কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ওয়ার্ড বয় জরুরি বিভাগে রোগীর চিকিৎসা দেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার সকালে জরুরি বিভাগে চিকিৎসক না থাকায় সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারের (সেকমো) পরামর্শে ওয়ার্ড বয় কেটে যাওয়া স্থানে সেলাই দেন।
ভুক্তভোগী আব্দুল মোমিন বলেন, ‘আমার মেয়ে পড়ে গেলে কান কেটে যায়। হাসপাতালে তাৎক্ষণিক জরুরি বিভাগে চিকিৎসক পাইনি। তবে একজন ওয়ার্ড বয় ও একজন সেকমো ছিলেন। সেকমোর পরামর্শে আমার মেয়েকে ওয়ার্ড বয় একটি সেলাই দেন। পাশে থেকে একজন ভিডিও করতে গেলে বাকি দুটি সেলাই দেন সুফিয়া নামের এক সেকমো। কিছুক্ষণ পর ডাক্তার এসে শুধু প্রেসক্রিপশন করেন।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ রকম গুরুতর জখম বা ক্ষতস্থানে সেলাই ও ইনজেকশনের কাজ বেশির ভাগ সময় ওয়ার্ড বয় আবু তালেব করে থাকেন। এ ছাড়া জরুরি বিভাগে চিকিৎসকেরা মাঝেমধ্যে রোগী রেখে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকেন।
হাসপাতালে সেবা নিতে আসা আব্দুর রাজ্জাক নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘পায়ের সমস্যার জন্য জরুরি বিভাগে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসককে দেখি মোবাইলে ইন্টারনেট চালাচ্ছেন। আমার বয়স বললাম ৩৫ বছর, তিনি প্রেসক্রিপশনে লিখলেন ১০ বছর। পরে বিষয়টি খেয়াল করেছি। ডাক্তারের নাম জানি না, তবে বিষয়টি নিয়ে আমি খুব হতাশ। গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এটা কীভাবে করতে পারেন?’
ওয়ার্ড বয় আবু তালেব সেলাই ও ইনজেকশন দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘প্রতি মাসে ১৫-২০ জনকে এ রকম সেলাই দিয়ে থাকি।’
গতকাল সকালে জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক অভিজিৎকে মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কামারখন্দ উপজেলা পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্ড বয়কে দিয়ে সেলাই করানো হলে, এটা অবশ্যই দুঃখজনক। আমি বিষয়টি নিয়ে কথা বলব। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ তারা না করে।’
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ওয়ার্ড বয় জরুরি বিভাগে রোগীর চিকিৎসা দেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার সকালে জরুরি বিভাগে চিকিৎসক না থাকায় সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারের (সেকমো) পরামর্শে ওয়ার্ড বয় কেটে যাওয়া স্থানে সেলাই দেন।
ভুক্তভোগী আব্দুল মোমিন বলেন, ‘আমার মেয়ে পড়ে গেলে কান কেটে যায়। হাসপাতালে তাৎক্ষণিক জরুরি বিভাগে চিকিৎসক পাইনি। তবে একজন ওয়ার্ড বয় ও একজন সেকমো ছিলেন। সেকমোর পরামর্শে আমার মেয়েকে ওয়ার্ড বয় একটি সেলাই দেন। পাশে থেকে একজন ভিডিও করতে গেলে বাকি দুটি সেলাই দেন সুফিয়া নামের এক সেকমো। কিছুক্ষণ পর ডাক্তার এসে শুধু প্রেসক্রিপশন করেন।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ রকম গুরুতর জখম বা ক্ষতস্থানে সেলাই ও ইনজেকশনের কাজ বেশির ভাগ সময় ওয়ার্ড বয় আবু তালেব করে থাকেন। এ ছাড়া জরুরি বিভাগে চিকিৎসকেরা মাঝেমধ্যে রোগী রেখে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকেন।
হাসপাতালে সেবা নিতে আসা আব্দুর রাজ্জাক নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘পায়ের সমস্যার জন্য জরুরি বিভাগে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসককে দেখি মোবাইলে ইন্টারনেট চালাচ্ছেন। আমার বয়স বললাম ৩৫ বছর, তিনি প্রেসক্রিপশনে লিখলেন ১০ বছর। পরে বিষয়টি খেয়াল করেছি। ডাক্তারের নাম জানি না, তবে বিষয়টি নিয়ে আমি খুব হতাশ। গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এটা কীভাবে করতে পারেন?’
ওয়ার্ড বয় আবু তালেব সেলাই ও ইনজেকশন দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘প্রতি মাসে ১৫-২০ জনকে এ রকম সেলাই দিয়ে থাকি।’
গতকাল সকালে জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক অভিজিৎকে মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কামারখন্দ উপজেলা পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্ড বয়কে দিয়ে সেলাই করানো হলে, এটা অবশ্যই দুঃখজনক। আমি বিষয়টি নিয়ে কথা বলব। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ তারা না করে।’
শেরপুরে বিএনপির নেতা গোলাম জাকারিয়া বাদল হত্যার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানা-পুলিশ। রোববার (২ মার্চ) বিকেলে তাঁদের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগেআদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে পিরোজপুর আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালত এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেনেশার টাকার জন্য গাজীপুরের শ্রীপুরে মা-বাবাকে মারধর করে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন মাদকাসক্ত ছেলে। আজ রোববার শ্রীপুর পৌরসভার দক্ষিণ ভাংনাহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিয়ে মাদকাসক্ত ছেলেকে নিরাময় কেন্দ্রে দিয়েছেন বাবা। এর আগেও কয়েকবার মারধর করেছেন ওই ছেলে।
৩৫ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা শহরের হাসপাতাল সড়কে অবস্থিত জনতা ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে লাইসেন্স না থাকার অপরাধে ৫ হাজার টাকা জরিমানা ও ক্লিনিক সিলগালা করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ যৌথ অভিযানে এ ব্যবস্থা নেয়। এ ছাড়া ওই ক্লিনিকে দুই রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় দুটি
১ ঘণ্টা আগে