প্রতিনিধি, বাগাতিপাড়া ও লালপুর (নাটোর)
নাটোর আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়া আসামি মনিরুল ইসলাম (২৪) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোরে র্যাব-পুলিশের বিশেষ অভিযানে বাগাতিপাড়া উপজেলার মাছিমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় আসামির দায়িত্বে থাকা লালপুর থানার দুই পুলিশ সদস্য রায়হান হোসেন ও আকরাম হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আসামি মনিরুল ইসলাম বাগাতিপাড়া উপজেলার মাছিমপুর গ্রামের আব্দুল গাফফারের ছেলে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, ভ্যান চুরির মামলায় লালপুর থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ছয়জনকে বৃহস্পতিবার বিকেল চারটার দিকে নাটোর কোর্ট হাজতে নেওয়া হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গাড়ি থেকে নামিয়ে কোর্ট হাজতখানায় নেওয়ার সময় মনিরুল হাতকড়া থেকে কৌশলে নিজের হাত বের করে পালিয়ে যান। দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা প্রথমে বিষয়টি বুঝতে পারেননি। পরে কোর্ট হাজতখানার সামনে এসে আসামিকে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে লালপুর থানার উপপরিদর্শক ফজলুর রহমান বাদী হয়ে মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। সেই মামলায়ও তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে জেলা পুলিশ সুপারকে অবগত করা হয়। এরপর আসামিকে পুনরায় গ্রেপ্তারের জন্য র্যাব, পুলিশ, কোর্ট পুলিশ ও গোয়েন্দা পুলিশ একযোগে অভিযান শুরু করে। সারা রাত অভিযান শেষে শুক্রবার ভোরে ওই আসামির বাড়ির এলাকা বাগাতিপাড়া উপজেলার মাছিমপুর থেকে আবার গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মনিরুল জানান, তিনি মাদকের নেশার টানে পালিয়েছিলেন।
এ বিষয়ে পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা পলাতক আসামি মনিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আসামি মনিরুল ইসলাম একজন মাদকাসক্ত। আদালতে নেওয়ার পথে তিনি নেশার টানে হাতকড়া থেকে হাত বের করে পালিয়েছিলেন। পরে অভিযান চালিয়ে তাঁকে আবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলার জন্য দুই কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাটোর আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়া আসামি মনিরুল ইসলাম (২৪) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোরে র্যাব-পুলিশের বিশেষ অভিযানে বাগাতিপাড়া উপজেলার মাছিমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় আসামির দায়িত্বে থাকা লালপুর থানার দুই পুলিশ সদস্য রায়হান হোসেন ও আকরাম হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আসামি মনিরুল ইসলাম বাগাতিপাড়া উপজেলার মাছিমপুর গ্রামের আব্দুল গাফফারের ছেলে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, ভ্যান চুরির মামলায় লালপুর থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ছয়জনকে বৃহস্পতিবার বিকেল চারটার দিকে নাটোর কোর্ট হাজতে নেওয়া হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গাড়ি থেকে নামিয়ে কোর্ট হাজতখানায় নেওয়ার সময় মনিরুল হাতকড়া থেকে কৌশলে নিজের হাত বের করে পালিয়ে যান। দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা প্রথমে বিষয়টি বুঝতে পারেননি। পরে কোর্ট হাজতখানার সামনে এসে আসামিকে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে লালপুর থানার উপপরিদর্শক ফজলুর রহমান বাদী হয়ে মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। সেই মামলায়ও তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে জেলা পুলিশ সুপারকে অবগত করা হয়। এরপর আসামিকে পুনরায় গ্রেপ্তারের জন্য র্যাব, পুলিশ, কোর্ট পুলিশ ও গোয়েন্দা পুলিশ একযোগে অভিযান শুরু করে। সারা রাত অভিযান শেষে শুক্রবার ভোরে ওই আসামির বাড়ির এলাকা বাগাতিপাড়া উপজেলার মাছিমপুর থেকে আবার গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মনিরুল জানান, তিনি মাদকের নেশার টানে পালিয়েছিলেন।
এ বিষয়ে পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা পলাতক আসামি মনিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আসামি মনিরুল ইসলাম একজন মাদকাসক্ত। আদালতে নেওয়ার পথে তিনি নেশার টানে হাতকড়া থেকে হাত বের করে পালিয়েছিলেন। পরে অভিযান চালিয়ে তাঁকে আবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলার জন্য দুই কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
৩ ঘণ্টা আগে