নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। তবে দলটির সাবেক নেতা সাহিদ হাসান প্রার্থী হচ্ছেন—এমন গুঞ্জন ওঠে অনেক আগেই। গুঞ্জন যখন চারপাশে ডালপালা মেলে, তখন সামনে এসে সাহিদ হাসানও নিজের আগ্রহের কথা জানান। দুই সপ্তাহ আগেই বলেছিলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে নিজের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবেন।
তবে দুই সপ্তাহ পরও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাননি সাহিদ হাসান। রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তর থেকে তোলেননি মনোনয়নপত্রও। বিষয়টি নিয়ে জানতে আজ রোববার দুপুরে যোগাযোগ করা হলে সাহিদ হাসান বলেন, ‘আর দুই-তিন দিন সময় নেব। নির্বাচন করলে তো অনেক কিছু ভাবতে হয়। এখন পরিস্থিতিও ভিন্ন। এমন কিছু করব না যার জন্য নিজের অবস্থানটা নষ্ট হয়।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া বা না নেওয়া প্রসঙ্গে স্পষ্ট করে এখনো কিছু বলছেন না সাহিদ হাসান। তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপি পরিবারের সন্তান। বিএনপি করেছি। এখন দল নির্বাচন করতে নিরুৎসাহী করছে। আমার আগ্রহ থাকলেও এই নির্বাচন আসলে সুষ্ঠু হবে কিনা সেটিও একটি প্রশ্ন। সবকিছু মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমি আরও একটু সময় নিচ্ছি।’
সাহিদ হাসান জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বিএনপি থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য নাদিম মোস্তফার ভাই। তিনি রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন। রাজশাহী কলেজছাত্র সংসদের সহসভাপতিও (ভিপি) ছিলেন তিনি। পরে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি হয়েছিলেন। সর্বশেষ ২০১১ সালের দিকে মহানগর বিএনপির যে কমিটিতে মিজানুর রহমান মিনু সভাপতি ও শফিকুল হক মিলন সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, সেই কমিটির সহসম্পাদক ছিলেন সাহিদ। ধনাঢ্য এই ব্যবসায়ী এখন রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়।
তবে ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-২ (সদর) আসনে বিএনপির মনোনয়নপত্র তুলেছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুও মনোনয়নপত্র তোলেন। তখন বিএনপি দুজনকেই মনোনয়ন দেয়। রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দুজনই মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। পরে মিনুর প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা হলে সাহিদ নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। এখন তিনি সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হওয়ার কথা ভাবছেন।
তবে এ নিয়ে বিব্রত বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাজশাহীর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে এ নিয়ে ভিডিও কলে কথা বলেছেন। সিটি নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তো দূরের কথা, কাউন্সিলর পদেও যেন কেউ নির্বাচন না করেন সে জন্য কঠোর বার্তা দিয়েছেন তিনি।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের এবারের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও বর্তমান মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মেয়র প্রার্থী দিয়েছে। সাহিদ হাসান ছাড়া অন্য কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন, এমন কোনো আলোচনা নেই। কেউ এ বিষয়ে ঘোষণাও দেননি।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। তবে দলটির সাবেক নেতা সাহিদ হাসান প্রার্থী হচ্ছেন—এমন গুঞ্জন ওঠে অনেক আগেই। গুঞ্জন যখন চারপাশে ডালপালা মেলে, তখন সামনে এসে সাহিদ হাসানও নিজের আগ্রহের কথা জানান। দুই সপ্তাহ আগেই বলেছিলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে নিজের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবেন।
তবে দুই সপ্তাহ পরও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাননি সাহিদ হাসান। রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তর থেকে তোলেননি মনোনয়নপত্রও। বিষয়টি নিয়ে জানতে আজ রোববার দুপুরে যোগাযোগ করা হলে সাহিদ হাসান বলেন, ‘আর দুই-তিন দিন সময় নেব। নির্বাচন করলে তো অনেক কিছু ভাবতে হয়। এখন পরিস্থিতিও ভিন্ন। এমন কিছু করব না যার জন্য নিজের অবস্থানটা নষ্ট হয়।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া বা না নেওয়া প্রসঙ্গে স্পষ্ট করে এখনো কিছু বলছেন না সাহিদ হাসান। তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপি পরিবারের সন্তান। বিএনপি করেছি। এখন দল নির্বাচন করতে নিরুৎসাহী করছে। আমার আগ্রহ থাকলেও এই নির্বাচন আসলে সুষ্ঠু হবে কিনা সেটিও একটি প্রশ্ন। সবকিছু মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমি আরও একটু সময় নিচ্ছি।’
সাহিদ হাসান জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বিএনপি থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য নাদিম মোস্তফার ভাই। তিনি রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন। রাজশাহী কলেজছাত্র সংসদের সহসভাপতিও (ভিপি) ছিলেন তিনি। পরে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি হয়েছিলেন। সর্বশেষ ২০১১ সালের দিকে মহানগর বিএনপির যে কমিটিতে মিজানুর রহমান মিনু সভাপতি ও শফিকুল হক মিলন সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, সেই কমিটির সহসম্পাদক ছিলেন সাহিদ। ধনাঢ্য এই ব্যবসায়ী এখন রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়।
তবে ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-২ (সদর) আসনে বিএনপির মনোনয়নপত্র তুলেছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুও মনোনয়নপত্র তোলেন। তখন বিএনপি দুজনকেই মনোনয়ন দেয়। রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দুজনই মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। পরে মিনুর প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা হলে সাহিদ নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। এখন তিনি সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হওয়ার কথা ভাবছেন।
তবে এ নিয়ে বিব্রত বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাজশাহীর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে এ নিয়ে ভিডিও কলে কথা বলেছেন। সিটি নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তো দূরের কথা, কাউন্সিলর পদেও যেন কেউ নির্বাচন না করেন সে জন্য কঠোর বার্তা দিয়েছেন তিনি।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের এবারের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও বর্তমান মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মেয়র প্রার্থী দিয়েছে। সাহিদ হাসান ছাড়া অন্য কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন, এমন কোনো আলোচনা নেই। কেউ এ বিষয়ে ঘোষণাও দেননি।
মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
১৩ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
২৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, চরলক্ষ্যা নিমতলা এলাকার ইদ্রিস সওদাগরের ছেলে আলমগীর বাদশা (৪২) এবং শিকলবাহা ইউনিয়নের...
৩৮ মিনিট আগে