রিপন চন্দ্র রায়, রাবি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাস বাংলাদেশ মাঠ। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের ক্রিকেট ফেস্টের ফাইনাল ম্যাচ। গতকাল রোববার দুপুর দুইটায় ফাইনালে মুখোমুখি হয় ম্যানডামাস একাদশ ও হেবিয়াস কর্পাস একাদশ। প্রথম ইনিংসের অর্ধেক পেরিয়ে গেছে। মাঠে তখন ব্যাট করছিলেন ম্যানডামাসের দলীয় অধিনায়ক মেহেদী হাসান সিয়াম ও শাহ আলম সাজু। এক ছক্কা ও এক চারসহ ৯ বলে ১৬ রান করে তখন নন-স্ট্রাইক প্রান্তে ছিলেন সিয়াম।
এমন সময় হঠাৎ অসুস্থতা বোধ করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই লুটিয়ে পড়েন মাটিতে। আর কিছু বুঝে ওঠার আগেই নিভে যায় তাঁর জীবন প্রদীপ। আর কোনো দিন পৃথিবীর কোনো বোলার তাঁকে আউট করতে পারবেন না। অস্ট্রেলিয়ার ফিলিপ হিউজের মতো সিয়ামও অপরাজিত থাকবেন অনন্তকাল।
আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন সিয়াম। পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই অসাধারণ ব্যাটিং নৈপুণ্য দেখিয়ে দলকে ফাইনালের মঞ্চে তোলেন দলীয় অধিনায়ক সিয়াম। ফাইনাল ম্যাচেও অসাধারণ ব্যাটিং করছিলেন তিনি। ইনিংসের ১০.১ ওভারের মাথায় ম্যানডামাসের পঞ্চম উইকেটের পতন ঘটে। আর তখনই সতীর্থ খেলোয়াড়দের কাছে পানি চান নন-স্ট্রাইক প্রান্তে থাকা ব্যাটার সিয়াম। কিন্তু সতীর্থরা তাঁর কাছে পৌঁছানোর আগেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। শুরু হয় খিঁচুনি। মুহূর্তের মধ্যেই জ্ঞান হারান তিনি। এরপর সতীর্থ খেলোয়াড়েরা সেবা-শুশ্রূষা দিয়ে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করেন। তবে তাঁর অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সযোগে তাঁকে পাঠানো হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই তিনি মারা গেছেন। প্রকৃতির নির্মম সত্যের কাছে হার মেনে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়কে কাঁদিয়ে খেলার মাঠ থেকেই ৯ বলে ১৬ রানের অপরাজিত এক ইনিংস খেলে বিদায় নেন সিয়াম।
গতকাল রোববার সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট মরদেহ হস্তান্তর করেন। পরে রাত ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে শেষবারের মতো সিয়ামকে বিদায় জানান সহপাঠীরা। জানাজা শেষে রাত ৯টার দিকে সিয়ামের গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার উদ্দেশে রওনা হয় লাশবাহী গাড়ি। আর সবাইকে কাঁদিয়ে সিয়াম ছেড়ে যান তাঁর প্রাণের ক্যাম্পাস। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে তাঁর গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে দাফনকাজ শেষ হয়।
হপাঠীরা জানিয়েছেন, পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই অসাধারণ ব্যাটিং নৈপুণ্য দেখিয়েছেন ক্রিকেটপ্রেমী সিয়াম। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনিই। ২৩১ স্ট্রাইকরেটে ১১১ রান সংগ্রহ করেন তিনি। যার মধ্যে ২৮ বলে ৭১ রানের অপরাজিত এক ইনিংসও ছিল। এ ছাড়াও পুরো টুর্নামেন্ট আয়োজনের দায়িত্বেও ছিলেন সিয়াম।
শুধু খেলার মাঠ নয়, পড়ার টেবিলেও তুখোড় মেধাবী ছিলেন মেহেদী হাসান সিয়াম। তৃতীয় বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষায় অর্জন করেন জিপিএ ৩ দশমিক ৭১। বিভাগ ও বিভাগের বাইরেও সিয়াম ছিলেন বেশ পরিচিত মুখ। পরিচিত কারও সঙ্গে দেখা হলেই একগাল হেসে কুশল বিনিময় করতেন নিঃসংকোচে। তাঁর অমায়িক ব্যবহারের কারণে বিভাগের জ্যেষ্ঠ-কনিষ্ঠের কাছে তিনি ছিলেন প্রিয়পাত্র।
তাঁর এই অকালপ্রয়াণ কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তাঁর সহপাঠীসহ বিভাগের অন্যান্য শিক্ষার্থীরা। সিয়ামের সতীর্থ খেলোয়াড় শাহ আলম সাজু বলেন, ‘শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন। সিনিয়র হিসেবেও তিনি ছিলেন অমায়িক একজন মানুষ। তাঁর মুখের হাসি যে কোনো মানুষের মন ভালো করে দিতে পারত। সিয়াম এভাবে আমাদের ছেড়ে চলে যাবে কেউ কখনো কল্পনাও করতে পারিনি।’
আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক সাহাল উদ্দিন বলেন, ‘আমি এখনো সিয়ামের গ্রামের বাড়িতেই অবস্থান করছি। তাঁর এই অকালপ্রয়াণ কোনোভাবেই মানতে পারছি না। সিয়াম একদিকে যেমন ক্রীড়ামোদী ছিল, অন্যদিকে অসম্ভব মেধাবীও ছিল। এমন একজন শিক্ষার্থীকে হারিয়ে বিভাগ অত্যন্ত ব্যথিত।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-উপদেষ্টা আমিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার গভীরভাবে শোকাহত। গতকাল রাতে জানাজার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন। সেখানে তিনি তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাস বাংলাদেশ মাঠ। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের ক্রিকেট ফেস্টের ফাইনাল ম্যাচ। গতকাল রোববার দুপুর দুইটায় ফাইনালে মুখোমুখি হয় ম্যানডামাস একাদশ ও হেবিয়াস কর্পাস একাদশ। প্রথম ইনিংসের অর্ধেক পেরিয়ে গেছে। মাঠে তখন ব্যাট করছিলেন ম্যানডামাসের দলীয় অধিনায়ক মেহেদী হাসান সিয়াম ও শাহ আলম সাজু। এক ছক্কা ও এক চারসহ ৯ বলে ১৬ রান করে তখন নন-স্ট্রাইক প্রান্তে ছিলেন সিয়াম।
এমন সময় হঠাৎ অসুস্থতা বোধ করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই লুটিয়ে পড়েন মাটিতে। আর কিছু বুঝে ওঠার আগেই নিভে যায় তাঁর জীবন প্রদীপ। আর কোনো দিন পৃথিবীর কোনো বোলার তাঁকে আউট করতে পারবেন না। অস্ট্রেলিয়ার ফিলিপ হিউজের মতো সিয়ামও অপরাজিত থাকবেন অনন্তকাল।
আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন সিয়াম। পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই অসাধারণ ব্যাটিং নৈপুণ্য দেখিয়ে দলকে ফাইনালের মঞ্চে তোলেন দলীয় অধিনায়ক সিয়াম। ফাইনাল ম্যাচেও অসাধারণ ব্যাটিং করছিলেন তিনি। ইনিংসের ১০.১ ওভারের মাথায় ম্যানডামাসের পঞ্চম উইকেটের পতন ঘটে। আর তখনই সতীর্থ খেলোয়াড়দের কাছে পানি চান নন-স্ট্রাইক প্রান্তে থাকা ব্যাটার সিয়াম। কিন্তু সতীর্থরা তাঁর কাছে পৌঁছানোর আগেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। শুরু হয় খিঁচুনি। মুহূর্তের মধ্যেই জ্ঞান হারান তিনি। এরপর সতীর্থ খেলোয়াড়েরা সেবা-শুশ্রূষা দিয়ে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করেন। তবে তাঁর অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্সযোগে তাঁকে পাঠানো হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই তিনি মারা গেছেন। প্রকৃতির নির্মম সত্যের কাছে হার মেনে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়কে কাঁদিয়ে খেলার মাঠ থেকেই ৯ বলে ১৬ রানের অপরাজিত এক ইনিংস খেলে বিদায় নেন সিয়াম।
গতকাল রোববার সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট মরদেহ হস্তান্তর করেন। পরে রাত ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে শেষবারের মতো সিয়ামকে বিদায় জানান সহপাঠীরা। জানাজা শেষে রাত ৯টার দিকে সিয়ামের গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার উদ্দেশে রওনা হয় লাশবাহী গাড়ি। আর সবাইকে কাঁদিয়ে সিয়াম ছেড়ে যান তাঁর প্রাণের ক্যাম্পাস। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে তাঁর গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে দাফনকাজ শেষ হয়।
হপাঠীরা জানিয়েছেন, পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই অসাধারণ ব্যাটিং নৈপুণ্য দেখিয়েছেন ক্রিকেটপ্রেমী সিয়াম। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনিই। ২৩১ স্ট্রাইকরেটে ১১১ রান সংগ্রহ করেন তিনি। যার মধ্যে ২৮ বলে ৭১ রানের অপরাজিত এক ইনিংসও ছিল। এ ছাড়াও পুরো টুর্নামেন্ট আয়োজনের দায়িত্বেও ছিলেন সিয়াম।
শুধু খেলার মাঠ নয়, পড়ার টেবিলেও তুখোড় মেধাবী ছিলেন মেহেদী হাসান সিয়াম। তৃতীয় বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষায় অর্জন করেন জিপিএ ৩ দশমিক ৭১। বিভাগ ও বিভাগের বাইরেও সিয়াম ছিলেন বেশ পরিচিত মুখ। পরিচিত কারও সঙ্গে দেখা হলেই একগাল হেসে কুশল বিনিময় করতেন নিঃসংকোচে। তাঁর অমায়িক ব্যবহারের কারণে বিভাগের জ্যেষ্ঠ-কনিষ্ঠের কাছে তিনি ছিলেন প্রিয়পাত্র।
তাঁর এই অকালপ্রয়াণ কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তাঁর সহপাঠীসহ বিভাগের অন্যান্য শিক্ষার্থীরা। সিয়ামের সতীর্থ খেলোয়াড় শাহ আলম সাজু বলেন, ‘শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন। সিনিয়র হিসেবেও তিনি ছিলেন অমায়িক একজন মানুষ। তাঁর মুখের হাসি যে কোনো মানুষের মন ভালো করে দিতে পারত। সিয়াম এভাবে আমাদের ছেড়ে চলে যাবে কেউ কখনো কল্পনাও করতে পারিনি।’
আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক সাহাল উদ্দিন বলেন, ‘আমি এখনো সিয়ামের গ্রামের বাড়িতেই অবস্থান করছি। তাঁর এই অকালপ্রয়াণ কোনোভাবেই মানতে পারছি না। সিয়াম একদিকে যেমন ক্রীড়ামোদী ছিল, অন্যদিকে অসম্ভব মেধাবীও ছিল। এমন একজন শিক্ষার্থীকে হারিয়ে বিভাগ অত্যন্ত ব্যথিত।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-উপদেষ্টা আমিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার গভীরভাবে শোকাহত। গতকাল রাতে জানাজার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন। সেখানে তিনি তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।’
গাজীপুরের টঙ্গীতে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে মারা যাওয়া ফারিয়া তাসনিম জ্যোতির (৩২) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তিনি চুয়াডাঙ্গা শহরের বাগানপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও পৌরসভার সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার মৃত বাবলুর মেয়ে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরে জ্যোতির মরদেহ নিয়ে পৌঁছান স্বজনেরা। এ সময় স্বজনদের...
৩৩ মিনিট আগেচাঁদাবাজি, দখলদারি, ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির তিন নেতাকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব ধরনের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিএনপির বেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বিজ্ঞপ্তিতে...
৪১ মিনিট আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে সাবেক সংসদ সদস্য রুহুল আমীন মাদানীর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি মসজিদের উন্নয়নে দুই অর্থবছরে তিনটি প্রকল্পের আওতায় প্রায় কোটি টাকা বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো প্রকল্পের কাজই পূর্ণতা পায়নি। একটির কাজ করাই হয়নি, অন্যটির কাজ আংশিক হয়ে থেমে আছে, আরেকটিতে কেবল নামফলক বসিয়েই..
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শেরপুর পৌরসভায় গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় বরাদ্দ পাওয়া সাতটি প্রকল্পের কাজের মেয়াদ শেষ হলেও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ। যদিও দাপ্তরিক নথিতে সব প্রকল্পই ‘প্রায় সম্পন্ন’ হিসেবে দেখানো হয়েছে, তবে মাঠপর্যায়ে বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।
৩ ঘণ্টা আগে