জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার থুপসারা মহল্লার কৃষক হাসান আলী মাত্র ৮ শতাংশ পতিত জমিতে চালকুমড়া চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। তাঁর মাচায় এখন ঝুলছে সবুজ সতেজ চালকুমড়া, আর সঙ্গে দুলছে তাঁর আশাবাদী মন।
হাসান আলী জানান, চালকুমড়া চাষের শুরুতে তাঁর খরচ হয়েছে প্রায় ৫ হাজার টাকা। মৌসুম শেষে খরচ গিয়ে দাঁড়াবে আনুমানিক ৭ হাজার টাকায়। ইতিমধ্যে প্রথম দফায় তিনি তুলেছেন ৫০টি চালকুমড়া। তাঁর আশা, আগামী তিন মাস প্রতি সপ্তাহে গড়ে ৫০ থেকে ৬০টি করে কুমড়া তুলতে পারবেন। মৌসুম শেষে চালকুমড়ার সংখ্যা দাঁড়াতে পারে প্রায় ৭০০।
বর্তমানে প্রতিটি চালকুমড়া পাইকারি বাজারে গড়ে ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হাসান আলীর হিসাব অনুযায়ী, প্রতিটি কুমড়ায় ১০ টাকা করে লাভ হচ্ছে। সে হিসাবে মৌসুম শেষে তাঁর সম্ভাব্য লাভ প্রায় ৭ হাজার টাকা।
হাসান আলীর সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে এলাকার অন্যান্য কৃষকও আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। একই এলাকার কৃষক শফিকুল ইসলাম, আব্দুল মোমিন ও রেজওয়ান বলেন, ‘ধান আর আলু ছাড়া অন্য কিছু চাষ করতাম না। হাসান আলীর সফলতা দেখে বুঝেছি, চালকুমড়া চাষে খরচ ও পরিশ্রম কম কিন্তু লাভ বেশি। আমরা আগামীতে চালকুমড়া চাষে আগ্রহী।’
কালাই উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা অরুণ চন্দ্র রায় বলেন, ‘চালকুমড়া চাষে খরচ ও ঝুঁকি কম, অথচ লাভ অনেক। আগে এই এলাকায় কৃষকেরা বিষয়টি গুরুত্ব দিতেন না, কিন্তু হাসান আলীর সফলতা এখন অন্যদের উদ্বুদ্ধ করছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রাহেলা পারভীন বলেন, ‘উদ্যোমী কৃষক হাসান আলী খরিপ-২ মৌসুম শুরুর আগেই চালকুমড়া বাজারজাত করতে পেরেছেন, যা অত্যন্ত ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। প্রতিটি উপজেলায় প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ চলছে। হাসান আলীর মতো উদ্যোগী চাষিদের নিয়মিতভাবে প্রণোদনা দেওয়ার জন্য আমরা কালাই উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাকে আহ্বান জানিয়েছি।’
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার থুপসারা মহল্লার কৃষক হাসান আলী মাত্র ৮ শতাংশ পতিত জমিতে চালকুমড়া চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। তাঁর মাচায় এখন ঝুলছে সবুজ সতেজ চালকুমড়া, আর সঙ্গে দুলছে তাঁর আশাবাদী মন।
হাসান আলী জানান, চালকুমড়া চাষের শুরুতে তাঁর খরচ হয়েছে প্রায় ৫ হাজার টাকা। মৌসুম শেষে খরচ গিয়ে দাঁড়াবে আনুমানিক ৭ হাজার টাকায়। ইতিমধ্যে প্রথম দফায় তিনি তুলেছেন ৫০টি চালকুমড়া। তাঁর আশা, আগামী তিন মাস প্রতি সপ্তাহে গড়ে ৫০ থেকে ৬০টি করে কুমড়া তুলতে পারবেন। মৌসুম শেষে চালকুমড়ার সংখ্যা দাঁড়াতে পারে প্রায় ৭০০।
বর্তমানে প্রতিটি চালকুমড়া পাইকারি বাজারে গড়ে ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হাসান আলীর হিসাব অনুযায়ী, প্রতিটি কুমড়ায় ১০ টাকা করে লাভ হচ্ছে। সে হিসাবে মৌসুম শেষে তাঁর সম্ভাব্য লাভ প্রায় ৭ হাজার টাকা।
হাসান আলীর সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে এলাকার অন্যান্য কৃষকও আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। একই এলাকার কৃষক শফিকুল ইসলাম, আব্দুল মোমিন ও রেজওয়ান বলেন, ‘ধান আর আলু ছাড়া অন্য কিছু চাষ করতাম না। হাসান আলীর সফলতা দেখে বুঝেছি, চালকুমড়া চাষে খরচ ও পরিশ্রম কম কিন্তু লাভ বেশি। আমরা আগামীতে চালকুমড়া চাষে আগ্রহী।’
কালাই উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা অরুণ চন্দ্র রায় বলেন, ‘চালকুমড়া চাষে খরচ ও ঝুঁকি কম, অথচ লাভ অনেক। আগে এই এলাকায় কৃষকেরা বিষয়টি গুরুত্ব দিতেন না, কিন্তু হাসান আলীর সফলতা এখন অন্যদের উদ্বুদ্ধ করছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক রাহেলা পারভীন বলেন, ‘উদ্যোমী কৃষক হাসান আলী খরিপ-২ মৌসুম শুরুর আগেই চালকুমড়া বাজারজাত করতে পেরেছেন, যা অত্যন্ত ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। প্রতিটি উপজেলায় প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ চলছে। হাসান আলীর মতো উদ্যোগী চাষিদের নিয়মিতভাবে প্রণোদনা দেওয়ার জন্য আমরা কালাই উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাকে আহ্বান জানিয়েছি।’
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৩টার দিকে পলাশ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কুতুব উদ্দিনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল দক্ষিণখান এলাকায় অভিযান চালিয়ে এক বেসরকারি হাসপাতাল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে জেলা গোয়েন্দা শাখায় হস্তান্তর করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
৭ মিনিট আগে‘মাদক নিয়ন্ত্রণে পুলিশ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে। ফকিরাপুলে ঝুঁকি নিয়ে তিন মাদক কারবারিকে আটক করেছে। পুলিশ সাহসিকতার কাজ করছে।’ আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১০ মিনিট আগেশ্বশুর সাইদুল প্রামানিক জামাই দাউদ মন্ডলের কাছ থেকে ছয় বছর আগে জমি লিজ দেওয়ার কথা বলে এক লাখ টাকা নেন। কিন্তু পরবর্তীতে জমি না দিয়ে টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য সময় নিলেও দীর্ঘদিনেও পরিশোধ করেননি। এ নিয়ে একাধিকবার স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে সালিশ হলেও কোনো সমাধান হয়নি।
১৪ মিনিট আগেভুক্তভোগী পৌর শহরের উত্তর দৌলতপুর এলাকার বাসিন্দা শাহরিয়ার ইমান রাতুল অভিযোগ করে বলেন, ২০২২ সালে পৌরসভার নিম্নমান সহকারী সেলিনা আক্তারের সঙ্গে তাদের পারিবারিক জমি নিয়ে বিরোধ দেখা দেয় এবং বর্তমানে সে বিষয়ে একটি মামলা চলমান। এরপর থেকেই প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে সেলিনা তার ওয়ারিশান সনদ ইচ্ছাকৃতভাবে আটকে
১৭ মিনিট আগে