নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে এক কাউন্সিলর প্রার্থীর বিরুদ্ধে হলফনামায় দুটি মামলার তথ্য গোপনের অভিযোগ করা হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। তবে নির্ধারিত সময়ের পর অভিযোগ জমা পড়ায় তা গ্রহণ করেননি রিটার্নিং কর্মকর্তা।
এই প্রার্থীর নাম মাহাতাব হোসেন চৌধুরী। তিনি নগরীর ২৩ নম্বর সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন। এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলরও তিনি। মাহাতাব হোসেন চৌধুরী রাজশাহী জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। তার বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলো এই সংগঠনসংক্রান্ত।
মাহাতাবের হলফনামা ঘেঁটে দেখা গেছে, তিনি হলফনামায় মোট চারটি মামলার তথ্য দিয়েছেন। এরমধ্যে শ্রম আইন-২০০৬ এর ২১৩ ধারায় রাজশাহী শ্রম আদালতে বিচারাধীন তিনটি মামলার তথ্য রয়েছে। এছাড়া মারামারির আরেকটি মামলায় ২০১৮ সালে তিনি খালাস পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন।
নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করা হয়েছে, এছাড়াও মাহতাবের বিরুদ্ধে আরো দুটি মামলা আছে, যেগুলোর তথ্য তিনি গোপন করেছেন। তবে মাহাতাব বলছেন, এই দুই মামলা আগেই আদালতে খারিজ গেছে।
এর মধ্যে একটি মামলা করেছিলেন জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মমিনুল ইসলাম। মামলার আরজিতে তিনি বলেছেন, ২০১৩ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত মাহাতাব হোসেন চৌধুরী প্রথম মেয়াদে যখন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তখন সংগঠনের মোট ১ কোটি ৮১ লাখ ৭ হাজার ৪৬৬ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
অন্য আরেকটি মামলার বাদী মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য মিজানুর রহমান মেরাজ। তিনি সংগঠনের প্রাপ্য টাকা সদস্যদের না দিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগ করেছেন মাহাতাবের বিরুদ্ধে। গত ১ জুন মিজানুর রহমান মেরাজ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। ডাকযোগে অভিযোগের কপি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও বিভাগীয় কমিশনারের কাছেও পাঠানো হয়েছে। এছাড়া জহুরুল ইসলাম জনি নামের আরেক ব্যক্তি মাহাতাবের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগকারীরা মাহাতাব হোসেন চৌধুরীর প্রার্থীতা বাতিলের জন্য আবেদন করেছেন।
মামলার তথ্য গোপনের অভিযোগ অস্বীকার করে মাহাতাব হোসেন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টাকা আত্মসাতের যে মামলার কথা বলা হচ্ছে, সেটি আদালতে খারিজ হয়ে গেছে। তাই এটি হলফনামায় দেওয়ার দরকার নেই। শ্রম আদালতে অন্য যে তিনটি মামলা চলছে, সেগুলোর তথ্য হলফনামায় দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, সংক্ষুব্ধ পক্ষ বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ করেছেন। কিন্তু অভিযোগ করার সময় শেষ হয়ে যাওয়ার পরে অভিযোগটি এসেছে।
তিনি আরো বলেন, ‘এখন এটি নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কিছু নেই। বিষয়টি নিয়ে সংক্ষুব্ধ পক্ষ উচ্চ আদালতে যেতে পারেন। আদালতই তাহলে সিদ্ধান্ত দেবেন।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের আসন্ন নির্বাচনে এক কাউন্সিলর প্রার্থীর বিরুদ্ধে হলফনামায় দুটি মামলার তথ্য গোপনের অভিযোগ করা হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। তবে নির্ধারিত সময়ের পর অভিযোগ জমা পড়ায় তা গ্রহণ করেননি রিটার্নিং কর্মকর্তা।
এই প্রার্থীর নাম মাহাতাব হোসেন চৌধুরী। তিনি নগরীর ২৩ নম্বর সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছেন। এই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলরও তিনি। মাহাতাব হোসেন চৌধুরী রাজশাহী জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। তার বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলো এই সংগঠনসংক্রান্ত।
মাহাতাবের হলফনামা ঘেঁটে দেখা গেছে, তিনি হলফনামায় মোট চারটি মামলার তথ্য দিয়েছেন। এরমধ্যে শ্রম আইন-২০০৬ এর ২১৩ ধারায় রাজশাহী শ্রম আদালতে বিচারাধীন তিনটি মামলার তথ্য রয়েছে। এছাড়া মারামারির আরেকটি মামলায় ২০১৮ সালে তিনি খালাস পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন।
নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করা হয়েছে, এছাড়াও মাহতাবের বিরুদ্ধে আরো দুটি মামলা আছে, যেগুলোর তথ্য তিনি গোপন করেছেন। তবে মাহাতাব বলছেন, এই দুই মামলা আগেই আদালতে খারিজ গেছে।
এর মধ্যে একটি মামলা করেছিলেন জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মমিনুল ইসলাম। মামলার আরজিতে তিনি বলেছেন, ২০১৩ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত মাহাতাব হোসেন চৌধুরী প্রথম মেয়াদে যখন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তখন সংগঠনের মোট ১ কোটি ৮১ লাখ ৭ হাজার ৪৬৬ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
অন্য আরেকটি মামলার বাদী মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য মিজানুর রহমান মেরাজ। তিনি সংগঠনের প্রাপ্য টাকা সদস্যদের না দিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগ করেছেন মাহাতাবের বিরুদ্ধে। গত ১ জুন মিজানুর রহমান মেরাজ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। ডাকযোগে অভিযোগের কপি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও বিভাগীয় কমিশনারের কাছেও পাঠানো হয়েছে। এছাড়া জহুরুল ইসলাম জনি নামের আরেক ব্যক্তি মাহাতাবের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগকারীরা মাহাতাব হোসেন চৌধুরীর প্রার্থীতা বাতিলের জন্য আবেদন করেছেন।
মামলার তথ্য গোপনের অভিযোগ অস্বীকার করে মাহাতাব হোসেন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টাকা আত্মসাতের যে মামলার কথা বলা হচ্ছে, সেটি আদালতে খারিজ হয়ে গেছে। তাই এটি হলফনামায় দেওয়ার দরকার নেই। শ্রম আদালতে অন্য যে তিনটি মামলা চলছে, সেগুলোর তথ্য হলফনামায় দেওয়া হয়েছে।’
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, সংক্ষুব্ধ পক্ষ বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ করেছেন। কিন্তু অভিযোগ করার সময় শেষ হয়ে যাওয়ার পরে অভিযোগটি এসেছে।
তিনি আরো বলেন, ‘এখন এটি নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কিছু নেই। বিষয়টি নিয়ে সংক্ষুব্ধ পক্ষ উচ্চ আদালতে যেতে পারেন। আদালতই তাহলে সিদ্ধান্ত দেবেন।’
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে অসংখ্য হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বড় একটি ঘটনা হলো, ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান। যদি অস্ত্র হ্যান্ডেলই করতে না পারেন, তবে নিয়ে আসছিলেন কেন আপনি?’
১৭ মিনিট আগে‘অনেক সংস্থার বড় বড় ভবন হয়েছে। কিন্তু বিচার বিভাগের কোনো উন্নতি হয়নি।’ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুকে দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনের শুনানির সময় এ কথা বলেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন। তবে শুনানি শেষে আদালত থেকে বেরিয়ে য
২১ মিনিট আগেছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের কবর সংরক্ষণ ও গণভবনকে জাদুঘর করার বিষয়ে আদিলুর রহমান বলেন, ‘আমরা শহীদ পরিবারের সঙ্গে বসব, তাদের মতামত নিয়ে সিদ্ধান্ত নেব। ইতিমধ্যে সারা দেশে কবরগুলো সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি গণভবনকে জাদুঘর বানানোর কাজ চলছে। সেখানে ফ্যাসিবাদের পতন এবং গত ১৫ বছরের ঘটন
২৮ মিনিট আগেঝালকাঠি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে একটি হত্যা মামলার সাক্ষ্য দিয়ে ফেরার পথে সাক্ষী আব্দুল মান্নান চুন্নু মৃধা (৫৫) হামলার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ দুপুরে আদালত চত্বরেই মামলার আসামিপক্ষ লাঠিসোঁটা দিয়ে তাঁকে বেদম মারধর করে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
৩১ মিনিট আগে