সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে পানি বাড়ার হার অনেকটাই কমেছে। গতকাল শনিবার সকাল ৬টা থেকে আজ রবিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ৩ সেন্টিমিটার বেড়ে সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় বিপৎসীমার ৬১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক হাসানুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, পানিতে ডুবে গেছে ঘরবাড়ি, রাস্তা-ঘাট, ফসলি জমি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বন্যায় ঘরবাড়ি ছেড়ে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। এ ছাড়া গবাদিপশু নিয়েও বিপাকে পড়েছেন অনেকে। গোখাদ্যের সংকট দেখা দিয়েছে।
এদিকে পানি বাড়ার কারণে কাজীপুর উপজেলার নদীতীরবর্তী অঞ্চল খাসরাজবাড়ী, তেকানি, নিশ্চিন্তপুর ও চরগিরিশ এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জেলার ৩৪টি ইউনিয়নের ৫ হাজার ৩৬২টি পরিবারের প্রায় ২৪ হাজার মানুষ।
বন্যাকবলিত হয়ে পড়া জেলার পাঁচটি উপজেলার ৪৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ৫০০ হেক্টর ফসলি জমিসহ অসংখ্য তাঁত কারখানা পানিতে তলিয়ে গেছে। ফলে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন কৃষক ও শ্রমিকেরা। দুর্গত এসব এলাকায় বিতরণের জন্য ইতিমধ্যে ৯০ মেট্রিক টন চাল ও ৩০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের ছাতিয়ানতলী গ্রামের তাঁতশ্রমিক মাহাবুব বলেন, প্রায় এক সপ্তাহ হলো তাঁত কারখানায় বন্যার পানি ঢুকেছে। কাজ করা যাচ্ছে না। মালিক কারখানা বন্ধ করে রেখেছে। রাস্তা-ঘাট, ঘরের মধ্যেও পানি উঠেছে। চরম বিপদে পড়েছি।
একই গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘পানির অবস্থা খুব ভয়াবহ। বাড়িতে যাওয়ার উপায় নাই। ঘরের মধ্যে কোমরপানি। বউ -ছয়ালপাল নিয়ে বিপদে আছি। ঘরে চাউল আছে, পাক করার জাগা নাই। খুব অশান্তিতে আছি। সংসারে যা আছে, পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হইছে।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আকতারুজ্জামান বলেন, বন্যায় সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ৮টি, কাজীপুরে ১০টি, শাহজাদপুরে ৫টি, বেলকুচির ৪টি ও চৌহালী উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ৫ হাজার ৩৬২টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এসব মানুষের জন্য ইতিমধ্যে ৯০ মেট্রিকটন চাল ও ৩০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে পানি বাড়ার হার অনেকটাই কমেছে। গতকাল শনিবার সকাল ৬টা থেকে আজ রবিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ৩ সেন্টিমিটার বেড়ে সিরাজগঞ্জ শহররক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় বিপৎসীমার ৬১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক হাসানুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, পানিতে ডুবে গেছে ঘরবাড়ি, রাস্তা-ঘাট, ফসলি জমি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বন্যায় ঘরবাড়ি ছেড়ে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। এ ছাড়া গবাদিপশু নিয়েও বিপাকে পড়েছেন অনেকে। গোখাদ্যের সংকট দেখা দিয়েছে।
এদিকে পানি বাড়ার কারণে কাজীপুর উপজেলার নদীতীরবর্তী অঞ্চল খাসরাজবাড়ী, তেকানি, নিশ্চিন্তপুর ও চরগিরিশ এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জেলার ৩৪টি ইউনিয়নের ৫ হাজার ৩৬২টি পরিবারের প্রায় ২৪ হাজার মানুষ।
বন্যাকবলিত হয়ে পড়া জেলার পাঁচটি উপজেলার ৪৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ৫০০ হেক্টর ফসলি জমিসহ অসংখ্য তাঁত কারখানা পানিতে তলিয়ে গেছে। ফলে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন কৃষক ও শ্রমিকেরা। দুর্গত এসব এলাকায় বিতরণের জন্য ইতিমধ্যে ৯০ মেট্রিক টন চাল ও ৩০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের ছাতিয়ানতলী গ্রামের তাঁতশ্রমিক মাহাবুব বলেন, প্রায় এক সপ্তাহ হলো তাঁত কারখানায় বন্যার পানি ঢুকেছে। কাজ করা যাচ্ছে না। মালিক কারখানা বন্ধ করে রেখেছে। রাস্তা-ঘাট, ঘরের মধ্যেও পানি উঠেছে। চরম বিপদে পড়েছি।
একই গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘পানির অবস্থা খুব ভয়াবহ। বাড়িতে যাওয়ার উপায় নাই। ঘরের মধ্যে কোমরপানি। বউ -ছয়ালপাল নিয়ে বিপদে আছি। ঘরে চাউল আছে, পাক করার জাগা নাই। খুব অশান্তিতে আছি। সংসারে যা আছে, পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হইছে।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আকতারুজ্জামান বলেন, বন্যায় সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ৮টি, কাজীপুরে ১০টি, শাহজাদপুরে ৫টি, বেলকুচির ৪টি ও চৌহালী উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ৫ হাজার ৩৬২টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এসব মানুষের জন্য ইতিমধ্যে ৯০ মেট্রিকটন চাল ও ৩০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৭ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে