নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

ছয় বছর ধরে ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করছেন শামসুন নাহার রুনা। শিক্ষক মতিউর রহমান চিকিৎসার ব্যয় মেটাতে ক্লান্ত। পরিবারের ব্যয় মেটাতে একটি মুদি দোকান দিয়েছেন শামসুন নাহারের ছেলে মাহমুদুল হাসান অন্তর। সেই দোকানটিই দখলে নিতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ উঠেছে শামসুন নাহারের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে।
গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে রাজশাহী নগরের দাসপুকুর মহল্লায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ভুক্তভোগী শামসুন নাহার রাজপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ ছাড়া আজ শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী জেলা শাখার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ তুলে ধরা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে কান্নায় ভেঙে পড়েন শামসুন নাহারের স্বামী মতিউর রহমান।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, শামসুন নাহারের বড় ভাই রওসনুর রহমান রোকন ও শফিউর রহমান মামুন তাঁর ভাগনে অন্তরের দোকানটি দখলে নিতে চান। এ জন্য হামলা চালিয়েছেন। হামলায় তাঁর প্রায় ৭ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া নগদ ৫০ হাজার টাকা লুট করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শামসুন নাহার বলেন, ‘বিরোধের সূত্রপাত ১১ বছর আগে। পাঁচ ভাইবোনদের মধ্যে আমার বাবা-মা আমাদের দুই বোনকে ১২ ছটাক করে জমি লিখে দেন। আমার জীবিত বাবা-মায়ের নামে এখনো তিন কাঠা জমি আছে, যা আমার তিন ভাই পাবেন। সেই জমি দ্রুত লিখে দেওয়াসহ আমাদের দেওয়া জমি থেকে ১১ লাখ টাকা দাবি করেন রোকন। আমরা দুই বোন অযৌক্তিক সেই দাবি মেনে না নিলে আমার ভাই ক্ষিপ্ত হয়।’
শামসুন নাহার আরও বলেন, ‘শুধু ভাই বলে আমরা এত দিন চুপ ছিলাম। কিন্তু সে এতটাই নিচে নেমে গেছে যে নেশার টাকা জোগাড় করার জন্য দোকানে এসে চাঁদা দাবি করে। সম্প্রতি দুই দফায় ৭ হাজার টাকার মালামাল নিয়ে টাকা দেয়নি। রোকন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। সে বিএনপির কোনো পদে না থাকলেও বিভিন্ন জায়গায় মহানগর বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক পদে থাকার পরিচয় দিয়ে ক্ষমতা দেখাচ্ছে। অথচ নগর বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটিই নেই।’

শামসুন নাহারের স্বামী মতিউর রহমান কান্নায় ভেঙে পড়ে বলেন, ‘আমার স্ত্রী ছয় বছর ধরে ক্যানসার বয়ে বেড়াচ্ছে। তাঁর চিকিৎসায় আমরা সর্বস্বান্ত। চিকিৎসায় একটু সহায়তা করতে আমি শিক্ষক হয়েও আমার ছেলেকে মুদি দোকান করে দিয়েছি। আরেক ছেলে টিউশনি করে। আমি বিএনপি করেও আজ কেন নির্যাতিত হচ্ছি, সেটাই আমার এখন প্রশ্ন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মোবাইলে কোনো মন্তব্য করবেন না বলে জানিয়েছেন শামসুন নাহারের ভাই রওসনুর রহমান রোকন। নগর বিএনপির পদে না থাকলেও এই পরিচয় দেওয়ার অভিযোগ নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি কী পদে আছি নিজেই জানি না, লোকজন বলে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার নলেজে নেই। এ রকম অভিযোগ থানায় করা হলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ছয় বছর ধরে ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করছেন শামসুন নাহার রুনা। শিক্ষক মতিউর রহমান চিকিৎসার ব্যয় মেটাতে ক্লান্ত। পরিবারের ব্যয় মেটাতে একটি মুদি দোকান দিয়েছেন শামসুন নাহারের ছেলে মাহমুদুল হাসান অন্তর। সেই দোকানটিই দখলে নিতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ উঠেছে শামসুন নাহারের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে।
গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে রাজশাহী নগরের দাসপুকুর মহল্লায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ভুক্তভোগী শামসুন নাহার রাজপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ ছাড়া আজ শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী জেলা শাখার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ তুলে ধরা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে কান্নায় ভেঙে পড়েন শামসুন নাহারের স্বামী মতিউর রহমান।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, শামসুন নাহারের বড় ভাই রওসনুর রহমান রোকন ও শফিউর রহমান মামুন তাঁর ভাগনে অন্তরের দোকানটি দখলে নিতে চান। এ জন্য হামলা চালিয়েছেন। হামলায় তাঁর প্রায় ৭ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া নগদ ৫০ হাজার টাকা লুট করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শামসুন নাহার বলেন, ‘বিরোধের সূত্রপাত ১১ বছর আগে। পাঁচ ভাইবোনদের মধ্যে আমার বাবা-মা আমাদের দুই বোনকে ১২ ছটাক করে জমি লিখে দেন। আমার জীবিত বাবা-মায়ের নামে এখনো তিন কাঠা জমি আছে, যা আমার তিন ভাই পাবেন। সেই জমি দ্রুত লিখে দেওয়াসহ আমাদের দেওয়া জমি থেকে ১১ লাখ টাকা দাবি করেন রোকন। আমরা দুই বোন অযৌক্তিক সেই দাবি মেনে না নিলে আমার ভাই ক্ষিপ্ত হয়।’
শামসুন নাহার আরও বলেন, ‘শুধু ভাই বলে আমরা এত দিন চুপ ছিলাম। কিন্তু সে এতটাই নিচে নেমে গেছে যে নেশার টাকা জোগাড় করার জন্য দোকানে এসে চাঁদা দাবি করে। সম্প্রতি দুই দফায় ৭ হাজার টাকার মালামাল নিয়ে টাকা দেয়নি। রোকন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। সে বিএনপির কোনো পদে না থাকলেও বিভিন্ন জায়গায় মহানগর বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক পদে থাকার পরিচয় দিয়ে ক্ষমতা দেখাচ্ছে। অথচ নগর বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটিই নেই।’

শামসুন নাহারের স্বামী মতিউর রহমান কান্নায় ভেঙে পড়ে বলেন, ‘আমার স্ত্রী ছয় বছর ধরে ক্যানসার বয়ে বেড়াচ্ছে। তাঁর চিকিৎসায় আমরা সর্বস্বান্ত। চিকিৎসায় একটু সহায়তা করতে আমি শিক্ষক হয়েও আমার ছেলেকে মুদি দোকান করে দিয়েছি। আরেক ছেলে টিউশনি করে। আমি বিএনপি করেও আজ কেন নির্যাতিত হচ্ছি, সেটাই আমার এখন প্রশ্ন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মোবাইলে কোনো মন্তব্য করবেন না বলে জানিয়েছেন শামসুন নাহারের ভাই রওসনুর রহমান রোকন। নগর বিএনপির পদে না থাকলেও এই পরিচয় দেওয়ার অভিযোগ নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি কী পদে আছি নিজেই জানি না, লোকজন বলে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার নলেজে নেই। এ রকম অভিযোগ থানায় করা হলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
১ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের
৬ মিনিট আগে
রংপুরের কাউনিয়ায় ইউনিয়ন কৃষক দল নেতা মোবারক হত্যা মামলার প্রধান আসামি ময়নুল ইসলাম মমিনুলকে (৪৫) কক্সবাজার থেকে গ্ৰেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মকছেদ আলী।
৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামির নাম অনিক হোসেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁকে আরও এক বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে হাজির ছিলেন। রায়ের পর তাঁকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফকির মো. জাহিদুল ইসলাম বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৩ জানুয়ারি কদমতলীর খোরশেদ আলী সরদার রোডের বুড়ির বাড়ির মসজিদের পাশে ব্যাডমিন্টন খেলার সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে সাজেদুর রহমান সাজুকে (২৮) গুলি করে ও কুপিয়ে জখম করেন আসামি অনিক (২৭) ও তাঁর সহযোগীরা। সাজুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় নিহতের বাবা সাইদুর রহমান সাঈদ কদমতলী থানায় হত্যা মামলা করেন।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনিককে একমাত্র আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।

রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামির নাম অনিক হোসেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁকে আরও এক বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে হাজির ছিলেন। রায়ের পর তাঁকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফকির মো. জাহিদুল ইসলাম বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৩ জানুয়ারি কদমতলীর খোরশেদ আলী সরদার রোডের বুড়ির বাড়ির মসজিদের পাশে ব্যাডমিন্টন খেলার সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে সাজেদুর রহমান সাজুকে (২৮) গুলি করে ও কুপিয়ে জখম করেন আসামি অনিক (২৭) ও তাঁর সহযোগীরা। সাজুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় নিহতের বাবা সাইদুর রহমান সাঈদ কদমতলী থানায় হত্যা মামলা করেন।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনিককে একমাত্র আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, শামসুন নাহারের বড় ভাই রওসনুর রহমান রোকন ও শফিউর রহমান মামুন তাঁর ভাগনে অন্তরের দোকানটি দখলে নিতে চান। এ জন্য হামলা চালিয়েছেন। হামলায় তাঁর প্রায় ৭ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া নগদ ৫০ হাজার টাকা লুট করা হয়েছে।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের
৬ মিনিট আগে
রংপুরের কাউনিয়ায় ইউনিয়ন কৃষক দল নেতা মোবারক হত্যা মামলার প্রধান আসামি ময়নুল ইসলাম মমিনুলকে (৪৫) কক্সবাজার থেকে গ্ৰেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মকছেদ আলী।
৭ মিনিট আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় কাকন বাহিনীর প্রধান কাকনসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখসহ ২০ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী দৌলতপুরের মরিচা ইউনিয়নের চৌদ্দহাজার মৌজার নিচ খানপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমানে রাজশাহীর বাঘায় বসবাসরত মণ্ডল বাহিনী ও দৌলতপুরের কাকন বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আরও দুজন গুরুতর আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গোলাগুলির খবর পেয়ে নিকটস্থ বাঘা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ গুলির খোসা, কয়েকটি তাজা গুলি ও রক্তমাখা ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। তবে ঘটনাস্থলটি কোন থানার আওতাধীন—তা নির্ধারণ করতে রাজশাহী ও খুলনা রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গতকাল মঙ্গলবার সারা দিন মাঠে থাকেন, যার ফলে মামলা কার্যক্রমে বিলম্ব হয়। পরে নির্ধারিত হয়, ঘটনাস্থল কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার আওতায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোলাগুলিতে নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নিচ খানপাড়া এলাকার মিনহাজ মণ্ডলের ছেলে আমান মণ্ডল (৩৬) এবং শুকুর মণ্ডলের ছেলে নাজমুল মণ্ডল (২৬)। নিহত ব্যক্তিরা মূলত কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের বাসিন্দা ছিলেন; নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাঁরা বাঘার নিচ খানপাড়ায় অস্থায়ীভাবে বসবাস করতেন।
অন্যদিকে গতকাল সকালে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের রায়টা পদ্মা ঘাট থেকে লিটন (৩০) নামের আরও একজনের মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা নৌ পুলিশ। নিহত লিটনের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তিনি ওই ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকার মৃত জামরুল ঘোষের ছেলে। পেশায় তিনি কসমেটিকস ব্যবসায়ী ছিলেন এবং কাকন বাহিনীর সদস্য হিসেবে পরিচিত।
এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোলাইমান শেখ বলেন, নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে মামলা করেছেন। পদ্মার চরাঞ্চলটি অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় এখনো কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশ অভিযানে রয়েছে।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থলের সীমানা নিয়ে জটিলতা ছিল, আমরা সরেজমিনে তা নির্ধারণ করেছি—এটি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার আওতাধীন এলাকা। ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণে গুলির খোসা ও রক্তাক্ত ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বিকেলে কাকনসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখ করে ও ২০ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে একটি হত্যা মামলা করেছেন মণ্ডল গ্রুপের নিহতের পরিবার। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
অভিযুক্ত কাকন বাহিনীর প্রধান কাকন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের মাঝদিয়াড় গ্রামের মৃত জমির উদ্দিনের ছেলে। তিনি স্থানীয় প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতাদের আশ্রয়ে পদ্মা নদীর বালুমহাল ও চরাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতেন। তিনি বালুমহাল দখল ও আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে গড়ে তোলেন সশস্ত্র ‘কাকন বাহিনী’। বর্তমানে এ বাহিনীর সক্রিয় সদস্যসংখ্যা ৪০ জনের বেশি। তারা দীর্ঘদিন ধরে কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজশাহী, বাঘা ও নাটোরের পদ্মা নদীর চরাঞ্চলে দখলবাজি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় কাকন বাহিনীর প্রধান কাকনসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখসহ ২০ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী দৌলতপুরের মরিচা ইউনিয়নের চৌদ্দহাজার মৌজার নিচ খানপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমানে রাজশাহীর বাঘায় বসবাসরত মণ্ডল বাহিনী ও দৌলতপুরের কাকন বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আরও দুজন গুরুতর আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গোলাগুলির খবর পেয়ে নিকটস্থ বাঘা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ গুলির খোসা, কয়েকটি তাজা গুলি ও রক্তমাখা ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। তবে ঘটনাস্থলটি কোন থানার আওতাধীন—তা নির্ধারণ করতে রাজশাহী ও খুলনা রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গতকাল মঙ্গলবার সারা দিন মাঠে থাকেন, যার ফলে মামলা কার্যক্রমে বিলম্ব হয়। পরে নির্ধারিত হয়, ঘটনাস্থল কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার আওতায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোলাগুলিতে নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নিচ খানপাড়া এলাকার মিনহাজ মণ্ডলের ছেলে আমান মণ্ডল (৩৬) এবং শুকুর মণ্ডলের ছেলে নাজমুল মণ্ডল (২৬)। নিহত ব্যক্তিরা মূলত কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের বাসিন্দা ছিলেন; নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাঁরা বাঘার নিচ খানপাড়ায় অস্থায়ীভাবে বসবাস করতেন।
অন্যদিকে গতকাল সকালে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের রায়টা পদ্মা ঘাট থেকে লিটন (৩০) নামের আরও একজনের মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা নৌ পুলিশ। নিহত লিটনের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তিনি ওই ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকার মৃত জামরুল ঘোষের ছেলে। পেশায় তিনি কসমেটিকস ব্যবসায়ী ছিলেন এবং কাকন বাহিনীর সদস্য হিসেবে পরিচিত।
এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোলাইমান শেখ বলেন, নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে মামলা করেছেন। পদ্মার চরাঞ্চলটি অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় এখনো কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশ অভিযানে রয়েছে।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থলের সীমানা নিয়ে জটিলতা ছিল, আমরা সরেজমিনে তা নির্ধারণ করেছি—এটি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার আওতাধীন এলাকা। ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণে গুলির খোসা ও রক্তাক্ত ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বিকেলে কাকনসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখ করে ও ২০ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে একটি হত্যা মামলা করেছেন মণ্ডল গ্রুপের নিহতের পরিবার। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
অভিযুক্ত কাকন বাহিনীর প্রধান কাকন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের মাঝদিয়াড় গ্রামের মৃত জমির উদ্দিনের ছেলে। তিনি স্থানীয় প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতাদের আশ্রয়ে পদ্মা নদীর বালুমহাল ও চরাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতেন। তিনি বালুমহাল দখল ও আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে গড়ে তোলেন সশস্ত্র ‘কাকন বাহিনী’। বর্তমানে এ বাহিনীর সক্রিয় সদস্যসংখ্যা ৪০ জনের বেশি। তারা দীর্ঘদিন ধরে কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজশাহী, বাঘা ও নাটোরের পদ্মা নদীর চরাঞ্চলে দখলবাজি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, শামসুন নাহারের বড় ভাই রওসনুর রহমান রোকন ও শফিউর রহমান মামুন তাঁর ভাগনে অন্তরের দোকানটি দখলে নিতে চান। এ জন্য হামলা চালিয়েছেন। হামলায় তাঁর প্রায় ৭ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া নগদ ৫০ হাজার টাকা লুট করা হয়েছে।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
১ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের
৬ মিনিট আগে
রংপুরের কাউনিয়ায় ইউনিয়ন কৃষক দল নেতা মোবারক হত্যা মামলার প্রধান আসামি ময়নুল ইসলাম মমিনুলকে (৪৫) কক্সবাজার থেকে গ্ৰেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মকছেদ আলী।
৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ডিএমপি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র এম রবিন হোসেন (৫৪), চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সদস্য ইসাহাক সিকদার (৬৩), ছাত্রলীগের কর্মী মো. ইসতিয়াক মিলন (২৩), শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইব্রাহিম আহমেদ রিপন (৪৮) এবং জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হান রহমতুল্লাহ ওরফে রিমু (৫০)।
ডিবির তথ্য অনুযায়ী, আজ ভোর ৪টার দিকে গুলশান বিভাগের একটি দল বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে রবিন হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। এর আগে গতকাল রাত সোয়া ১০টার দিকে তেজগাঁও বিভাগের একটি দল রাজধানীর শান্তিনগর এলাকা থেকে ইসাহাক সিকদারকে গ্রেপ্তার করে। একই দিন সন্ধ্যায় তেজগাঁওয়ের নাবিস্কো এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিবির লালবাগ বিভাগের সদস্যরা ছাত্রলীগ কর্মী ইসতিয়াক মিলনকে গ্রেপ্তার করে।
এ ছাড়া রাতে গুলশান এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিবির সাইবার বিভাগের একটি দল ইব্রাহিম আহমেদ রিপনকে এবং পরে নিকুঞ্জ-২ এলাকা থেকে রায়হান রহমতুল্লাহ ওরফে রিমুকে গ্রেপ্তার করে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ডিএমপি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র এম রবিন হোসেন (৫৪), চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সদস্য ইসাহাক সিকদার (৬৩), ছাত্রলীগের কর্মী মো. ইসতিয়াক মিলন (২৩), শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইব্রাহিম আহমেদ রিপন (৪৮) এবং জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হান রহমতুল্লাহ ওরফে রিমু (৫০)।
ডিবির তথ্য অনুযায়ী, আজ ভোর ৪টার দিকে গুলশান বিভাগের একটি দল বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে রবিন হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। এর আগে গতকাল রাত সোয়া ১০টার দিকে তেজগাঁও বিভাগের একটি দল রাজধানীর শান্তিনগর এলাকা থেকে ইসাহাক সিকদারকে গ্রেপ্তার করে। একই দিন সন্ধ্যায় তেজগাঁওয়ের নাবিস্কো এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিবির লালবাগ বিভাগের সদস্যরা ছাত্রলীগ কর্মী ইসতিয়াক মিলনকে গ্রেপ্তার করে।
এ ছাড়া রাতে গুলশান এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিবির সাইবার বিভাগের একটি দল ইব্রাহিম আহমেদ রিপনকে এবং পরে নিকুঞ্জ-২ এলাকা থেকে রায়হান রহমতুল্লাহ ওরফে রিমুকে গ্রেপ্তার করে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, শামসুন নাহারের বড় ভাই রওসনুর রহমান রোকন ও শফিউর রহমান মামুন তাঁর ভাগনে অন্তরের দোকানটি দখলে নিতে চান। এ জন্য হামলা চালিয়েছেন। হামলায় তাঁর প্রায় ৭ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া নগদ ৫০ হাজার টাকা লুট করা হয়েছে।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
১ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
৩ মিনিট আগে
রংপুরের কাউনিয়ায় ইউনিয়ন কৃষক দল নেতা মোবারক হত্যা মামলার প্রধান আসামি ময়নুল ইসলাম মমিনুলকে (৪৫) কক্সবাজার থেকে গ্ৰেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মকছেদ আলী।
৭ মিনিট আগেকাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের কাউনিয়ায় ইউনিয়ন কৃষক দল নেতা মোবারক হত্যা মামলার প্রধান আসামি ময়নুল ইসলাম মমিনুলকে (৪৫) কক্সবাজার থেকে গ্ৰেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক মকছেদ আলী।
মামলার বরাতে এসআই মকছেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের বিশ্বনাথ গ্ৰামের মৃত ইব্রাহিম আলীর ছেলে ও ইউনিয়ন কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক আলী গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে স্থানীয় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে নিখোঁজ হন।
এ ব্যাপারে থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করার পাশাপাশি এলাকায় খোঁজাখুঁজি করেন স্বজনেরা। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে ২৬ সেপ্টেম্বর রাতে বিশ্বনাথ গ্ৰামে প্রতিবেশী মইনুল ইসলাম মমিনুলের বসতবাড়ির রান্নাঘরের পেছনে মোবারকের লাশ মাটিচাপা অবস্থায় দেখতে পান স্বজনেরা। এ সময় কৌশলে মমিনুল পালিয়ে যান। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে রান্নাঘরের পেছনে মাটি খুঁড়ে মোবারকের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় মোবারকের মা বাদী হয়ে মমিনুলকে প্রধান আসামি করে সাতজনের নামে হত্যা মামলা করেন। ঘটনার পর মমিনুল এলাকা ছেড়ে পালিয়ে আত্মগোপন করেন।
গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) বেলা সোয়া ১টার দিকে কক্সবাজারের উখিয়া থানাধীন মধুরছড়া ৪ নম্বর ক্যাম্প এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামি ময়নুল ইসলাম মমিনুলকে আটক করে র্যাব-১৫। পরে তাঁকে কক্সবাজার সদর থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। খবর পেয়ে গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজার সদর থানা-পুলিশের হেফাজতে থাকা মমিনুলকে গ্ৰেপ্তার করে আজ কাউনিয়া থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। আজ তাঁকে রংপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।

রংপুরের কাউনিয়ায় ইউনিয়ন কৃষক দল নেতা মোবারক হত্যা মামলার প্রধান আসামি ময়নুল ইসলাম মমিনুলকে (৪৫) কক্সবাজার থেকে গ্ৰেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রংপুর আদালতে পাঠানো হয় বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক মকছেদ আলী।
মামলার বরাতে এসআই মকছেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের বিশ্বনাথ গ্ৰামের মৃত ইব্রাহিম আলীর ছেলে ও ইউনিয়ন কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক আলী গত ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে স্থানীয় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে নিখোঁজ হন।
এ ব্যাপারে থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করার পাশাপাশি এলাকায় খোঁজাখুঁজি করেন স্বজনেরা। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে ২৬ সেপ্টেম্বর রাতে বিশ্বনাথ গ্ৰামে প্রতিবেশী মইনুল ইসলাম মমিনুলের বসতবাড়ির রান্নাঘরের পেছনে মোবারকের লাশ মাটিচাপা অবস্থায় দেখতে পান স্বজনেরা। এ সময় কৌশলে মমিনুল পালিয়ে যান। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে রান্নাঘরের পেছনে মাটি খুঁড়ে মোবারকের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় মোবারকের মা বাদী হয়ে মমিনুলকে প্রধান আসামি করে সাতজনের নামে হত্যা মামলা করেন। ঘটনার পর মমিনুল এলাকা ছেড়ে পালিয়ে আত্মগোপন করেন।
গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) বেলা সোয়া ১টার দিকে কক্সবাজারের উখিয়া থানাধীন মধুরছড়া ৪ নম্বর ক্যাম্প এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামি ময়নুল ইসলাম মমিনুলকে আটক করে র্যাব-১৫। পরে তাঁকে কক্সবাজার সদর থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। খবর পেয়ে গতকাল মঙ্গলবার কক্সবাজার সদর থানা-পুলিশের হেফাজতে থাকা মমিনুলকে গ্ৰেপ্তার করে আজ কাউনিয়া থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। আজ তাঁকে রংপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, শামসুন নাহারের বড় ভাই রওসনুর রহমান রোকন ও শফিউর রহমান মামুন তাঁর ভাগনে অন্তরের দোকানটি দখলে নিতে চান। এ জন্য হামলা চালিয়েছেন। হামলায় তাঁর প্রায় ৭ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া নগদ ৫০ হাজার টাকা লুট করা হয়েছে।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
১ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের
৬ মিনিট আগে