নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁ সদর উপজেলার মারমা মল্লিকপুর থেকে মহাদেবপুর উপজেলার ধঞ্জইল হাট পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিনই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন।
স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় কার্পেটিং ও ইট-বালু উঠে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ওই এলাকার প্রায় ৩০ গ্রামের মানুষের চলাচলে ভোগান্তি ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি তাঁদের।
সরেজমিন দেখা গেছে, মল্লিকপুর স্কুল থেকে ধঞ্জইল হাট পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার সড়কের প্রায় পুরোটাই কার্পেটিং উঠে গেছে। এমনকি ইটের খোয়া ও বালুর মিশ্রণ পর্যন্ত উঠে গেছে। ফলে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে সড়কের জোড়া ব্রিজ থেকে ধঞ্জইল মোড় পর্যন্ত চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। যাতায়াতের বিকল্প কোনো পথ না থাকায় বাধ্য হয়ে এ সড়ক দিয়েই চলাচল করতে হয় স্থানীয়দের। এমনকি নানা সময়ে রোগী নিয়েও এ সড়ক দিয়েই আসা-যাওয়া করতে হয়। এতে অন্তঃসত্ত্বাদের মারাত্মক সমস্যা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রায় ১০ বছর আগে মল্লিকপুর থেকে ধঞ্জইল সড়কে পাকাকরণের কাজ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। এরপর দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় বেহাল অবস্থা তৈরি হয়েছে। সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভেঙে যাওয়ায় প্রতিদিনই ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। চলাচলকারী যাত্রীদের অনেকে আহতও হচ্ছেন।
মল্লিকপুর গ্রামের রেজাউল ইসলাম বলেন, সড়কটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই একটি মাত্র সড়ক দিয়ে মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ও নওগাঁ সদর উপজেলার বর্ষাইল, কীর্ত্তিপুর ছাড়াও বদলগাছী এবং মাতাজি এলাকার প্রায় ৩০টি গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে। সড়কের বেহাল অবস্থায় এখন সেই যাতায়াত দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।
একই এলাকার বাসিন্দা সাইদুর রহমান বলেন, সড়কের করুণ অবস্থার কারণে ভারী যানবাহন চলাচল অনেকটা বন্ধ হয়ে পরেছে। এতে গ্রাম থেকে শহরে মালামাল পরিবহন করতে কষ্টসাধ্য ও খরচ পড়ছে বেশি।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এই ভাঙা সড়ক দিয়েই জরুরি প্রয়োজনে দিন-রাতে চলাচল করতে হচ্ছে। দুর্ঘটনায় পড়েছি বেশ কয়েকবার। রোগীদের চলাচলে ভোগান্তি দ্বিগুণ হয়।’
পথচারী শফিক মন্ডল বলেন, এ সড়ক দিয়ে হেঁটে চলাচলেও ঝুঁকি থাকে। যানবাহনে দুর্ঘটনা তো প্রতিদিনই হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুর রহমান বলেন, অনেক দিন আগে এ সড়কে সংস্কারকাজ হয়েছিল। সেই কাজও ভালো মানের হয়নি। কিছুদিন পরই সড়ক নষ্ট হয়ে যায়। যাত্রী ও যান চলাচলে ভোগান্তি বাড়ছেই। ভোগান্তি নিরসনে সড়কটির দ্রুত মেরামত প্রয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেরাগপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শিবনাথ মিশ্র বলেন, দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় সড়কটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। একে তো দুই উপজেলার সীমান্ত এলাকা, অন্যদিকে বেহাল অবস্থার কারণে রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও টহল দিতে অনীহা প্রকাশ করেন। রাস্তাটি সংস্কারের জন্য সমন্বয় সভায় একাধিকবার বলা হয়েছে তবুও কোনো কাজ হয়নি।
নওগাঁ জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ বলেন, রাস্তাটি সংস্কার করা দরকার। এতে প্রথম পর্যায়ে প্রায় দেড় কোটি টাকা বরাদ্দ প্রয়োজন হবে। সড়কটি মেরামতে শিগগিরই উদ্যোগ নেওয়া হবে।
নওগাঁ সদর উপজেলার মারমা মল্লিকপুর থেকে মহাদেবপুর উপজেলার ধঞ্জইল হাট পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিনই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন।
স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় কার্পেটিং ও ইট-বালু উঠে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ওই এলাকার প্রায় ৩০ গ্রামের মানুষের চলাচলে ভোগান্তি ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি তাঁদের।
সরেজমিন দেখা গেছে, মল্লিকপুর স্কুল থেকে ধঞ্জইল হাট পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার সড়কের প্রায় পুরোটাই কার্পেটিং উঠে গেছে। এমনকি ইটের খোয়া ও বালুর মিশ্রণ পর্যন্ত উঠে গেছে। ফলে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে সড়কের জোড়া ব্রিজ থেকে ধঞ্জইল মোড় পর্যন্ত চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। যাতায়াতের বিকল্প কোনো পথ না থাকায় বাধ্য হয়ে এ সড়ক দিয়েই চলাচল করতে হয় স্থানীয়দের। এমনকি নানা সময়ে রোগী নিয়েও এ সড়ক দিয়েই আসা-যাওয়া করতে হয়। এতে অন্তঃসত্ত্বাদের মারাত্মক সমস্যা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রায় ১০ বছর আগে মল্লিকপুর থেকে ধঞ্জইল সড়কে পাকাকরণের কাজ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। এরপর দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় বেহাল অবস্থা তৈরি হয়েছে। সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভেঙে যাওয়ায় প্রতিদিনই ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। চলাচলকারী যাত্রীদের অনেকে আহতও হচ্ছেন।
মল্লিকপুর গ্রামের রেজাউল ইসলাম বলেন, সড়কটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই একটি মাত্র সড়ক দিয়ে মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ও নওগাঁ সদর উপজেলার বর্ষাইল, কীর্ত্তিপুর ছাড়াও বদলগাছী এবং মাতাজি এলাকার প্রায় ৩০টি গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে। সড়কের বেহাল অবস্থায় এখন সেই যাতায়াত দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।
একই এলাকার বাসিন্দা সাইদুর রহমান বলেন, সড়কের করুণ অবস্থার কারণে ভারী যানবাহন চলাচল অনেকটা বন্ধ হয়ে পরেছে। এতে গ্রাম থেকে শহরে মালামাল পরিবহন করতে কষ্টসাধ্য ও খরচ পড়ছে বেশি।
স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এই ভাঙা সড়ক দিয়েই জরুরি প্রয়োজনে দিন-রাতে চলাচল করতে হচ্ছে। দুর্ঘটনায় পড়েছি বেশ কয়েকবার। রোগীদের চলাচলে ভোগান্তি দ্বিগুণ হয়।’
পথচারী শফিক মন্ডল বলেন, এ সড়ক দিয়ে হেঁটে চলাচলেও ঝুঁকি থাকে। যানবাহনে দুর্ঘটনা তো প্রতিদিনই হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুর রহমান বলেন, অনেক দিন আগে এ সড়কে সংস্কারকাজ হয়েছিল। সেই কাজও ভালো মানের হয়নি। কিছুদিন পরই সড়ক নষ্ট হয়ে যায়। যাত্রী ও যান চলাচলে ভোগান্তি বাড়ছেই। ভোগান্তি নিরসনে সড়কটির দ্রুত মেরামত প্রয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেরাগপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শিবনাথ মিশ্র বলেন, দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় সড়কটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। একে তো দুই উপজেলার সীমান্ত এলাকা, অন্যদিকে বেহাল অবস্থার কারণে রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও টহল দিতে অনীহা প্রকাশ করেন। রাস্তাটি সংস্কারের জন্য সমন্বয় সভায় একাধিকবার বলা হয়েছে তবুও কোনো কাজ হয়নি।
নওগাঁ জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ বলেন, রাস্তাটি সংস্কার করা দরকার। এতে প্রথম পর্যায়ে প্রায় দেড় কোটি টাকা বরাদ্দ প্রয়োজন হবে। সড়কটি মেরামতে শিগগিরই উদ্যোগ নেওয়া হবে।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
৩ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
৩ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা সামনে রেখে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্তে পুশ ইন, গরু চোরাচালান ও কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ৪৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)।
৩ ঘণ্টা আগে