নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
দুই দিন ধরে রাজশাহীর ওপর দিয়ে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। সূর্যের প্রখর তাপে সকাল থেকে তেতে উঠছে পথঘাট। সেই সঙ্গে বইছে লু হাওয়া। এতে জনজীবনে হাঁসফাঁস শুরু হয়েছে। এ অবস্থায় ঈদের বাজারমুখী মানুষ ছাড়া শহরের রাস্তায় কেউ বের হচ্ছেন না।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার বেলা ২টায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ দিন ভোর ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন শুক্রবার বেলা ৩টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিই ছিল রাজশাহীর চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিস বলছে, কোনো এলাকায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ভেতর থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ ধরা হয়। আর ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ভেতর থাকলে তা মাঝারি তাপপ্রবাহ। সে অনুযায়ী দুই দিন ধরে রাজশাহীতে মাঝারি তাপপ্রবাহ চলছে। এর আগে গত ২১ মার্চ ছিল মৃদু তাপপ্রবাহ।
আজ দুপুরে নগরের দড়িখড়বোনা এলাকায় কথা হয় রিকশাচালক মো. সাইফুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘সকাল থেকে রাস্তার পিচ গরম হয়ে যাচ্ছে। একটু বেলা বাড়লে তাপে মনে হচ্ছে গা পুড়ে যাচ্ছে। তারপরও বিশ্রাম নাই। ঈদে টাকার দরকার। তাই বেরিয়েছি।’
রেলগেট এলাকায় কথা হয় আখের রস বিক্রেতা তুহিন আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘রোজার শুরু থেকে এবার রসের চাহিদা বেশি। গরম পড়ার সাথে সাথে চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে। সারা দিন রোজা রেখে মানুষ এই গরমে তৃপ্তি পেতে আখের রস কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। তবে গরমের মধ্যে দাঁড়িয়ে কাজ করতে আমারই হাঁসফাঁস লেগে যাচ্ছে। প্রচণ্ড গরম।’
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের আবহাওয়া সহকারী আনোয়ারা খাতুন জানান, রাজশাহীতে সর্বশেষ ২১ ও ২২ মার্চ ৮ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছিল। তখন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামে। ২৩ মার্চ থেকে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ছে। গতকালের চেয়ে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও গরম কমেনি।
দুই দিন ধরে রাজশাহীর ওপর দিয়ে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। সূর্যের প্রখর তাপে সকাল থেকে তেতে উঠছে পথঘাট। সেই সঙ্গে বইছে লু হাওয়া। এতে জনজীবনে হাঁসফাঁস শুরু হয়েছে। এ অবস্থায় ঈদের বাজারমুখী মানুষ ছাড়া শহরের রাস্তায় কেউ বের হচ্ছেন না।
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার বেলা ২টায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ দিন ভোর ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন শুক্রবার বেলা ৩টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিই ছিল রাজশাহীর চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিস বলছে, কোনো এলাকায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ভেতর থাকলে তাকে মৃদু তাপপ্রবাহ ধরা হয়। আর ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ভেতর থাকলে তা মাঝারি তাপপ্রবাহ। সে অনুযায়ী দুই দিন ধরে রাজশাহীতে মাঝারি তাপপ্রবাহ চলছে। এর আগে গত ২১ মার্চ ছিল মৃদু তাপপ্রবাহ।
আজ দুপুরে নগরের দড়িখড়বোনা এলাকায় কথা হয় রিকশাচালক মো. সাইফুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘সকাল থেকে রাস্তার পিচ গরম হয়ে যাচ্ছে। একটু বেলা বাড়লে তাপে মনে হচ্ছে গা পুড়ে যাচ্ছে। তারপরও বিশ্রাম নাই। ঈদে টাকার দরকার। তাই বেরিয়েছি।’
রেলগেট এলাকায় কথা হয় আখের রস বিক্রেতা তুহিন আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘রোজার শুরু থেকে এবার রসের চাহিদা বেশি। গরম পড়ার সাথে সাথে চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে। সারা দিন রোজা রেখে মানুষ এই গরমে তৃপ্তি পেতে আখের রস কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। তবে গরমের মধ্যে দাঁড়িয়ে কাজ করতে আমারই হাঁসফাঁস লেগে যাচ্ছে। প্রচণ্ড গরম।’
রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের আবহাওয়া সহকারী আনোয়ারা খাতুন জানান, রাজশাহীতে সর্বশেষ ২১ ও ২২ মার্চ ৮ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছিল। তখন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামে। ২৩ মার্চ থেকে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ছে। গতকালের চেয়ে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও গরম কমেনি।
বগুড়ায় ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগেপ্রখর রোদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৮তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ঈদের জামাতে মুসল্লির সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।
১৪ মিনিট আগেঈদুল আজহার প্রধান জামাত ঢাকার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ জামাতে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা
৩১ মিনিট আগেভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগে