ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার ধুনটে যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্পে ধস নেমেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে এই ধসের শুরু হয়। আজ শুক্রবার বেলা ২টা পর্যন্ত প্রকল্প এলাকার ভান্ডারবাড়ি ও বরইতলী গ্রামের মাঝামাঝি স্থানের প্রায় ৩০ মিটার অংশের সিসি ব্লক ধসে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া প্রকল্প এলাকার আরও দুটি স্থানে সিসি ব্লক দেবে ধসে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে হুমকিতে পড়েছে নদী তীরবর্তী বসতভিটা, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও তীর সংরক্ষণ প্রকল্প। স্থানীয়দের দাবি, তীর সংরক্ষণ প্রকল্পে ধস ঠেকাতে জেলা প্রশাসনকে শিগগিরই ব্যবস্থা নিতে হবে। এদিকে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, নদী দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য বালুবাহী নৌকা চলাচল করে। তাতে পানিতে তীব্র ঢেউ সৃষ্টি হয়ে নদীর পাড়ে আছড়ে পড়ছে। এতে করে ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, যমুনা নদীর অব্যাহত ভাঙন রোধ করতে ২০১১ সালে উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নে ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প হাতে নেয় পাউবো। প্রায় ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। প্রায় ছয় বছর আগে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। সম্প্রতি নদীর পানি অনেক কমে গেছে। তবে পানির স্রোত রয়েছে। এদিকে নদী দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য বালুবাহী নৌকা চলাচল করায় পানির তীব্র ঢেউ নদীর পাড়ে আছড়ে পড়ছে। এতে করে ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন দেখা দেওয়ায় শংকিত হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ।
বরইতলী গ্রামের সুফল হোসেন জানান, নদী দিয়ে নৌকায় করে প্রতিদিন বালু পরিবহনের ফলে ঢেউ তীরে আছড়ে পড়ে ভাঙন শুরু হয়েছে। নদীতে ভাঙন শুরু হওয়ায় নিজের বসতভিটা নিয়ে চিন্তায় আছেন। ভাঙন ঠেকানো না গেলে বসতভিটা রক্ষা করা যাবে না।
ভান্ডারবাড়ি গ্রামের জাহিদ হাসান বলেন, ‘তালুকদার বাড়ির সামনে দুটি স্থানে প্রায় ২০ মিটার দেবে গেছে। বরইতলী ও ভান্ডারবাড়ি গ্রামের বিলীন হয়ে যাওয়া অংশ জরুরি ভিত্তিতে মেরামত না করা হলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন বলেন, ‘যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ এলাকায় ভাঙনের বিষয়টি নিয়ে ব্যবস্থা নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের অনুরোধ করা হয়েছে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী নিবারন চক্রবর্তী বলেন, ‘যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ এলাকার ভাঙনস্থান পরিদর্শন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নোওয়ার চেষ্টা করব।’
বগুড়ার ধুনটে যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্পে ধস নেমেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে এই ধসের শুরু হয়। আজ শুক্রবার বেলা ২টা পর্যন্ত প্রকল্প এলাকার ভান্ডারবাড়ি ও বরইতলী গ্রামের মাঝামাঝি স্থানের প্রায় ৩০ মিটার অংশের সিসি ব্লক ধসে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া প্রকল্প এলাকার আরও দুটি স্থানে সিসি ব্লক দেবে ধসে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে হুমকিতে পড়েছে নদী তীরবর্তী বসতভিটা, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও তীর সংরক্ষণ প্রকল্প। স্থানীয়দের দাবি, তীর সংরক্ষণ প্রকল্পে ধস ঠেকাতে জেলা প্রশাসনকে শিগগিরই ব্যবস্থা নিতে হবে। এদিকে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, নদী দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য বালুবাহী নৌকা চলাচল করে। তাতে পানিতে তীব্র ঢেউ সৃষ্টি হয়ে নদীর পাড়ে আছড়ে পড়ছে। এতে করে ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, যমুনা নদীর অব্যাহত ভাঙন রোধ করতে ২০১১ সালে উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নে ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প হাতে নেয় পাউবো। প্রায় ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। প্রায় ছয় বছর আগে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। সম্প্রতি নদীর পানি অনেক কমে গেছে। তবে পানির স্রোত রয়েছে। এদিকে নদী দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য বালুবাহী নৌকা চলাচল করায় পানির তীব্র ঢেউ নদীর পাড়ে আছড়ে পড়ছে। এতে করে ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন দেখা দেওয়ায় শংকিত হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষ।
বরইতলী গ্রামের সুফল হোসেন জানান, নদী দিয়ে নৌকায় করে প্রতিদিন বালু পরিবহনের ফলে ঢেউ তীরে আছড়ে পড়ে ভাঙন শুরু হয়েছে। নদীতে ভাঙন শুরু হওয়ায় নিজের বসতভিটা নিয়ে চিন্তায় আছেন। ভাঙন ঠেকানো না গেলে বসতভিটা রক্ষা করা যাবে না।
ভান্ডারবাড়ি গ্রামের জাহিদ হাসান বলেন, ‘তালুকদার বাড়ির সামনে দুটি স্থানে প্রায় ২০ মিটার দেবে গেছে। বরইতলী ও ভান্ডারবাড়ি গ্রামের বিলীন হয়ে যাওয়া অংশ জরুরি ভিত্তিতে মেরামত না করা হলে ভবিষ্যতে ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন বলেন, ‘যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ এলাকায় ভাঙনের বিষয়টি নিয়ে ব্যবস্থা নিতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের অনুরোধ করা হয়েছে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী নিবারন চক্রবর্তী বলেন, ‘যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ এলাকার ভাঙনস্থান পরিদর্শন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা নোওয়ার চেষ্টা করব।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে