শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তারকে মারপিট ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের দোতলায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার বাদী হয়ে বিহার ইউপির চেয়ারম্যান ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিদুল ইসলামসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে প্রকল্প বিভাজনের জন্য উপজেলা পরিষদে স্টেট রিলিফ (টি. আর), এবং কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসূচির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় নারী ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তারও উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় প্রকল্প নিয়ে কথাবার্তা শুরু হলে বরাদ্দের ভাগ বাঁটোয়ারা নিয়ে ফাহিমা আক্তারের সঙ্গে বিহার ইউপির চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলামের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। এ সময় তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। পরে সভা শেষে ভাইস চেয়ারম্যান প্রকল্প কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয়ে গেলে ইউপি চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানকে এলোপাতাড়িভাবে মারপিট করে পরনের কাপড় ধরে টানাহেঁচড়া করে শ্লীলতাহানি করেন। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে তাঁর সঙ্গী পলাশসহ আরও ৪-৫ জন ছিলেন। তাঁরা অস্ত্র বের করে প্রাণনাশের হুমকি দেন।
ঘটনার পর বিকেল ৫টা থেকে তিনি ইউপি চেয়ারম্যানের বিচারের দাবিতে থানার গেটে অবস্থান নেন। বিয়ষটি জানার পর রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে কুলসুম সম্পা এসে তাঁকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন।
ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার বলেন, ‘মহিদুল ইসলাম ও তাঁর লোকজন আমাকে মারপিট করে শ্লীলতাহানি করেছে। এখন প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।’
এ প্রসঙ্গে বিহার ইউপি চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সভায় ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা ইউপি চেয়ারম্যানদের কাছে চাঁদা হিসেবে অতিরিক্ত বরাদ্দ দাবি করেন। ইউপি চেয়ারম্যানরা তা দিতে অস্বীকার করায় তিনি সবাইকে গালিগালাজ করেন। এতে চেয়ারম্যানদের সম্মানহানি হওয়ায় তাঁকে ধমক দেওয়া হয়েছে। মারপিট বা শ্লীলতাহানির কোনো ঘটনা ঘটেনি। তিনি মিথ্যা অভিযোগে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে কুলসুম সম্পা বলেন, ‘আমার কক্ষের বাইরে ঘটনাটি ঘটেছে। এই ঘটনায় তিনি থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি আমরা দেখছি।’
ইউএনও বলেন, ‘ঘটনার পর ভাইস চেয়ারম্যান থানা গেটে অবস্থান নিয়েছেন এমন সংবাদ শুনে রাতেই থানা গেটে গিয়ে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি।’
শিবগঞ্জ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত করা হবে। সত্যতা পাওয়া গেলে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তারকে মারপিট ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের দোতলায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার বাদী হয়ে বিহার ইউপির চেয়ারম্যান ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিদুল ইসলামসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে প্রকল্প বিভাজনের জন্য উপজেলা পরিষদে স্টেট রিলিফ (টি. আর), এবং কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) কর্মসূচির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেই সভায় নারী ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তারও উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় প্রকল্প নিয়ে কথাবার্তা শুরু হলে বরাদ্দের ভাগ বাঁটোয়ারা নিয়ে ফাহিমা আক্তারের সঙ্গে বিহার ইউপির চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলামের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। এ সময় তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। পরে সভা শেষে ভাইস চেয়ারম্যান প্রকল্প কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয়ে গেলে ইউপি চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানকে এলোপাতাড়িভাবে মারপিট করে পরনের কাপড় ধরে টানাহেঁচড়া করে শ্লীলতাহানি করেন। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে তাঁর সঙ্গী পলাশসহ আরও ৪-৫ জন ছিলেন। তাঁরা অস্ত্র বের করে প্রাণনাশের হুমকি দেন।
ঘটনার পর বিকেল ৫টা থেকে তিনি ইউপি চেয়ারম্যানের বিচারের দাবিতে থানার গেটে অবস্থান নেন। বিয়ষটি জানার পর রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে কুলসুম সম্পা এসে তাঁকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন।
ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার বলেন, ‘মহিদুল ইসলাম ও তাঁর লোকজন আমাকে মারপিট করে শ্লীলতাহানি করেছে। এখন প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।’
এ প্রসঙ্গে বিহার ইউপি চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সভায় ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা ইউপি চেয়ারম্যানদের কাছে চাঁদা হিসেবে অতিরিক্ত বরাদ্দ দাবি করেন। ইউপি চেয়ারম্যানরা তা দিতে অস্বীকার করায় তিনি সবাইকে গালিগালাজ করেন। এতে চেয়ারম্যানদের সম্মানহানি হওয়ায় তাঁকে ধমক দেওয়া হয়েছে। মারপিট বা শ্লীলতাহানির কোনো ঘটনা ঘটেনি। তিনি মিথ্যা অভিযোগে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে কুলসুম সম্পা বলেন, ‘আমার কক্ষের বাইরে ঘটনাটি ঘটেছে। এই ঘটনায় তিনি থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি আমরা দেখছি।’
ইউএনও বলেন, ‘ঘটনার পর ভাইস চেয়ারম্যান থানা গেটে অবস্থান নিয়েছেন এমন সংবাদ শুনে রাতেই থানা গেটে গিয়ে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি।’
শিবগঞ্জ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘বিষয়টি তদন্ত করা হবে। সত্যতা পাওয়া গেলে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
২০২১ সালে ময়মনসিংহ নগরীর বলাশপুর এলাকায় দালালের মাধ্যমে স্বামীর পেনশনের ১৭ লাখ টাকায় ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ জমি ক্রয় করেন আনারা বেগম। কিন্তু একই দাগে ২০০৮ সালে ৪ শতাংশ জমি কিনেছেন দাবি করে ২০২২ সালে জোরপূর্বক বাউন্ডারি দেন প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান।
৯ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ সাহিল ফারাবি আয়ান (১৪) নামে আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত পৌনে ২টায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেওই নারীর নাম হোটেলের রেজিস্ট্রারে লেখা ছিল মুন্না সরকার, ঠিকানা দেওয়া ছিল ঢাকার ধানমন্ডি। তবে মৃত্যুর খবর পেয়ে চট্টগ্রাম থেকে ছুটে আসা স্বজনেরা জানিয়েছেন, ওই নারীর প্রকৃত নাম মুন্না আক্তার। তিনি চট্টগ্রামের পাহাড়তলী এলাকার বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেমাইলস্টোন স্কুল ও কলেজের অকালে ঝরে পড়া ফুলগুলোর সংখ্যা অন্তত ২৬-এ উঠল। ২১ জুলাইয়ের মর্মান্তিক বিপর্যয়ে শিক্ষক, অভিভাবক আর যুদ্ধবিমানের পাইলট মিলিয়ে নিহতের সংখ্যা গতকাল রোববার পর্যন্ত ৩৪।
১ ঘণ্টা আগে