আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
বিদ্যালয়ের ভবন না থাকায় খোলা আকাশের নিচে চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি না থাকায় এবং চেয়ার-টেবিলের সংকটের কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পোহাতে হচ্ছে সীমাহীন দুর্ভোগ।
বিদ্যালয়ের সূত্রে জানা যায়, বিদ্যালয়ের ভবন না থাকায় চেয়ার-টেবিল, ব্ল্যাকবোর্ডসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপকরণ বাধ্য হয়ে উন্মুক্ত জায়গায় রাখতে হচ্ছে। এতে বিদ্যালয়ের মূল্যবান উপকরণ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রখর রোদে কষ্ট সহ্য করে খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বৃষ্টির দিনে পাঠদানে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ আরও বেশি হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী মোছা. হুসনে আরা খাতুন জানান, আমাদের বিদ্যালয়ে জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল খুবই ভালো। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের কো-কারিকুলাম কার্যক্রমে উপজেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার আমাদের এই প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ভবন না থাকায় আমাদের অনেক কষ্ট করে পাঠগ্রহণ করতে হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘১৯৭২ সালে স্থাপিত এই বিদ্যালয়ে উপজেলার কয়লাবাড়ী, পাটেশ্বর, পুস্তিগাছা এবং সদর উপজেলার পাইকেল, নওদাপাড়া, কামারগাঁওসহ প্রায় ১০টি গ্রামের ৭ শতাধিক শিক্ষার্থীর পড়ালেখা করার একমাত্র প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বিদ্যালয়ের ভৌত অবকাঠামো, পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ ও চেয়ার-টেবিল না থাকায় শিক্ষার্থীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাকসুদা আক্তার মাসু গত ২৮ মার্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় এসে বিদ্যালয়ের এই সমস্যা দেখেন। তিনি বলেন, ‘বিদ্যালয়ের জন্য একটি ভবন নির্মাণ করা খুবই জরুরি। আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করব। আশা করছি দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।’
বিদ্যালয়ের ভবন না থাকায় খোলা আকাশের নিচে চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি না থাকায় এবং চেয়ার-টেবিলের সংকটের কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পোহাতে হচ্ছে সীমাহীন দুর্ভোগ।
বিদ্যালয়ের সূত্রে জানা যায়, বিদ্যালয়ের ভবন না থাকায় চেয়ার-টেবিল, ব্ল্যাকবোর্ডসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপকরণ বাধ্য হয়ে উন্মুক্ত জায়গায় রাখতে হচ্ছে। এতে বিদ্যালয়ের মূল্যবান উপকরণ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, প্রখর রোদে কষ্ট সহ্য করে খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। বৃষ্টির দিনে পাঠদানে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ আরও বেশি হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী মোছা. হুসনে আরা খাতুন জানান, আমাদের বিদ্যালয়ে জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল খুবই ভালো। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের কো-কারিকুলাম কার্যক্রমে উপজেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার আমাদের এই প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ভবন না থাকায় আমাদের অনেক কষ্ট করে পাঠগ্রহণ করতে হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘১৯৭২ সালে স্থাপিত এই বিদ্যালয়ে উপজেলার কয়লাবাড়ী, পাটেশ্বর, পুস্তিগাছা এবং সদর উপজেলার পাইকেল, নওদাপাড়া, কামারগাঁওসহ প্রায় ১০টি গ্রামের ৭ শতাধিক শিক্ষার্থীর পড়ালেখা করার একমাত্র প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বিদ্যালয়ের ভৌত অবকাঠামো, পর্যাপ্ত শ্রেণিকক্ষ ও চেয়ার-টেবিল না থাকায় শিক্ষার্থীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাকসুদা আক্তার মাসু গত ২৮ মার্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় এসে বিদ্যালয়ের এই সমস্যা দেখেন। তিনি বলেন, ‘বিদ্যালয়ের জন্য একটি ভবন নির্মাণ করা খুবই জরুরি। আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করব। আশা করছি দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।’
১৩ ঘণ্টা পর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার মেঘনা ফেরিঘাটে অটোরিকশা নদীতে পড়ে নিখোঁজ দুই যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মেঘনা নদী থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে ভোর ৫টার দিকে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাটে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২ ঘণ্টা আগে