নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হবে। দলীয় নেতাদের এমন হুমকিই দিয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও রাসিকের সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু। তবে এই হুমকি বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ২০ জনকে আটকাতে পারেনি। তাঁরা সিটি নির্বাচনে সাধারণ ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন ফরম দাখিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে।
গতকাল মঙ্গলবার রাসিক নির্বাচনের প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ছিল। এই সময়ের মধ্যে মেয়র পদে চারজন, ৩০টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১২৪ জন এবং ১০টি সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য ৪৬ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন। এই তালিকা ঘেঁটে ‘বিএনপির লোক’ হিসেবে পরিচিত ২০ জনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। এ ছাড়া আগে বিএনপির রাজনীতি করলেও এখন নিষ্ক্রিয় এমন আরও কয়েকজন আছেন। বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া ব্যক্তি আছেন অনেকেই।
নগরীর রাজপাড়া থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান নগরীর ৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজপাড়া এলাকায় হাবিবুর সরকারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ওই সময় পুলিশ সদস্য সিদ্ধার্থ হত্যা মামলায় তাঁকে আসামি করা হয়। লিলি হলের মোড়ে গাড়িতে পেট্রলবোমা মেরে চালককে হত্যার মামলারও আসামি তিনি। হাবিবুর এবার দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে কাউন্সিলর প্রার্থী হচ্ছেন। কথা বলার জন্য হাবিবুরকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। তাই তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এখন রাসিকের সংরক্ষিত নারী আসন-৩-এর কাউন্সিলর মুসলিমা বেগম বেলী মহানগর মহিলা দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। এবারও তিনি মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ভোটের জন্য তিনি দলই ছেড়ে দিয়েছেন। বেলী বলেন, ‘এলাকায় আমার জনপ্রিয়তা আছে। মানুষ আমাকে আবার চাচ্ছেন। কিন্তু দল নিষেধ করছে। তাই সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ থেকেই পদত্যাগ করেছি। পদত্যাগ করার এক-দেড় মাস হয়ে গেল। শুধু ভোট করার জন্যই দল থেকে পদত্যাগ করতে হয়েছে।’
নগরীর প্রাণকেন্দ্র বোয়ালিয়া থানা বিএনপির সভাপতি ছিলেন আবু বাক্কার কিনু। তিনি সিটি করপোরেশনের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর। আবু বাক্কার কিনুর ব্যক্তিগত কার্যালয়ে এখনো দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের আড্ডা জমে। কিন্তু আবু বাক্কার নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকেননি। এবারও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তিনি।
নগরীর ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলে কবীর টুটুল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বিএনপির সমর্থক হিসেবে পরিচিত ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটে এসেছেন হামিদুল ইসলাম সুজন। রাজপাড়া থানা বিএনপির সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক মো. বদিউজ্জামান প্রার্থী হচ্ছেন ৬ নম্বর ওয়ার্ডে। ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আছেন বিএনপির মাসুদ রানা। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক যুবদল নেতা মো. টুটুল। বিএনপির আবদুস সোবহান লিটন এখন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। এবারও তিনি প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের টানা কয়েকবারের কাউন্সিলর বেলাল আহমেদ যুবদলের থানা কমিটির সভাপতি ছিলেন। তিনি এবারও ভোটে অংশ নিচ্ছেন। বেলাল আহমেদ বলেন, ‘আমি অনেক দিন আগে পদে ছিলাম। এখন তো পদে নাই। ভোটে অংশ নিতেও সমস্যা নাই।’
নগরীর ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শহিদুল ইসলাম পচা যুবদলের সাবেক নেতা। তিনি এবারও ভোটে আসছেন। মহানগর যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান টিটো প্রার্থী হচ্ছেন ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে। ২৬ নম্বরের কাউন্সিলর আক্তারুজ্জামান কোয়েল বিএনপি পরিবারের সন্তান। মহানগর বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আনোয়ারুল আমিন আযব ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আর ২৮ নম্বরের কাউন্সিলর আশরাফুল আলম বাচ্চু ছাত্রদল থেকে এসে বিএনপি করতেন। তাঁরা সবাই প্রার্থী হচ্ছেন।
এ ছাড়া ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে যুবদল সদস্য সাইদুর রহমান সাঈদ এবং ২৮ নম্বরে বিএনপির আবদুস সাত্তার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। মহিলা দলের মাঠ কাঁপানো নেত্রী সামসুন নাহার সংরক্ষিত নারী আসন-৫-এর কাউন্সিলর। এবারও তিনি ভোট করছেন। এ ছাড়া ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির মোসা. নূরবানু এবং ৮ নম্বর ওয়ার্ডে শাহনাজ বেগম শিখা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এই নির্বাচনে নগর বিএনপির সাবেক নেতা সাহিদ হাসান মেয়র পদে অংশগ্রহণের কথা ভাবছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাচনে অংশ নেননি।
মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈসা বলেন, ‘যারা এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, তাঁরা বিএনপির লোক না। সেটাই বুঝে নিতে হবে। ভোটে অংশ নেওয়া কেউ পদে থাকলে অবশ্যই বহিষ্কার করা হবে। আর যদি কেউ পদে না থাকে, তাহলে বহিষ্কার করার কিছু নাই। তাঁরা আগামীতে পদ পাবেন না।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হবে। দলীয় নেতাদের এমন হুমকিই দিয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও রাসিকের সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু। তবে এই হুমকি বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ২০ জনকে আটকাতে পারেনি। তাঁরা সিটি নির্বাচনে সাধারণ ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন ফরম দাখিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে।
গতকাল মঙ্গলবার রাসিক নির্বাচনের প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ছিল। এই সময়ের মধ্যে মেয়র পদে চারজন, ৩০টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১২৪ জন এবং ১০টি সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য ৪৬ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন। এই তালিকা ঘেঁটে ‘বিএনপির লোক’ হিসেবে পরিচিত ২০ জনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। এ ছাড়া আগে বিএনপির রাজনীতি করলেও এখন নিষ্ক্রিয় এমন আরও কয়েকজন আছেন। বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া ব্যক্তি আছেন অনেকেই।
নগরীর রাজপাড়া থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান নগরীর ৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজপাড়া এলাকায় হাবিবুর সরকারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ওই সময় পুলিশ সদস্য সিদ্ধার্থ হত্যা মামলায় তাঁকে আসামি করা হয়। লিলি হলের মোড়ে গাড়িতে পেট্রলবোমা মেরে চালককে হত্যার মামলারও আসামি তিনি। হাবিবুর এবার দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে কাউন্সিলর প্রার্থী হচ্ছেন। কথা বলার জন্য হাবিবুরকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। তাই তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এখন রাসিকের সংরক্ষিত নারী আসন-৩-এর কাউন্সিলর মুসলিমা বেগম বেলী মহানগর মহিলা দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। এবারও তিনি মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ভোটের জন্য তিনি দলই ছেড়ে দিয়েছেন। বেলী বলেন, ‘এলাকায় আমার জনপ্রিয়তা আছে। মানুষ আমাকে আবার চাচ্ছেন। কিন্তু দল নিষেধ করছে। তাই সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ থেকেই পদত্যাগ করেছি। পদত্যাগ করার এক-দেড় মাস হয়ে গেল। শুধু ভোট করার জন্যই দল থেকে পদত্যাগ করতে হয়েছে।’
নগরীর প্রাণকেন্দ্র বোয়ালিয়া থানা বিএনপির সভাপতি ছিলেন আবু বাক্কার কিনু। তিনি সিটি করপোরেশনের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর। আবু বাক্কার কিনুর ব্যক্তিগত কার্যালয়ে এখনো দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের আড্ডা জমে। কিন্তু আবু বাক্কার নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকেননি। এবারও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তিনি।
নগরীর ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলে কবীর টুটুল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বিএনপির সমর্থক হিসেবে পরিচিত ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটে এসেছেন হামিদুল ইসলাম সুজন। রাজপাড়া থানা বিএনপির সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক মো. বদিউজ্জামান প্রার্থী হচ্ছেন ৬ নম্বর ওয়ার্ডে। ১১ নম্বর ওয়ার্ডে আছেন বিএনপির মাসুদ রানা। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক যুবদল নেতা মো. টুটুল। বিএনপির আবদুস সোবহান লিটন এখন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। এবারও তিনি প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের টানা কয়েকবারের কাউন্সিলর বেলাল আহমেদ যুবদলের থানা কমিটির সভাপতি ছিলেন। তিনি এবারও ভোটে অংশ নিচ্ছেন। বেলাল আহমেদ বলেন, ‘আমি অনেক দিন আগে পদে ছিলাম। এখন তো পদে নাই। ভোটে অংশ নিতেও সমস্যা নাই।’
নগরীর ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শহিদুল ইসলাম পচা যুবদলের সাবেক নেতা। তিনি এবারও ভোটে আসছেন। মহানগর যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান টিটো প্রার্থী হচ্ছেন ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে। ২৬ নম্বরের কাউন্সিলর আক্তারুজ্জামান কোয়েল বিএনপি পরিবারের সন্তান। মহানগর বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আনোয়ারুল আমিন আযব ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। আর ২৮ নম্বরের কাউন্সিলর আশরাফুল আলম বাচ্চু ছাত্রদল থেকে এসে বিএনপি করতেন। তাঁরা সবাই প্রার্থী হচ্ছেন।
এ ছাড়া ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে যুবদল সদস্য সাইদুর রহমান সাঈদ এবং ২৮ নম্বরে বিএনপির আবদুস সাত্তার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। মহিলা দলের মাঠ কাঁপানো নেত্রী সামসুন নাহার সংরক্ষিত নারী আসন-৫-এর কাউন্সিলর। এবারও তিনি ভোট করছেন। এ ছাড়া ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির মোসা. নূরবানু এবং ৮ নম্বর ওয়ার্ডে শাহনাজ বেগম শিখা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এই নির্বাচনে নগর বিএনপির সাবেক নেতা সাহিদ হাসান মেয়র পদে অংশগ্রহণের কথা ভাবছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি নির্বাচনে অংশ নেননি।
মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈসা বলেন, ‘যারা এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, তাঁরা বিএনপির লোক না। সেটাই বুঝে নিতে হবে। ভোটে অংশ নেওয়া কেউ পদে থাকলে অবশ্যই বহিষ্কার করা হবে। আর যদি কেউ পদে না থাকে, তাহলে বহিষ্কার করার কিছু নাই। তাঁরা আগামীতে পদ পাবেন না।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে