সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার অভিযোগ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আহত অনেকে।
তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, সেদিনের বিস্ফোরণে যাঁরা হতাহত হয়েছিলেন, সবাইকে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিসের বেঁধে দেওয়া নির্দেশনা শতভাগ বাস্তবায়ন করেছে তারা।
চট্টগ্রাম নগরী থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কেশবপুর এলাকায় অবস্থিত বিএম কনটেইনার ডিপোতে ২০২২ সালের ৪ জুন রাতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ডিপোতে থাকা হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড ভর্তি কনটেইনারের ভয়াবহ বিস্ফোরণে ডিপোর পাশাপাশি আশপাশের ৩ কিলোমিটার এলাকা কেঁপে ওঠে। বিস্ফোরণে অগ্নিনির্বাপণে অংশ নেওয়া ১১ ফায়ার ফাইটার ও কারখানার ৪০ শ্রমিক-কর্মচারী এবং কর্মকর্তা নিহত হন। বিস্ফোরণে কারও হাত, কারও পা-বিচ্ছিন্ন হওয়ার পাশাপাশি অগ্নিদগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন অন্তত ২৩০ জন। সবার সম্মিলিত চেষ্টায় ৮৬ ঘণ্টা পর ডিপোর আগুন নেভে। বিস্ফোরণ-পরবর্তী সময়ে ডিপোমালিক-কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ ওঠে। তবে প্রশাসন প্রাথমিক পর্যায়ে তাঁদের দায়মুক্তি দেওয়ার পাশাপাশি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলা করে। তবে যাঁদের নামে মামলা করা হয়েছে তাঁদেরও দায়মুক্তি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেয় পুলিশ। ফলে অর্ধশত মানুষের প্রাণহানি, দুই শতাধিক মানুষ আহত হওয়ার ঘটনার পেছনে কারা দায়ী, তা এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মামলা ও বিচার
আলাপ হয় মামলার বাদী এসআই আশরাফ উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি জানান, ২০২২ সালের ৭ জুন তিনি বাদী হয়ে সীতাকুণ্ড থানায় মামলাটি করেছিলেন। সেই মামলায় ডিপোর ডিজিএম (অপারেশন) নুরুল আকতার, ম্যানেজার (অ্যাডমিন) খালেদুর রহমানসহ ডিপোর অনেককে আসামি করা হয়। ২০২৩ সালের জুনে চট্টগ্রাম মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেন তিনি।
পুলিশ জানায়, চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ডিপো কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলা ছিল না, এটি একটি দুর্ঘটনা। একই সঙ্গে প্রতিবেদনে ডিপোর বিভিন্ন পর্যায়ের আট কর্মকর্তাকে মামলা থেকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।
চট্টগ্রাম জেলা কোর্ট পরিদর্শক হাবিবুর রহমান বলেন, বিএম ডিপোর বিস্ফোরণে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ এনে পুলিশের পক্ষ থেকে যে মামলা করা হয়েছিল, তা তদন্ত শেষে ২০২৩ সালে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশ। তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী আদালত মামলাটি নিষ্পত্তি করেছেন।
অগ্নিনিরাপত্তা
বিস্ফোরণের পর অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিতে নড়েচড়ে বসে ফায়ার সার্ভিসসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো। পরে অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিতে বিএম ডিপোকে ফায়ার হাইড্রেন্ট সিস্টেম তৈরি, পর্যাপ্ত ফায়ার এক্সটিংগুয়িশার মজুত, দক্ষ জনবল, ডিপোর ভেতরে পর্যাপ্ত পানির রিজার্ভার তৈরি, জেনারেটর, অটোমেটেড ফায়ার অ্যালার্মিং সিস্টেমসহ ১৯টি নির্দেশনা জুড়ে দেয় ফায়ার সার্ভিস।
আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক আনোয়ার হোসেন জানান, বিএম ডিপোতে ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম এখন অনেক ভালো ও উন্নত। এটা আগে ছিল না। বিস্ফোরণ পরবর্তী সময়ে অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিতে কর্তৃপক্ষকে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল, তার ৮০ শতাংশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
হতাহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ
বিস্ফোরণে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার ব্যবস্থার পাশাপাশি নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের ক্ষতিপূরণ দেয় কর্তৃপক্ষ। তবে চিকিৎসাধীন থাকা আহতদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের প্রতিশ্রুতি দিলেও এখন পর্যন্ত উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন অনেকে।
বিএম ডিপোর ভেতরে থাকা রেস্টুরেন্ট শ্রমিক নুর হোসেন বলেন, ‘বিস্ফোরণের আগে তিনি ডিপোর ওই রেস্টুরেন্টে ৯ বছর ধরে কাজ করছিলেন। সেদিনের হঠাৎ বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে গেলে সবার পাশাপাশি তিনিও আগুন নেভানোর কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পানি ছিটানোর সময় হঠাৎ বিস্ফোরণে তিনি অনেক দূরে ছিটকে পড়েন। বিস্ফোরণে তিনি প্রাণে বাঁচলেও হারিয়েছেন চোখের দৃষ্টিশক্তি, কানের শ্রবণশক্তি ও পায়ের চলনশক্তি। ক্ষতিপূরণ তো পানইনি, উল্টো ডিপোতে প্রবেশ বন্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ।’
বিএম কনটেইনার ডিপোর নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন মাঈনুল আহসান বলেন, বিস্ফোরণে যাঁরা হতাহত হয়েছেন, সবাই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন। এ পর্যন্ত হতাহত ২৫০ জনকে তাঁরা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দিয়েছেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার অভিযোগ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আহত অনেকে।
তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, সেদিনের বিস্ফোরণে যাঁরা হতাহত হয়েছিলেন, সবাইকে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিসের বেঁধে দেওয়া নির্দেশনা শতভাগ বাস্তবায়ন করেছে তারা।
চট্টগ্রাম নগরী থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কেশবপুর এলাকায় অবস্থিত বিএম কনটেইনার ডিপোতে ২০২২ সালের ৪ জুন রাতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ডিপোতে থাকা হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড ভর্তি কনটেইনারের ভয়াবহ বিস্ফোরণে ডিপোর পাশাপাশি আশপাশের ৩ কিলোমিটার এলাকা কেঁপে ওঠে। বিস্ফোরণে অগ্নিনির্বাপণে অংশ নেওয়া ১১ ফায়ার ফাইটার ও কারখানার ৪০ শ্রমিক-কর্মচারী এবং কর্মকর্তা নিহত হন। বিস্ফোরণে কারও হাত, কারও পা-বিচ্ছিন্ন হওয়ার পাশাপাশি অগ্নিদগ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন অন্তত ২৩০ জন। সবার সম্মিলিত চেষ্টায় ৮৬ ঘণ্টা পর ডিপোর আগুন নেভে। বিস্ফোরণ-পরবর্তী সময়ে ডিপোমালিক-কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ ওঠে। তবে প্রশাসন প্রাথমিক পর্যায়ে তাঁদের দায়মুক্তি দেওয়ার পাশাপাশি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলা করে। তবে যাঁদের নামে মামলা করা হয়েছে তাঁদেরও দায়মুক্তি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেয় পুলিশ। ফলে অর্ধশত মানুষের প্রাণহানি, দুই শতাধিক মানুষ আহত হওয়ার ঘটনার পেছনে কারা দায়ী, তা এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মামলা ও বিচার
আলাপ হয় মামলার বাদী এসআই আশরাফ উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি জানান, ২০২২ সালের ৭ জুন তিনি বাদী হয়ে সীতাকুণ্ড থানায় মামলাটি করেছিলেন। সেই মামলায় ডিপোর ডিজিএম (অপারেশন) নুরুল আকতার, ম্যানেজার (অ্যাডমিন) খালেদুর রহমানসহ ডিপোর অনেককে আসামি করা হয়। ২০২৩ সালের জুনে চট্টগ্রাম মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেন তিনি।
পুলিশ জানায়, চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ডিপো কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলা ছিল না, এটি একটি দুর্ঘটনা। একই সঙ্গে প্রতিবেদনে ডিপোর বিভিন্ন পর্যায়ের আট কর্মকর্তাকে মামলা থেকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়।
চট্টগ্রাম জেলা কোর্ট পরিদর্শক হাবিবুর রহমান বলেন, বিএম ডিপোর বিস্ফোরণে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ এনে পুলিশের পক্ষ থেকে যে মামলা করা হয়েছিল, তা তদন্ত শেষে ২০২৩ সালে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশ। তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী আদালত মামলাটি নিষ্পত্তি করেছেন।
অগ্নিনিরাপত্তা
বিস্ফোরণের পর অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিতে নড়েচড়ে বসে ফায়ার সার্ভিসসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো। পরে অগ্নিনিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিতে বিএম ডিপোকে ফায়ার হাইড্রেন্ট সিস্টেম তৈরি, পর্যাপ্ত ফায়ার এক্সটিংগুয়িশার মজুত, দক্ষ জনবল, ডিপোর ভেতরে পর্যাপ্ত পানির রিজার্ভার তৈরি, জেনারেটর, অটোমেটেড ফায়ার অ্যালার্মিং সিস্টেমসহ ১৯টি নির্দেশনা জুড়ে দেয় ফায়ার সার্ভিস।
আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক আনোয়ার হোসেন জানান, বিএম ডিপোতে ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম এখন অনেক ভালো ও উন্নত। এটা আগে ছিল না। বিস্ফোরণ পরবর্তী সময়ে অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিতে কর্তৃপক্ষকে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল, তার ৮০ শতাংশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
হতাহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ
বিস্ফোরণে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার ব্যবস্থার পাশাপাশি নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের ক্ষতিপূরণ দেয় কর্তৃপক্ষ। তবে চিকিৎসাধীন থাকা আহতদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের প্রতিশ্রুতি দিলেও এখন পর্যন্ত উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন অনেকে।
বিএম ডিপোর ভেতরে থাকা রেস্টুরেন্ট শ্রমিক নুর হোসেন বলেন, ‘বিস্ফোরণের আগে তিনি ডিপোর ওই রেস্টুরেন্টে ৯ বছর ধরে কাজ করছিলেন। সেদিনের হঠাৎ বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে গেলে সবার পাশাপাশি তিনিও আগুন নেভানোর কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পানি ছিটানোর সময় হঠাৎ বিস্ফোরণে তিনি অনেক দূরে ছিটকে পড়েন। বিস্ফোরণে তিনি প্রাণে বাঁচলেও হারিয়েছেন চোখের দৃষ্টিশক্তি, কানের শ্রবণশক্তি ও পায়ের চলনশক্তি। ক্ষতিপূরণ তো পানইনি, উল্টো ডিপোতে প্রবেশ বন্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ।’
বিএম কনটেইনার ডিপোর নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন মাঈনুল আহসান বলেন, বিস্ফোরণে যাঁরা হতাহত হয়েছেন, সবাই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন। এ পর্যন্ত হতাহত ২৫০ জনকে তাঁরা প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দিয়েছেন।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
১ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
২ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা সামনে রেখে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্তে পুশ ইন, গরু চোরাচালান ও কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ৪৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)।
২ ঘণ্টা আগে