চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
গ্রেপ্তার আতঙ্ক ও হুমকি-ধমকিতে ঘরছাড়া চারঘাটের শলুয়া ইউনিয়নের দুই স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা। এ ছাড়া পোস্টার নামিয়ে ফেলা, প্রচারণা গাড়িতে হামলা, প্রচারণার কাজে বাধাসহ নানা অভিযোগ তুলেছেন দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মাসুম ও মাস্টার আবুল কালাম আজাদ। এ বিষয়ে তাঁরা রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এর আগে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আবুল কালাম আজাদের নির্বাচনী অফিস পোড়ানোর ঘটনায় চারঘাট মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নৌকার প্রার্থী আবুল কালাম আজাদের ছেলে ইজাজুল আজাদ বাদী হয়ে গত বুধবার মামলাটি দায়ের করেছেন। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাস্টার আবুল কালাম আজাদের ভাই মাহবুবুর রহমান, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্যপ্রার্থী আব্দুস সালাম ও আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মাসুমের নিকট আত্মীয়সহ ৭৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত সোমবার দিবাগত রাতে মাহবুবুর রহমানের নির্দেশে আসামিরা বালুদিয়াড় মোড়ে নৌকার অস্থায়ী নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন দেয়। এতে বাঁশের তৈরি নৌকা, চেয়ার, টেবিলসহ যাবতীয় জিনিস পুড়ে যায়। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য পরিকল্পিতভাবে তারা এই কাজ করেছে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মাসুম অভিযোগ করে বলেন, ‘নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাত্র কয়েক দিন আগে সরকার দলের প্রার্থী মিথ্যা অভিযোগ এনে মামলা করায় আমাদের দুই প্রার্থীর কর্মীদের মাঝে গ্রেপ্তার আতঙ্ক বিরাজ করছে। প্রচার কাজে বাধা দিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। সকল পোস্টার ফেস্টুন নামিয়ে ফেলা হয়েছে। এতে সাধারণ ভোটারদের মাঝেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে এখানে নির্বাচনের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিকেহ হয়ে গেছে। এতে নির্বাচনের সমান্তরাল মাঠ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) বলতে আর কিছুই নেই। অবিলম্বে এই অপতৎপরতা বন্ধের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী মাস্টার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘পরিকল্পিতভাবে নিজেদের অফিস পুড়িয়ে আমার কর্মী সমর্থকদের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। গ্রেপ্তার ও হামলার আতঙ্কে প্রচারণা চালাতে পারছি না। প্রশাসনকে লিখিত ভাবে জানিয়েও কোনো প্রতিকার নেই। এ অবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া নিয়ে শঙ্কায় রয়েছি।’
এ বিষয়ে চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘নৌকার প্রার্থীর অফিস পোড়ানোর ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রবিউল আলম বলেন, ‘প্রার্থীদের অভিযোগ পেয়েছি। নির্বাচনী প্রচারণার সময় কোথাও কোনো আচরণবিধি লঙ্ঘন বা অঘটনা ঘটছে কী না, তা নজরদারি করা হচ্ছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। ২৬ শে ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণ পরিবেশে শতভাগ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য প্রশাসন কাজ করছে।’
গ্রেপ্তার আতঙ্ক ও হুমকি-ধমকিতে ঘরছাড়া চারঘাটের শলুয়া ইউনিয়নের দুই স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা। এ ছাড়া পোস্টার নামিয়ে ফেলা, প্রচারণা গাড়িতে হামলা, প্রচারণার কাজে বাধাসহ নানা অভিযোগ তুলেছেন দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মাসুম ও মাস্টার আবুল কালাম আজাদ। এ বিষয়ে তাঁরা রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এর আগে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আবুল কালাম আজাদের নির্বাচনী অফিস পোড়ানোর ঘটনায় চারঘাট মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নৌকার প্রার্থী আবুল কালাম আজাদের ছেলে ইজাজুল আজাদ বাদী হয়ে গত বুধবার মামলাটি দায়ের করেছেন। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাস্টার আবুল কালাম আজাদের ভাই মাহবুবুর রহমান, ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্যপ্রার্থী আব্দুস সালাম ও আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মাসুমের নিকট আত্মীয়সহ ৭৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত সোমবার দিবাগত রাতে মাহবুবুর রহমানের নির্দেশে আসামিরা বালুদিয়াড় মোড়ে নৌকার অস্থায়ী নির্বাচনী ক্যাম্পে আগুন দেয়। এতে বাঁশের তৈরি নৌকা, চেয়ার, টেবিলসহ যাবতীয় জিনিস পুড়ে যায়। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য পরিকল্পিতভাবে তারা এই কাজ করেছে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মাসুম অভিযোগ করে বলেন, ‘নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাত্র কয়েক দিন আগে সরকার দলের প্রার্থী মিথ্যা অভিযোগ এনে মামলা করায় আমাদের দুই প্রার্থীর কর্মীদের মাঝে গ্রেপ্তার আতঙ্ক বিরাজ করছে। প্রচার কাজে বাধা দিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। সকল পোস্টার ফেস্টুন নামিয়ে ফেলা হয়েছে। এতে সাধারণ ভোটারদের মাঝেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে এখানে নির্বাচনের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিকেহ হয়ে গেছে। এতে নির্বাচনের সমান্তরাল মাঠ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) বলতে আর কিছুই নেই। অবিলম্বে এই অপতৎপরতা বন্ধের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী মাস্টার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘পরিকল্পিতভাবে নিজেদের অফিস পুড়িয়ে আমার কর্মী সমর্থকদের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। গ্রেপ্তার ও হামলার আতঙ্কে প্রচারণা চালাতে পারছি না। প্রশাসনকে লিখিত ভাবে জানিয়েও কোনো প্রতিকার নেই। এ অবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া নিয়ে শঙ্কায় রয়েছি।’
এ বিষয়ে চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘নৌকার প্রার্থীর অফিস পোড়ানোর ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রবিউল আলম বলেন, ‘প্রার্থীদের অভিযোগ পেয়েছি। নির্বাচনী প্রচারণার সময় কোথাও কোনো আচরণবিধি লঙ্ঘন বা অঘটনা ঘটছে কী না, তা নজরদারি করা হচ্ছে। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। ২৬ শে ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণ পরিবেশে শতভাগ সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়ার জন্য প্রশাসন কাজ করছে।’
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪২ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
১ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
১ ঘণ্টা আগে