শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
পঞ্চম দফা অবরোধে প্রথম দিনে বগুড়ার শেরপুরে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচজন পুলিশ, সাংবাদিকসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১৬ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আজ বুধবার বেলা ১১টায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের খেজুরতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবু কুমার সাহা, উপপরিদর্শক (এসআই) হাসান, কনস্টেবল মো. শামীম, মো. রেজাউল ও মো. আলফাজ, সাংবাদিক এ জেট হিরা, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সদস্য মাজেদুল ইসলাম, সুঘাট ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সীমাবাড়ি ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানা, ২ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি কামাল হোসেন। বাকি আহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অবরোধ সমর্থনে জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি জি এম সিরাজের নেতৃত্বে একটি মিছিল দলীয় কার্যালয় থেকে বের হয়। মিছিলটি ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের হাসপাতাল রোডের মোড়ের সামনে পৌঁছালে একই সময় ওই এলাকায় উপজেলা আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশের মিছিল আসে। সমাবেশস্থলের পাশ দিয়ে যাওয়ার পথে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
এ সময় সেখানে প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কয়েকটি টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। সংঘর্ষে পাঁচজন পুলিশ সদস্য, একজন সাংবাদিকসহ উভয় পক্ষের ১৬ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিন্টু অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করছিলাম। হাসপাতাল রোড এলাকায় এলে আওয়ামী লীগের লোকজন পেছন থেকে এসে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। আমরা ঘুরে প্রতিহত করার চেষ্টা করতেই পুলিশ টিয়ারশেল ছুড়তে শুরু করে। এতে আমাদের ১২ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’
অন্যদিকে সংঘর্ষের জন্য বিএনপিকেই দায়ী করে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি তারিকুল ইসলাম তারেক বলেন, ‘বিএনপি প্রথমে আমাদের দিকে ইটপাটকেল ছুড়ে হামলা করে। তারপর আমাদের লোকজন তা প্রতিহত করতে গেলে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় তারা ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে আমাদের অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন।’
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবু কুমার সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সংঘর্ষ বাধলে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে আমিসহ পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ ছাড়া আরও ১০ জনের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।’
পঞ্চম দফা অবরোধে প্রথম দিনে বগুড়ার শেরপুরে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাঁচজন পুলিশ, সাংবাদিকসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১৬ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আজ বুধবার বেলা ১১টায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের খেজুরতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবু কুমার সাহা, উপপরিদর্শক (এসআই) হাসান, কনস্টেবল মো. শামীম, মো. রেজাউল ও মো. আলফাজ, সাংবাদিক এ জেট হিরা, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সদস্য মাজেদুল ইসলাম, সুঘাট ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সীমাবাড়ি ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানা, ২ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি কামাল হোসেন। বাকি আহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অবরোধ সমর্থনে জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি জি এম সিরাজের নেতৃত্বে একটি মিছিল দলীয় কার্যালয় থেকে বের হয়। মিছিলটি ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের হাসপাতাল রোডের মোড়ের সামনে পৌঁছালে একই সময় ওই এলাকায় উপজেলা আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশের মিছিল আসে। সমাবেশস্থলের পাশ দিয়ে যাওয়ার পথে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
এ সময় সেখানে প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কয়েকটি টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। সংঘর্ষে পাঁচজন পুলিশ সদস্য, একজন সাংবাদিকসহ উভয় পক্ষের ১৬ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিন্টু অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করছিলাম। হাসপাতাল রোড এলাকায় এলে আওয়ামী লীগের লোকজন পেছন থেকে এসে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। আমরা ঘুরে প্রতিহত করার চেষ্টা করতেই পুলিশ টিয়ারশেল ছুড়তে শুরু করে। এতে আমাদের ১২ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’
অন্যদিকে সংঘর্ষের জন্য বিএনপিকেই দায়ী করে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি তারিকুল ইসলাম তারেক বলেন, ‘বিএনপি প্রথমে আমাদের দিকে ইটপাটকেল ছুড়ে হামলা করে। তারপর আমাদের লোকজন তা প্রতিহত করতে গেলে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় তারা ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে আমাদের অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন।’
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবু কুমার সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সংঘর্ষ বাধলে পুলিশ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে আমিসহ পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ ছাড়া আরও ১০ জনের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।’
‘ঝাঁকায় চুক্তি করে বাঙ্গি কিনি। প্রতিটি ঝাঁকার দাম ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা। প্রতি ঝাঁকায় গড়ে ১৬–২০টি বাঙ্গি থাকে। লাভও হয়, কৃষকেরাও খুশি।’
২২ মিনিট আগেপ্রতিদিন উপজেলার অন্তত ২০–২৫টি স্থানে রাস্তার মোড়ে মোড়ে চলছে লাউ কেনাবেচা। ব্যবসায়ীরা জমি থেকেই লাউ কিনে ট্রাকে তুলে নিচ্ছেন। প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। কৃষকেরা বলছেন, এবার দামও ভালো, ফলে তাঁরা খুশি।
২৬ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলায় ঋণের ভার সইতে না পেরে এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন। তিনি উপজেলার গোহালবাড়ি এলাকার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে নুর মোহাম্মদ (২৮)। পরে পুলিশ নিহত ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সদর মডেল থানার ওসি মতিউর রহমান।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
৫ ঘণ্টা আগে