আব্দুল্লাহ আল মারুফ, কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ)
একটি পাঠশালা এটি। তবে এখানে শিশুরা বই-খাতা নিয়ে যায় না। বরং তাদের চেনানো হয় গাছপালা। শেখানো হয় প্রকৃতির সঙ্গে সহাবস্থান আর পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট গ্রামে গড়ে ওঠা এই অনন্য প্রতিষ্ঠানের নাম ‘পরিবেশ ও প্রকৃতির পাঠশালা’। এতে ৩০-৩৫ জন ছেলেমেয়ে শুক্র ও শনিবারের পাশাপাশি সরকারি ছুটির দিনগুলোতে পাঠ নিয়ে থাকে।
পাঠশালাটি পরিচালনা করছেন ভদ্রঘাটের বাসিন্দা এবং জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ সংগ্রাহক মাহবুবুল ইসলাম পলাশ। তাঁর নিজস্ব বাগানে গুটগুইট্যা, রক্তন, রাতা, তুন, বইলাম, সিভিট, মাল্লাম, বাজনা, মণিরাজ, সুন্দরী কাঁকড়া, গরান, চাপালিশ, বরুণসহ ৩৪৫ প্রজাতির ছোটবড় মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার গাছ রয়েছে।
মাহবুবুল জানান, এই পাঠশালায় শিক্ষার্থী হতে বয়স কোনো বাধা নয়। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই এখানে প্রকৃতির পাঠ নিতে পারে। পাঠ্যসূচির মূল উপজীব্য হলো গাছপালা, বনায়ন ও পরিবেশ রক্ষা। পাঠশালাটি শুধু গাছ রোপণ শেখায় না, বরং গাছের উপকারিতা থেকে শুরু করে প্রকৃতি সংরক্ষণের নানা দিক সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করে তোলে।
মাহবুবুল বলেন, ছেলেমেয়েদের সবধরনের গাছের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। বাড়ির আঙিনায় কীভাবে সবজি চাষ করা যায়, সেটিও শেখানো হয়। কোন গাছ কী কাজে লাগে, তা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়। কোন গাছ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও কোন গাছ পরিবেশবান্ধব, এ সম্পর্কে সচেতন করা হয়। এ ছাড়া অতিথি পাখি শিকার না করা ও কীটপতঙ্গের ভূমিকা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবগত করা হয়। ব্যাঙ ফসলের ক্ষতি করে না, এমন সচেতনতা তৈরি করা হয়, যাতে কৃষকেরা অযথা ব্যাঙ হত্যা না করে।
প্রতিষ্ঠানটি শুধু শিশু শিক্ষার্থীদের নয়, বরং আশপাশের মানুষকেও প্রকৃতিবান্ধব জীবনের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করছে বলে মাহবুবুল জানান।
একটি পাঠশালা এটি। তবে এখানে শিশুরা বই-খাতা নিয়ে যায় না। বরং তাদের চেনানো হয় গাছপালা। শেখানো হয় প্রকৃতির সঙ্গে সহাবস্থান আর পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট গ্রামে গড়ে ওঠা এই অনন্য প্রতিষ্ঠানের নাম ‘পরিবেশ ও প্রকৃতির পাঠশালা’। এতে ৩০-৩৫ জন ছেলেমেয়ে শুক্র ও শনিবারের পাশাপাশি সরকারি ছুটির দিনগুলোতে পাঠ নিয়ে থাকে।
পাঠশালাটি পরিচালনা করছেন ভদ্রঘাটের বাসিন্দা এবং জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ সংগ্রাহক মাহবুবুল ইসলাম পলাশ। তাঁর নিজস্ব বাগানে গুটগুইট্যা, রক্তন, রাতা, তুন, বইলাম, সিভিট, মাল্লাম, বাজনা, মণিরাজ, সুন্দরী কাঁকড়া, গরান, চাপালিশ, বরুণসহ ৩৪৫ প্রজাতির ছোটবড় মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার গাছ রয়েছে।
মাহবুবুল জানান, এই পাঠশালায় শিক্ষার্থী হতে বয়স কোনো বাধা নয়। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই এখানে প্রকৃতির পাঠ নিতে পারে। পাঠ্যসূচির মূল উপজীব্য হলো গাছপালা, বনায়ন ও পরিবেশ রক্ষা। পাঠশালাটি শুধু গাছ রোপণ শেখায় না, বরং গাছের উপকারিতা থেকে শুরু করে প্রকৃতি সংরক্ষণের নানা দিক সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করে তোলে।
মাহবুবুল বলেন, ছেলেমেয়েদের সবধরনের গাছের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। বাড়ির আঙিনায় কীভাবে সবজি চাষ করা যায়, সেটিও শেখানো হয়। কোন গাছ কী কাজে লাগে, তা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়। কোন গাছ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও কোন গাছ পরিবেশবান্ধব, এ সম্পর্কে সচেতন করা হয়। এ ছাড়া অতিথি পাখি শিকার না করা ও কীটপতঙ্গের ভূমিকা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অবগত করা হয়। ব্যাঙ ফসলের ক্ষতি করে না, এমন সচেতনতা তৈরি করা হয়, যাতে কৃষকেরা অযথা ব্যাঙ হত্যা না করে।
প্রতিষ্ঠানটি শুধু শিশু শিক্ষার্থীদের নয়, বরং আশপাশের মানুষকেও প্রকৃতিবান্ধব জীবনের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করছে বলে মাহবুবুল জানান।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার কোরবানির অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোতে ক্রেতার অপেক্ষায় ব্যাপারীরা। গরু-ছাগলে হাটগুলো ভরে উঠলেও ক্রেতা কম। তাঁদের মধ্যেও বেশির ভাগ আসছেন দাম যাচাই করতে। ধারণা করা হচ্ছে, আজ বুধবার অফিস শেষে ঈদের সরকারি ছুটি শুরু হলে হাটে অনেক ক্রেতা আসবেন, মূল বেচাকেনা শুরু হবে।
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার...
৪ ঘণ্টা আগে