নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) সোহেল রানা ওরফে ডনকে (৪০) পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর বর্ণালী মোড়ের একটি কোচিং সেন্টার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় সোহেল রানা ডন এজাহারভুক্ত আসামি। অভিযোগ রয়েছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে তিনি অর্থ লগ্নি করেছিলেন। একই মামলায় তাঁর স্ত্রীকেও আসামি করা হয়েছে।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন নিশ্চিত করেছেন, নগর ডিবি পুলিশের একটি দল সোহেল রানা ডনকে গ্রেপ্তার করেছে।
তিনি বলেন, ‘ডন একটি মামলার এজাহারভুক্ত ৪ নম্বর আসামি। তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।’
সোহেল রানা ডনের গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর তানোর উপজেলায়। একসময় তিনি রাজশাহীর সাবেক সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের বড় মেয়ে আনিকা ফারিহা জামান অর্ণাকে প্রাইভেট পড়াতেন। পরে তিনি রাজশাহী ওয়াসায় চাকরি পান।
সাবেক মেয়রের স্ত্রী শাহীন আখতার রেনী রাজশাহী ওয়াসার পরিচালনা বোর্ডের সদস্য ছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি সোহেল রানা ডনের মাধ্যমেই পুরো ওয়াসা নিয়ন্ত্রণ করতেন।
সরকারি চাকরিতে যোগদানের আগে থেকেই সোহেল রানা ডন কোচিং ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। বর্তমানে অন্তত চারটি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করেন তিনি, যদিও কাগজে-কলমে প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক তাঁর বাবা।
২০১৬ সালে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে সোহেল রানা ডনসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছিল ডিবি পুলিশ। সে সময় তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা মোবাইল ও ল্যাপটপে বিভিন্ন প্রশ্নপত্র পাঠানোর আলামত পাওয়া যায়। কয়েক মাস জেলে থাকার পর তিনি প্রভাবশালী মহলের সহযোগিতায় মুক্তি পান এবং চাকরিও বহাল থাকে।
রাজশাহী ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) সোহেল রানা ওরফে ডনকে (৪০) পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর বর্ণালী মোড়ের একটি কোচিং সেন্টার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় সোহেল রানা ডন এজাহারভুক্ত আসামি। অভিযোগ রয়েছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে তিনি অর্থ লগ্নি করেছিলেন। একই মামলায় তাঁর স্ত্রীকেও আসামি করা হয়েছে।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন নিশ্চিত করেছেন, নগর ডিবি পুলিশের একটি দল সোহেল রানা ডনকে গ্রেপ্তার করেছে।
তিনি বলেন, ‘ডন একটি মামলার এজাহারভুক্ত ৪ নম্বর আসামি। তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।’
সোহেল রানা ডনের গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর তানোর উপজেলায়। একসময় তিনি রাজশাহীর সাবেক সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের বড় মেয়ে আনিকা ফারিহা জামান অর্ণাকে প্রাইভেট পড়াতেন। পরে তিনি রাজশাহী ওয়াসায় চাকরি পান।
সাবেক মেয়রের স্ত্রী শাহীন আখতার রেনী রাজশাহী ওয়াসার পরিচালনা বোর্ডের সদস্য ছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি সোহেল রানা ডনের মাধ্যমেই পুরো ওয়াসা নিয়ন্ত্রণ করতেন।
সরকারি চাকরিতে যোগদানের আগে থেকেই সোহেল রানা ডন কোচিং ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। বর্তমানে অন্তত চারটি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করেন তিনি, যদিও কাগজে-কলমে প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক তাঁর বাবা।
২০১৬ সালে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে সোহেল রানা ডনসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছিল ডিবি পুলিশ। সে সময় তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা মোবাইল ও ল্যাপটপে বিভিন্ন প্রশ্নপত্র পাঠানোর আলামত পাওয়া যায়। কয়েক মাস জেলে থাকার পর তিনি প্রভাবশালী মহলের সহযোগিতায় মুক্তি পান এবং চাকরিও বহাল থাকে।
রশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
৪ মিনিট আগেঅর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৫ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগে