সিংড়া (নাটোর) প্রতিনিধি
বর্ষা মৌসুমে সিংড়ার চলনবিলে ভ্রাম্যমাণ ও পানির ওপরে ভাসমান হাঁসের খামার করে স্বাবলম্বী হয়েছে অনেক পরিবার। এসব খামারে হাঁস পালন করে জীবিকা নির্বাহের পাশাপাশি অনেক বেকার যুবক এখন তাদের কর্মসংস্থান খুঁজে নিয়েছেন। তবে সরকারি সহযোগিতা পেলে হাঁস পালনে আগ্রহী হয়ে উঠবে আরও অনেকই। পাশাপাশি খামারি বিমা চালুর দাবি তাঁদের।
নিংগইন গ্রামের ভাসমান হাঁসের খামারি শাহাব উদ্দিন জানান, প্রায় দুই যুগ ধরে চলনবিলের পানিতে ড্রামের ওপর ভাসমান হাঁসের খামার করেছেন তিনি। আর এই খামারে তাঁর সংসারের সচ্ছলতা ফিরে আসার পাশাপাশি এলাকার কয়েকজনের কর্মসংস্থানও হয়েছে। গত বছর হঠাৎ প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টিতে খামারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল কিন্তু কোনো সরকারি অনুদান বা সহযোগিতা পাননি। তা ছাড়া হাঁসের রোগ বালাইয়ের জন্য প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ে ঘুরেও কোনো কাজ হয় না বলে অভিযোগ করেন তিনি।
কয়াখাস গ্রামের আরেক খামারি লিটন হোসেন বলেন, বর্তমানে ডিমের দাম ভালো কিন্তু খাদ্যর দাম দ্বিগুণ হওয়ায় অনেক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তা ছাড়া হাঁস মুরগি মারা গিয়ে অনেক খামারি নিঃস্ব হয়ে গেলেও সরকারি কোনো সহায়তা পায়নি। এ কারণে সরকারের নিকট খামারি বিমা চালু করার অনুরোধ করেন তিনি।
এদিকে চলনবিল ডিমের আড়তের স্বত্বাধিকারী আব্দুল ওহাব জানান, সিংড়ার চলনবিল এলাকায় প্রায় ৪ থেকে ৫ শতাধিক হাঁসের খামার রয়েছে। বর্তমানে ডিমের দাম বৃদ্ধিতে খামারিরা বেশ লাভবান হচ্ছে। তবে এসব খামারে সঠিক তদারকির ব্যবস্থা থাকলে খামারিরা আরও লাভবান হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. এ কে এম ইফতেখারুল ইসলাম বলেন, চলনবিল এলাকায় ভাসমান মোট ৩৮১টি খামার রয়েছে। আর এসব খামার তদারকির জন্য মাঠ পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে একজন করে উপসহকারী প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা রয়েছে। কোনো খামারির সমস্যা হলে তাঁরা যোগাযোগ করেন। তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
বর্ষা মৌসুমে সিংড়ার চলনবিলে ভ্রাম্যমাণ ও পানির ওপরে ভাসমান হাঁসের খামার করে স্বাবলম্বী হয়েছে অনেক পরিবার। এসব খামারে হাঁস পালন করে জীবিকা নির্বাহের পাশাপাশি অনেক বেকার যুবক এখন তাদের কর্মসংস্থান খুঁজে নিয়েছেন। তবে সরকারি সহযোগিতা পেলে হাঁস পালনে আগ্রহী হয়ে উঠবে আরও অনেকই। পাশাপাশি খামারি বিমা চালুর দাবি তাঁদের।
নিংগইন গ্রামের ভাসমান হাঁসের খামারি শাহাব উদ্দিন জানান, প্রায় দুই যুগ ধরে চলনবিলের পানিতে ড্রামের ওপর ভাসমান হাঁসের খামার করেছেন তিনি। আর এই খামারে তাঁর সংসারের সচ্ছলতা ফিরে আসার পাশাপাশি এলাকার কয়েকজনের কর্মসংস্থানও হয়েছে। গত বছর হঠাৎ প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টিতে খামারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল কিন্তু কোনো সরকারি অনুদান বা সহযোগিতা পাননি। তা ছাড়া হাঁসের রোগ বালাইয়ের জন্য প্রাণী সম্পদ কার্যালয়ে ঘুরেও কোনো কাজ হয় না বলে অভিযোগ করেন তিনি।
কয়াখাস গ্রামের আরেক খামারি লিটন হোসেন বলেন, বর্তমানে ডিমের দাম ভালো কিন্তু খাদ্যর দাম দ্বিগুণ হওয়ায় অনেক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তা ছাড়া হাঁস মুরগি মারা গিয়ে অনেক খামারি নিঃস্ব হয়ে গেলেও সরকারি কোনো সহায়তা পায়নি। এ কারণে সরকারের নিকট খামারি বিমা চালু করার অনুরোধ করেন তিনি।
এদিকে চলনবিল ডিমের আড়তের স্বত্বাধিকারী আব্দুল ওহাব জানান, সিংড়ার চলনবিল এলাকায় প্রায় ৪ থেকে ৫ শতাধিক হাঁসের খামার রয়েছে। বর্তমানে ডিমের দাম বৃদ্ধিতে খামারিরা বেশ লাভবান হচ্ছে। তবে এসব খামারে সঠিক তদারকির ব্যবস্থা থাকলে খামারিরা আরও লাভবান হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. এ কে এম ইফতেখারুল ইসলাম বলেন, চলনবিল এলাকায় ভাসমান মোট ৩৮১টি খামার রয়েছে। আর এসব খামার তদারকির জন্য মাঠ পর্যায়ে প্রতিটি ইউনিয়নে একজন করে উপসহকারী প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা রয়েছে। কোনো খামারির সমস্যা হলে তাঁরা যোগাযোগ করেন। তবে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
২ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
২ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
২ ঘণ্টা আগে