নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের এমপি আয়েন উদ্দিনের বিচার চেয়ে বুকে প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়েছেন এক আওয়ামী লীগ নেতা। তাঁর নাম সুরঞ্জিত সরকার (৪৩)। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের মোহনপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক। উপজেলা আওয়ামী লীগের আগের কমিটির শ্রমবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন তিনি।
গত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পেয়ে পরাজিত হন সুরঞ্জিত। এমপি আয়েন উদ্দিনই তাঁকে ফেল করিয়েছেন বলে সুরঞ্জিতের অভিযোগ। তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে এমপির বিচার চেয়ে আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহী মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে দাঁড়ান সুরঞ্জিত। বেলা ৩টা পর্যন্ত তিনি সেখানেই ছিলেন।
সুরঞ্জিতের বুকে ঝোলানো প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট বিচার চাই। রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) এমপি আয়েন উদ্দিন ও তার দুলাভাই উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নির্যাতনের শিকার। ১. ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পেলে বিরোধিতা করে ফেল করানো। ২. এমপির ক্যাডার বাহিনী দিয়ে হামলা করে হত্যার চেষ্টা ও অর্ধ পঙ্গু বানানো এবং ৩. ২০২১ সালে ইউনিয়ন নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন চাইলে হিন্দু জাতি ধর্ম তুলে কটূক্তি ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করা। এই নির্যাতনের বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি।’
সুরঞ্জিত সরকার বলেন, ‘এমপি আয়েন উদ্দিন ও তাঁর দুলাভাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম প্রকাশ্যে নৌকার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তাই আমি নৌকা পেয়েও ফেল করি। পরের নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন চাইলে এমপি আমাকে জাত-ধর্ম তুলে গালাগাল করেন। এমপি তাঁর ক্যাডার বাহিনী দিয়ে আমার ওপর হামলা করে। সেই হামলায় আমি প্রায় মারাই যাচ্ছিলাম। ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করে কোনোরকমে বেঁচে আছি। এখনো বছরে কয়েকবার চিকিৎসা করতে যেতে হয়।’
সুরঞ্জিত আরও বলেন, ‘চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে গিয়ে আমি একেবারে শেষ হয়ে গেছি। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছেই এমপি ও তাঁর দুলাভাইয়ের বিচার চাই। তাই রাস্তায় দাঁড়িয়েছি।’
এ বিষয়ে এমপি আয়েন উদ্দিন বলেন, ‘মানসিকভাবে অসুস্থ একটা মানুষকে নিয়ে দয়া করে এগুলো (সংবাদ) করবেন না। তাঁকে নির্যাতন যারা করেছে, সেই সময় থানায় মামলা করেছে। আসামিরা কে দেখেন। একটা পুকুর নিয়ে গন্ডগোল করে মার খেয়েছে। এখন দায় চাপাচ্ছে আমার ওপর। অথচ তাঁর চিকিৎসায় আমি টাকা দিয়েছি। ভারতে পাঠিয়েছি।’
রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের এমপি আয়েন উদ্দিনের বিচার চেয়ে বুকে প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়েছেন এক আওয়ামী লীগ নেতা। তাঁর নাম সুরঞ্জিত সরকার (৪৩)। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের মোহনপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক। উপজেলা আওয়ামী লীগের আগের কমিটির শ্রমবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন তিনি।
গত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পেয়ে পরাজিত হন সুরঞ্জিত। এমপি আয়েন উদ্দিনই তাঁকে ফেল করিয়েছেন বলে সুরঞ্জিতের অভিযোগ। তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে এমপির বিচার চেয়ে আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহী মহানগরীর প্রাণকেন্দ্র সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে দাঁড়ান সুরঞ্জিত। বেলা ৩টা পর্যন্ত তিনি সেখানেই ছিলেন।
সুরঞ্জিতের বুকে ঝোলানো প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট বিচার চাই। রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) এমপি আয়েন উদ্দিন ও তার দুলাভাই উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নির্যাতনের শিকার। ১. ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পেলে বিরোধিতা করে ফেল করানো। ২. এমপির ক্যাডার বাহিনী দিয়ে হামলা করে হত্যার চেষ্টা ও অর্ধ পঙ্গু বানানো এবং ৩. ২০২১ সালে ইউনিয়ন নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন চাইলে হিন্দু জাতি ধর্ম তুলে কটূক্তি ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করা। এই নির্যাতনের বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি।’
সুরঞ্জিত সরকার বলেন, ‘এমপি আয়েন উদ্দিন ও তাঁর দুলাভাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম প্রকাশ্যে নৌকার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। তাই আমি নৌকা পেয়েও ফেল করি। পরের নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন চাইলে এমপি আমাকে জাত-ধর্ম তুলে গালাগাল করেন। এমপি তাঁর ক্যাডার বাহিনী দিয়ে আমার ওপর হামলা করে। সেই হামলায় আমি প্রায় মারাই যাচ্ছিলাম। ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করে কোনোরকমে বেঁচে আছি। এখনো বছরে কয়েকবার চিকিৎসা করতে যেতে হয়।’
সুরঞ্জিত আরও বলেন, ‘চিকিৎসার ব্যয় বহন করতে গিয়ে আমি একেবারে শেষ হয়ে গেছি। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছেই এমপি ও তাঁর দুলাভাইয়ের বিচার চাই। তাই রাস্তায় দাঁড়িয়েছি।’
এ বিষয়ে এমপি আয়েন উদ্দিন বলেন, ‘মানসিকভাবে অসুস্থ একটা মানুষকে নিয়ে দয়া করে এগুলো (সংবাদ) করবেন না। তাঁকে নির্যাতন যারা করেছে, সেই সময় থানায় মামলা করেছে। আসামিরা কে দেখেন। একটা পুকুর নিয়ে গন্ডগোল করে মার খেয়েছে। এখন দায় চাপাচ্ছে আমার ওপর। অথচ তাঁর চিকিৎসায় আমি টাকা দিয়েছি। ভারতে পাঠিয়েছি।’
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
৮ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১৯ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে