নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরে ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় তিনজনকে পৃথক ধারায় যাবজ্জীবন, ১৪ বছর করে কারাদণ্ড ও ৬০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, নাটোর সদর উপজেলার বেলঘড়িয়া তালতলা এলাকার নুর ইসলামের ছেলে মো. সেলিম (৩৩), একই এলাকার আলতাফ হোসেনের ছেলে মো. শরীফ (৩০) এবং আরশেদ আলীর ছেলে মনির হোসেন (৩১)। তবে রায় ঘোষণার সময় তিন আসামিদের কেউই আদালতে উপস্থিত ছিল না।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই রায় দেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ২৯ মে সন্ধ্যার দিকে ষষ্ঠ শ্রেণির ওই ছাত্রীকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘরিয়া তালতলা এলাকা থেকে একটি সাদা মাইক্রোবাস করে শিশুকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সেলিম, শরীফ এবং মনির। এরপর তারা অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে হত্যা করে। হত্যার পর মরদেহ ভিকটিমের বাড়ির অদূরে আখখেতে পুঁতে রাখে।
এই ঘটনায় ওই শিশুর মা বাদী হয়ে ১ জুন নাটোর সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এরপর পুলিশ তদন্ত করে ওই বছরের ১৭ জুন ওই এলাকার আখখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করে।
নাটোর জজ কোর্টের ভারপ্রাপ্ত পিপি অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান জানান, মামলার তদন্তে অপহরণ, ধর্ষণ এবং গুমের সঙ্গে তিনজনের সম্পৃক্ততা পায় পুলিশ। সাক্ষ্য প্রমাণাদি উপস্থাপন শেষে আট বছর পর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসামি সেলিম, শরীফ ও মনিরকে একটি ধারায় প্রত্যেককে যাবজ্জীবন ও ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড এবং অপর একটি ধারায় ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন।
নাটোরে ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় তিনজনকে পৃথক ধারায় যাবজ্জীবন, ১৪ বছর করে কারাদণ্ড ও ৬০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, নাটোর সদর উপজেলার বেলঘড়িয়া তালতলা এলাকার নুর ইসলামের ছেলে মো. সেলিম (৩৩), একই এলাকার আলতাফ হোসেনের ছেলে মো. শরীফ (৩০) এবং আরশেদ আলীর ছেলে মনির হোসেন (৩১)। তবে রায় ঘোষণার সময় তিন আসামিদের কেউই আদালতে উপস্থিত ছিল না।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই রায় দেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ২৯ মে সন্ধ্যার দিকে ষষ্ঠ শ্রেণির ওই ছাত্রীকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘরিয়া তালতলা এলাকা থেকে একটি সাদা মাইক্রোবাস করে শিশুকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সেলিম, শরীফ এবং মনির। এরপর তারা অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে হত্যা করে। হত্যার পর মরদেহ ভিকটিমের বাড়ির অদূরে আখখেতে পুঁতে রাখে।
এই ঘটনায় ওই শিশুর মা বাদী হয়ে ১ জুন নাটোর সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এরপর পুলিশ তদন্ত করে ওই বছরের ১৭ জুন ওই এলাকার আখখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করে।
নাটোর জজ কোর্টের ভারপ্রাপ্ত পিপি অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান জানান, মামলার তদন্তে অপহরণ, ধর্ষণ এবং গুমের সঙ্গে তিনজনের সম্পৃক্ততা পায় পুলিশ। সাক্ষ্য প্রমাণাদি উপস্থাপন শেষে আট বছর পর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসামি সেলিম, শরীফ ও মনিরকে একটি ধারায় প্রত্যেককে যাবজ্জীবন ও ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড এবং অপর একটি ধারায় ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন।
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে মো. আলম শেখ (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে জীবন্ত মাটিতে পুঁতে ফেলার সময় চার যুবককে হাতেনাতে ধরে পুলিশে দিয়েছে গ্রামবাসী। গতকাল মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ভীম নগর গ্রামের একটি পরিত্যক্ত টুকুর ইটভাটায় এ ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেপারিবারিক কলহে মাকে মারধর করছিল ছেলে মাজহারুল (২০)। মারধরের ঘটনায় তাকে শাসন করতে যান মামা কাঞ্চন মিয়া (৬০)। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে কাঞ্চন মিয়া নিহত হন। নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের নওপাড়া গ্রামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটেছে।
১৮ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদে জৈব সার বিতরণ নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে বিএনপির দুই গ্রুপ ও জামায়াতের দ্বন্দ্ব চলছিল। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ১২২ বস্তা সার নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় জনতা আটক করে।
২২ মিনিট আগেঅবৈধভাবে চাকরিচ্যুত করার অভিযোগ ও বকেয়া পরিশোধের দাবিতে জিপি হাউসের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন গ্রামীণফোনের সাবেক কর্মীরা। আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে রাজধানীর বসুন্ধরায় ‘চাকরিচ্যুত ও অধিকারবঞ্চিত গ্রামীণফোন শ্রমিক ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে শতাধিক ব্যক্তি এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
২ ঘণ্টা আগে