সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জে টানা ১২ দিন যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। যেকোনো সময় বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। পানি বৃদ্ধির ফলে প্রতিদিন প্লাবিত হচ্ছে চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চল। সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। ভাঙনে বসতভিটা ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। যমুনা নদীর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানিও বাড়তে শুরু করেছে। প্রতিদিন এভাবে পানি বৃদ্ধিতে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন নদীপাড়ের মানুষজন।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ১৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সময়ে কাজীপুর উপজেলার মেঘাইঘাট পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
এ বিষয়ে চৌহালী উপজেলার চর আঙ্গারু গ্রামের নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে যমুনা নদীর পানি নতুন করে বাড়তে শুরু করেছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নদীবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে হয়ে যাচ্ছে।’
শাহজাদপুর উপজেলার জালালপুর গ্রামের শহিদুল ইসলাম ও কাসেম আলী জানান, এক সপ্তাহ ধরে ভাঙন হওয়ায় জালালপুর গ্রামে অন্তত ১৫টি বসতভিটা ভেঙে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া প্রতিদিনই নদীর পাড় ভাঙছে। ভাঙন আতঙ্কে অনেকে ঘরবাড়ি নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন।
আজ রোববার দুপুরে সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক আব্দুল লতিফ বলেন, যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত ৩১ আগস্ট থেকে নদীর পানি বেড়েই চলেছে। ৩১ আগস্ট সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ২৩ সেন্টিমিটার, ১ সেপ্টেম্বর ৩১ সেন্টিমিটার, ২ সেপ্টেম্বর ৭ সেন্টিমিটার, ৩ সেপ্টেম্বর ৫২ সেন্টিমিটার, ৪ সেপ্টেম্বর ৩৬ সেন্টিমিটার, ৫ সেপ্টেম্বর ৩ সেন্টিমিটার, ৬ সেপ্টেম্বর ৬ সেন্টিমিটার, ৭ সেপ্টেম্বর ৮ সেন্টিমিটার, ৮ সেপ্টেম্বর ১৯ সেন্টিমিটার, ৯ সেপ্টেম্বর ৩২ সেন্টিমিটার, গতকাল শনিবার ২৭ সেন্টিমিটার ও আজ রোববার ১৩ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। আজ পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৮৫ মিটার। যা বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর বিপৎসীমা ধরা হয় ১৩ দশমিক ৩৫ মিটার।
অপরদিকে, যমুনা নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার কাজীপুর, চৌহালী, শাহজাদপুর ও সদরের কিছু অংশে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। প্রতিদিনই ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী রণজিৎ কুমার সরকার বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলের কারণে ১০-১২ দিন ধরে যমুনা নদীতে পানি বেড়েই চলেছে। এতে নদীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। যমুনার পানি আরও ৩-৪ দিন বাড়তে পারে।’
সিরাজগঞ্জে টানা ১২ দিন যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। যেকোনো সময় বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। পানি বৃদ্ধির ফলে প্রতিদিন প্লাবিত হচ্ছে চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চল। সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। ভাঙনে বসতভিটা ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। যমুনা নদীর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানিও বাড়তে শুরু করেছে। প্রতিদিন এভাবে পানি বৃদ্ধিতে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন নদীপাড়ের মানুষজন।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ১৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সময়ে কাজীপুর উপজেলার মেঘাইঘাট পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
এ বিষয়ে চৌহালী উপজেলার চর আঙ্গারু গ্রামের নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে যমুনা নদীর পানি নতুন করে বাড়তে শুরু করেছে। পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নদীবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে হয়ে যাচ্ছে।’
শাহজাদপুর উপজেলার জালালপুর গ্রামের শহিদুল ইসলাম ও কাসেম আলী জানান, এক সপ্তাহ ধরে ভাঙন হওয়ায় জালালপুর গ্রামে অন্তত ১৫টি বসতভিটা ভেঙে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া প্রতিদিনই নদীর পাড় ভাঙছে। ভাঙন আতঙ্কে অনেকে ঘরবাড়ি নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন।
আজ রোববার দুপুরে সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক আব্দুল লতিফ বলেন, যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত ৩১ আগস্ট থেকে নদীর পানি বেড়েই চলেছে। ৩১ আগস্ট সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ২৩ সেন্টিমিটার, ১ সেপ্টেম্বর ৩১ সেন্টিমিটার, ২ সেপ্টেম্বর ৭ সেন্টিমিটার, ৩ সেপ্টেম্বর ৫২ সেন্টিমিটার, ৪ সেপ্টেম্বর ৩৬ সেন্টিমিটার, ৫ সেপ্টেম্বর ৩ সেন্টিমিটার, ৬ সেপ্টেম্বর ৬ সেন্টিমিটার, ৭ সেপ্টেম্বর ৮ সেন্টিমিটার, ৮ সেপ্টেম্বর ১৯ সেন্টিমিটার, ৯ সেপ্টেম্বর ৩২ সেন্টিমিটার, গতকাল শনিবার ২৭ সেন্টিমিটার ও আজ রোববার ১৩ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। আজ পানি রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৮৫ মিটার। যা বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর বিপৎসীমা ধরা হয় ১৩ দশমিক ৩৫ মিটার।
অপরদিকে, যমুনা নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার কাজীপুর, চৌহালী, শাহজাদপুর ও সদরের কিছু অংশে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। প্রতিদিনই ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী রণজিৎ কুমার সরকার বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলের কারণে ১০-১২ দিন ধরে যমুনা নদীতে পানি বেড়েই চলেছে। এতে নদীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। যমুনার পানি আরও ৩-৪ দিন বাড়তে পারে।’
রাজনীতি, ইশরাক, নগর ভবন, বিক্ষোভ, ডিএসসিসি ঢাকা
১২ মিনিট আগেশুক্রবার (১৩ জুন) রাত ১২টা থেকে শনিবার (১৪ জুন) রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা সেতু দিয়ে ৫১ হাজার ৫৯৫টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩৬ হাজার ২৫০ টাকা।
১৮ মিনিট আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ২১ সদস্যের একটি উপজেলা সমন্বয় কমিটি অনুমোদন দিয়েছে দলটির কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (১৪ জুন) রাতে এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের যৌথ স্বাক্ষরে কমিটি অনুমোদনের বিষয়টি জানানো হয়।
২৪ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মোটর নছিমনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে ঈমান আলী (৫০) নামে এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। আজ রোববার ভোরে তাড়াশ-সলঙ্গা আঞ্চলিক সড়কের আমশড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগে