রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে নিষিদ্ধ পপিগাছের দেখা মিলেছে। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে হল কর্তৃপক্ষ গাছগুলো তুলে আগুনে পুড়িয়ে ফেলেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধু হলের প্রধান ফটকের সামনের ফুলবাগানে ও হলের ভেতরের বাগানে ১৫-১৬টি পপি ফুলের গাছ। বাগানের অন্য ফুলগাছের সঙ্গে মিশে আছে গাছগুলো। গাছগুলোতে ফুটেছে লাল ও সাদা রঙের ফুল। কিছু গাছে ফলও ধরেছে। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে গাছগুলো তুলে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জিয়াউর রহমান হলে ৪০টি, মাদার বখ্শ হলে ১০টি, শহীদ শামসুজ্জোহা হলের বাগানে ৯০টি, সৈয়দ আমীর আলী হলের বাগানে ২০টি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ভেতরের বাগানে ৭টি পপিগাছ পাওয়া যায়। পরে সেগুলো পুড়িয়ে ধ্বংস করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের মালি মো. হাসমত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাগানে বিভিন্ন জাতের ফুলগাছ রোপণ করা হয়েছে। কিন্তু পপিগাছ লাগাইনি। এসব গাছ অনেক আগে হলে লাগানো হলেও প্রশাসনের নির্দেশে তুলে ফেলা হয়। পরে গাছগুলো কীভাবে জন্মেছে, তা জানি না।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শায়খুল ইসলাম মামুন জিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পপিগাছ জন্মানোর বিষয়টি জানতাম না। পরে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জানতে পারি। পরে মালিদের গাছগুলোকে তুলে পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি। তারা গাছগুলো পুড়িয়ে ফেলেছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পপি চাষ দেশে নিষিদ্ধ। গাছটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে পাওয়া গেছে জানতে পেরে তা পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি হল কর্তৃপক্ষকে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে নিষিদ্ধ পপিগাছের দেখা মিলেছে। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে হল কর্তৃপক্ষ গাছগুলো তুলে আগুনে পুড়িয়ে ফেলেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরের দিকে এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধু হলের প্রধান ফটকের সামনের ফুলবাগানে ও হলের ভেতরের বাগানে ১৫-১৬টি পপি ফুলের গাছ। বাগানের অন্য ফুলগাছের সঙ্গে মিশে আছে গাছগুলো। গাছগুলোতে ফুটেছে লাল ও সাদা রঙের ফুল। কিছু গাছে ফলও ধরেছে। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে গাছগুলো তুলে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জিয়াউর রহমান হলে ৪০টি, মাদার বখ্শ হলে ১০টি, শহীদ শামসুজ্জোহা হলের বাগানে ৯০টি, সৈয়দ আমীর আলী হলের বাগানে ২০টি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ভেতরের বাগানে ৭টি পপিগাছ পাওয়া যায়। পরে সেগুলো পুড়িয়ে ধ্বংস করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের মালি মো. হাসমত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাগানে বিভিন্ন জাতের ফুলগাছ রোপণ করা হয়েছে। কিন্তু পপিগাছ লাগাইনি। এসব গাছ অনেক আগে হলে লাগানো হলেও প্রশাসনের নির্দেশে তুলে ফেলা হয়। পরে গাছগুলো কীভাবে জন্মেছে, তা জানি না।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শায়খুল ইসলাম মামুন জিয়াদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পপিগাছ জন্মানোর বিষয়টি জানতাম না। পরে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জানতে পারি। পরে মালিদের গাছগুলোকে তুলে পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি। তারা গাছগুলো পুড়িয়ে ফেলেছে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পপি চাষ দেশে নিষিদ্ধ। গাছটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে পাওয়া গেছে জানতে পেরে তা পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছি হল কর্তৃপক্ষকে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
৪ মিনিট আগেবিশ্ব হিজাব দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র্যালি’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের ভিসি চত্বর থেকে র্যালিটি শুরু হয়। টিএসসি হয়ে রাসেল টাওয়ার ঘুরে আবারও রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে এটি শেষ হয়। এরপর সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
২৩ মিনিট আগেঅবৈধপথে ইতালি যাওয়ার কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে গিয়ে ফরিদপুরের দুই যুবককে হত্যার ঘটনায় বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। পরিবারের অভিযোগ, ইতালি যাওয়ার জন্য প্রত্যেক পরিবার দালাল চক্রকে ১৬ লাখ টাকা দেয়। কিন্তু সেই টাকা লিবিয়ার মাফিয়াদের দেওয়া হয়নি বলে তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যা করে। হত্যার বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বা
৩৩ মিনিট আগেকাগজ দিয়ে পরিবেশবান্ধব কলম তৈরির পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন বরগুনার আমতলী উপজেলার এক শিক্ষার্থী। তাঁর নাম মো. আমিরুল ইসলাম। তিনি উপজেলার সেকান্দারখালী গ্রামের মো. মনিরুল ইসলামের ছেলে এবং আমতলী এমইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। জানা গেছে, প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে শিক্ষার্থী আমিরুল এই উদ্যোগ নিয়েছেন। ক
৪৪ মিনিট আগে