে আতঙ্কে দিন কেটেছে। নিজের কোনো ঘর হবে জীবনেও ভাবিনি। প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর আর জমি পেয়ে আমি খুব খুশি। শেখের বিটি বাঁচি থাক শত বছর ধরে।'
নাটোরের লালপুরে শুধু কদরজান বেওয়া নন, নদীভাঙনে ভূমিহীন ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শতাধিক পরিবারের আশ্রয় হয়েছে মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া উপহারের ঘরে। মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়ে আশ্রয়হীন মানুষগুলোর মুখে ফুটেছে আনন্দের হাসি।
লালপুর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার লালপুর কলোনি, ডহরশৈলা, বিলসলিয়া, গোধরা, মঞ্জিলপুকুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ভূমিহীন ও গৃহহীন অসহায় পরিবার ৯২টি উপহারের ঘর পেয়েছে। এ ছাড়া উপজেলার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ১৫ জন পেয়েছেন উপহারের ঘর। আশ্রয়ণ প্রকল্পের প্রতিটি বাড়িতে আছে দুটি থাকার ঘর, একটি রান্নাঘর, একটি করে শৌচাগার ও স্টোররুম। প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে এসব ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
আজ রোববার সরেজমিনে লালপুর কলোনি আশ্রয়ণ প্রকল্পে গিয়ে দেখা যায়, প্রকল্পের ৩৯টি পরিবারের লোকজন আনন্দে বসবাস করছে। তবে বিদ্যুৎ, পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ও অভ্যন্তরীণ চলাচলের রাস্তা নির্মাণ না করায় সমস্যায় পড়েছে।
মঞ্জিলপুকুর প্রকল্পে উপহারের ঘর পাওয়া শাহজাহান আলী (৮০) বলেন, ‘প্রায় ৪০ বছর আগে পদ্মায় গিলেছে ভিটেমাটি। বাঁচার জন্য মানুষের দ্বারে আশ্রয় খুঁজেছি, কিন্তু কেউ সাহায্য করেনি। এখন প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া জমিসহ ঘর পেয়ে আমরা সবাই আনন্দে আছি। সবাই মিলেমিশে বাস করছি।'
তবে প্রকল্পের কাজ কিছু বাকি থাকায় এসব জায়গায় কিছুটা দুর্ভোগে রয়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর পাওয়া মানুষগুলো। তাঁরা বলছেন, এখনো বিদ্যুতের সংযোগ এবং কিছু রাস্তাঘাট কাঁচা থাকায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ লালপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার রেজাউল করিম খান বলেন, এ পর্যন্ত ৯টি ঘর বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। বাকিগুলোতেও কাজ শেষে দ্রুত সংযোগ দেওয়া হবে।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী আক্তার বলেন, উদ্বোধনের জন্য দ্রুত কাজ শেষ করায় কিছু কাজ এখনো বাকি আছে। দ্রুত সব কাজ সম্পন্ন করা হবে।
টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি ও রাঙামাটির বাঘাইছড়ি-দীঘিনালা উপজেলা সড়কের ৯ মাইলসহ বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধস হয়েছে। আজ রোববার সকাল থেকে সেনাবাহিনী, সড়ক বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানোর কাজ শুরু করেন। বিকেলের দিকে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকা
৪ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার সেই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলায়। তিনি কলেজছাত্রী। বর্তমানে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর বাবা মো. ফিরোজ হোসেন।
৪১ মিনিট আগেচাঁদাবাজির দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) বহিষ্কৃত আহ্বায়ক সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহর কাছে তিনি ফৌজদার কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীরা জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে পাঁচটি ট্রেডে পড়ালেখা চালু রয়েছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পাওয়ার পর শাহীন আক্তার নানান অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তাঁরা অভিযোগ করেন, সরকার থেকে পাওয়া নিম্নমানের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে। অফিস সহায়ক আমিনুলকে হিসাব শাখার দায়িত্ব দেওয়ার
১ ঘণ্টা আগে