নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দা উপজেলার ছোট বেলালদহ গ্রামে গড়ে উঠেছে এক ব্যতিক্রমী ষাঁড়—‘টাইগার বিষু’। ওজন ৩০ মণ, আকৃতিতে প্রায় হাতির মতো। গরুটিকে একনজর দেখতে দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন উৎসুক মানুষ। স্থানীয়দের মাঝেও কৌতূহলের শেষ নেই।
টাইগার বিষুর মালিক খামারি আবু ইউসুফ। ছোটবেলা থেকেই গরু পালনে শৌখিন তিনি। তবে এমন গরু এবারই প্রথম। ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়টিকে বড় করেছেন অনেক যত্নে। তার সঙ্গে রয়েছে তোতাপুরি জাতের একটি ছাগল, যার ওজন প্রায় ৫০ কেজি। চমকপ্রদ বিষয় হলো বিষুকে কিনলেই ফ্রি দেওয়া হবে ওই ছাগল।
গতকাল শনিবার বিকেলে আবু ইউসুফের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, উঠানে দাঁড়িয়ে রয়েছে বিশাল আকৃতির ষাঁড় টাইগার বিষু। তাকে ঘিরে স্থানীয়দের ভিড়। পাশে বাঁধা ছাগলটিও নজর কাড়ছে। গরুর শরীরে চকচকে লোম, নিয়মিত ব্রাশ করা হয়। রাখা হয়েছে বড় টবে খাবার ভুসি, খৈল ও সবজির মিশ্রণ। রয়েছে ফ্যানের ব্যবস্থাও।
বিষুর দেখভালে নিয়োজিত দুজন শ্রমিক পালা করে সেবা করছেন গরু ও ছাগলটির। আবু ইউসুফ বলেন, ‘বিষু যখন মায়ের পেটে ছিল, তখন এক খাসি জবাই করে ভোজের আয়োজন করি। তার জন্ম আমাদের জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক। সন্তান স্নেহে বড় করেছি।’
রাজকীয় খাবারও পাচ্ছে টাইগার বিষু। প্রতিদিন খায় ২০-২৫ কেজি খাবার—ভুসি, খৈল, ঘাস, গাজর, কলা, গম ও ছোলা দিয়ে তৈরি হয় মিশ্রণ। মাঝেমধ্যে দেওয়া হয় দুধ-গুড় মেশানো পানীয়।
বিষুকে হাটে নিয়ে যেতে চান না ইউসুফ। বলেন, ‘ভিড় সামলানো যাবে না। আগ্রহীরা বাড়িতেই এসে দেখে কিনতে পারবেন। যারা গরুটির প্রকৃত দাম বুঝবেন, তাঁদের হাতেই তুলে দিতে চাই।’ তবে দাম সম্পর্কে আগাম কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
বিষুকে ঘিরে আবেগে ভাসছে ইউসুফের পরিবারও। ছোট ভাই মুরাদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের এলাকায় এমন গরু কেউ পালন করে না। বিষু ও ছাগল আমাদের পরিবারের সদস্যের মতো। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, গোসল—সবকিছু নিয়ম মেনেই হয়।’
গরম বাড়লেও বিষুর শারীরিক অবস্থা ভালো রয়েছে বলে জানান তিনি। নিয়মিত গোসল ও ঘরে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগও বিশেষ নজর রাখছে টাইগার বিষুর ওপর। জেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মাহফুজার রহমান বলেন, ‘এ বছর জেলার বিভিন্ন খামারে ব্যতিক্রমী পশু রয়েছে। টাইগার বিষু তাদের মধ্যে অন্যতম। তার স্বাস্থ্য নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ ধরনের গরু কোরবানির বাজারে বৈচিত্র্য আনে।’
নওগাঁর মান্দা উপজেলার ছোট বেলালদহ গ্রামে গড়ে উঠেছে এক ব্যতিক্রমী ষাঁড়—‘টাইগার বিষু’। ওজন ৩০ মণ, আকৃতিতে প্রায় হাতির মতো। গরুটিকে একনজর দেখতে দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন উৎসুক মানুষ। স্থানীয়দের মাঝেও কৌতূহলের শেষ নেই।
টাইগার বিষুর মালিক খামারি আবু ইউসুফ। ছোটবেলা থেকেই গরু পালনে শৌখিন তিনি। তবে এমন গরু এবারই প্রথম। ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়টিকে বড় করেছেন অনেক যত্নে। তার সঙ্গে রয়েছে তোতাপুরি জাতের একটি ছাগল, যার ওজন প্রায় ৫০ কেজি। চমকপ্রদ বিষয় হলো বিষুকে কিনলেই ফ্রি দেওয়া হবে ওই ছাগল।
গতকাল শনিবার বিকেলে আবু ইউসুফের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, উঠানে দাঁড়িয়ে রয়েছে বিশাল আকৃতির ষাঁড় টাইগার বিষু। তাকে ঘিরে স্থানীয়দের ভিড়। পাশে বাঁধা ছাগলটিও নজর কাড়ছে। গরুর শরীরে চকচকে লোম, নিয়মিত ব্রাশ করা হয়। রাখা হয়েছে বড় টবে খাবার ভুসি, খৈল ও সবজির মিশ্রণ। রয়েছে ফ্যানের ব্যবস্থাও।
বিষুর দেখভালে নিয়োজিত দুজন শ্রমিক পালা করে সেবা করছেন গরু ও ছাগলটির। আবু ইউসুফ বলেন, ‘বিষু যখন মায়ের পেটে ছিল, তখন এক খাসি জবাই করে ভোজের আয়োজন করি। তার জন্ম আমাদের জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক। সন্তান স্নেহে বড় করেছি।’
রাজকীয় খাবারও পাচ্ছে টাইগার বিষু। প্রতিদিন খায় ২০-২৫ কেজি খাবার—ভুসি, খৈল, ঘাস, গাজর, কলা, গম ও ছোলা দিয়ে তৈরি হয় মিশ্রণ। মাঝেমধ্যে দেওয়া হয় দুধ-গুড় মেশানো পানীয়।
বিষুকে হাটে নিয়ে যেতে চান না ইউসুফ। বলেন, ‘ভিড় সামলানো যাবে না। আগ্রহীরা বাড়িতেই এসে দেখে কিনতে পারবেন। যারা গরুটির প্রকৃত দাম বুঝবেন, তাঁদের হাতেই তুলে দিতে চাই।’ তবে দাম সম্পর্কে আগাম কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
বিষুকে ঘিরে আবেগে ভাসছে ইউসুফের পরিবারও। ছোট ভাই মুরাদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের এলাকায় এমন গরু কেউ পালন করে না। বিষু ও ছাগল আমাদের পরিবারের সদস্যের মতো। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, গোসল—সবকিছু নিয়ম মেনেই হয়।’
গরম বাড়লেও বিষুর শারীরিক অবস্থা ভালো রয়েছে বলে জানান তিনি। নিয়মিত গোসল ও ঘরে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগও বিশেষ নজর রাখছে টাইগার বিষুর ওপর। জেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মাহফুজার রহমান বলেন, ‘এ বছর জেলার বিভিন্ন খামারে ব্যতিক্রমী পশু রয়েছে। টাইগার বিষু তাদের মধ্যে অন্যতম। তার স্বাস্থ্য নিয়মিত পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ ধরনের গরু কোরবানির বাজারে বৈচিত্র্য আনে।’
নাসিরাবাদ দুলাহার উচ্চবিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ১৭২ জন। বিদ্যালয়ে দুটি পাকা ভবন এবং তিনটি মাটির তৈরি ঘর। মাটির তৈরি তিনটি ঘরের চারটি কক্ষ এবং পাকা দুটি ভবনের দুটি কক্ষ শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। কিন্তু গত শুক্রবার রাতে কালবৈশাখী ঝড়ে মাটির তৈরি দুটি ঘরের চালা দুমড়ে-মুচড়ে উড়ে গেছে। এতে সপ্তম,
৭ মিনিট আগেমাকসুদা বলেন, ‘আমার এক ছেলে আরেক ছেলের ওপরে এভাবে হামলা করতে পারে না। হামলাকারীর পরিচয় কেবল একজন অপরাধী। আমরা তার বিচার চাই।’
২১ মিনিট আগেবিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে পঞ্চম দিনের মতো চলছে ‘নগর ভবন ব্লকেড’ কর্মসূচি। গানে গানে এই কর্মসূচি পালন করছেন ইশরাক সমর্থকেরা।
৩১ মিনিট আগেরব বাহিনী দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ব্যবসায়ী মহল ও সাগরের বোট থেকে প্রশাসনের নাম ভাঙিয়ে চাঁদা উত্তোলন, ডাকাতি, জমি দখল ও বিভিন্ন অপকর্মসহ অবৈধ উপায়ে মাছঘাট পরিচালনা করে আসছিল। আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য হাতিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে