জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার ধরঞ্জী ইউনিয়নের তাজপুর সীমান্ত এলাকার একটি আলুখেত থেকে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে ভারত সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া থেকে প্রায় ২০০ গজ পূর্বদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তাজপুর সীমান্ত থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
নিহত শ্যামচরণ পাহান (৬৩) জেলার পাঁচবিবি উপজেলার ধরঞ্জী ইউনিয়নের উত্তর তাজপুর গ্রামের মৃত জিতু পাহানের ছেলে।
পুলিশ, বিজিবি ও এলাকাবাসী জানান, তাজপুর গ্রামের কয়েকজন কৃষক সকালে মাঠে কাজ করতে গিয়ে ওই গ্রামের আলুখেতে একটি লাশ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে শ্যামচরণ পাহানকে শনাক্ত করেন এবং পুলিশকে খবর দেন।
নিহত শ্যামচরণ পাহানের ছেলে প্রণব পাহান জানান, তাঁর বাবা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় নিজ বাড়িতে থাকেন। তিনি দিনের বেলায় যাতে বাড়ির বাইরে না যেতে পারেন, সে জন্য তাঁকে মাঝেমধ্যে পায়ে শিকল বেঁধে রাখা হয়। কিন্তু গতকাল সোমবার রাতে তাঁর শিকল খুলে দেওয়া হয়।
প্রণব পাহান আরও বলেন, রাতে শ্যামচরণ পাহানকে তাঁর নিজের ঘরে ঘুমাতে দিয়ে বাকি সবাই নিজ নিজ ঘরে ঘুমোতে যান। গভীর রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে উঠে তাঁরা জানতে পারেন শ্যামচরণ ঘরে নেই। এরপর শ্যামচরণের পরিবারের সদস্যরা রাতেই এলাকার বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করেন। কিন্তু তাঁর কোনো সন্ধান পাওয়া যায় না। আজ মঙ্গলবার সকালে লোকজনের মুখে খবর পেয়ে তাঁরা নিজ গ্রামের একটি আলুখেতে শ্যামচরণ পাহানের মরদেহ শনাক্ত করেন।
পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাওসার আলী লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহে উদ্ধার করা হয়। এরপর সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার ধরঞ্জী ইউনিয়নের তাজপুর সীমান্ত এলাকার একটি আলুখেত থেকে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে ভারত সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া থেকে প্রায় ২০০ গজ পূর্বদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তাজপুর সীমান্ত থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
নিহত শ্যামচরণ পাহান (৬৩) জেলার পাঁচবিবি উপজেলার ধরঞ্জী ইউনিয়নের উত্তর তাজপুর গ্রামের মৃত জিতু পাহানের ছেলে।
পুলিশ, বিজিবি ও এলাকাবাসী জানান, তাজপুর গ্রামের কয়েকজন কৃষক সকালে মাঠে কাজ করতে গিয়ে ওই গ্রামের আলুখেতে একটি লাশ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে শ্যামচরণ পাহানকে শনাক্ত করেন এবং পুলিশকে খবর দেন।
নিহত শ্যামচরণ পাহানের ছেলে প্রণব পাহান জানান, তাঁর বাবা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় নিজ বাড়িতে থাকেন। তিনি দিনের বেলায় যাতে বাড়ির বাইরে না যেতে পারেন, সে জন্য তাঁকে মাঝেমধ্যে পায়ে শিকল বেঁধে রাখা হয়। কিন্তু গতকাল সোমবার রাতে তাঁর শিকল খুলে দেওয়া হয়।
প্রণব পাহান আরও বলেন, রাতে শ্যামচরণ পাহানকে তাঁর নিজের ঘরে ঘুমাতে দিয়ে বাকি সবাই নিজ নিজ ঘরে ঘুমোতে যান। গভীর রাতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে উঠে তাঁরা জানতে পারেন শ্যামচরণ ঘরে নেই। এরপর শ্যামচরণের পরিবারের সদস্যরা রাতেই এলাকার বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করেন। কিন্তু তাঁর কোনো সন্ধান পাওয়া যায় না। আজ মঙ্গলবার সকালে লোকজনের মুখে খবর পেয়ে তাঁরা নিজ গ্রামের একটি আলুখেতে শ্যামচরণ পাহানের মরদেহ শনাক্ত করেন।
পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাওসার আলী লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহে উদ্ধার করা হয়। এরপর সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৭ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৭ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে